class="post-template-default single single-post postid-13160 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

সারাদিনে ঠিক কতটা প্রয়োজন হয় হলুদ ?

হলুদ, তা কাঁচা হোক বা গুড়ো৷ সবসময়ই এই হলুদের প্রয়োজনীয়তা রয়েছে৷ বহু রোগের উপশম ঘটে এই হলুদের মাধ্যমে৷ কিন্তু হলুদেরও একটা নির্দিষ্ট পরিমাণ ব্যবহার মাত্রা রয়েছে৷ আর সেটা জানা সবচেয়ে প্রথম দরকার৷ প্রতিদিনই রান্নায় কমবেশি ব্যবহার করা হয় হলুদ৷

তবে রোজদিনই একই মাত্রা ব্যবহার করা হয় না৷ কোনও দিন একটু বেশি তো কোনও দিন একটু কম৷ তবে বিশেষজ্ঞদের মতে এভাবে হলুদের ব্যবহার ক্ষতি করতে পারে আপনার স্বাস্থ্যের৷ তাই প্রয়োজন এই হলুদ ব্যবহারের সঠিক মাপকাঠি জানার৷

কেউ কেউ হলুদের গুণাগুণ পেতে গিয়ে রান্নার পাশাপাশি দুধে হলুদ গুলে খেয়ে থাকেন৷ আবার কেউ কেউ লিকুইড টারমেরিক ক্যাপসুল কিনে খেয়ে থাকে৷ কোন পদ্ধতি শরীরের পক্ষে ভালো তা না জেনেই এইসব পথ অবলম্বন করেন তারা৷

এক্ষেত্রে বিশেষজ্ঞদের মতে, রান্নায় হলুদখেলে তার পরিমান ও দুধের সঙ্গে খাওয়া হলুদের পরিমান বা ক্যাপসুলে থাকা হলুদের পরিমাণ আগে জানা দরকার৷ তারপর একজন সুস্থ মানুষের দেহে ঠিক কতটা পরিমান হলুদপ্রয়োজন সেি অনুযায়ী হলুদ খাওয়া দরকার৷

সাধারণত অ্যান্টিসেপ্টক বলে হলুদখাওয়া হয়৷ আর এই হলুদের মধ্যে থাকে কারুকুমিন৷ যা প্রধানত অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামারেটিক হিসেবে ব্যবহৃত হয়৷ উল্লেখ্য বিষয়টি হল, কারকুমিন শুধুমাত্র হলুদের একটি ছোট অংশ।

সুতরাং, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামারেটিক প্রভাব পেতে হলে, প্রতিদিন প্রায় ৫০০ থেকে ১০০০ মিলিগ্রামের কারুকুমিন পেতে হবে৷ আর এি মাপ সঠিক ভাবে পেতে গেলে জেনে নিতে হবে বিশেষ কিছু তথ্য৷ একটি সাধারণ চা-চামচে হলুদ নিলে তাতে ২০০ মিলিগ্রাম কারকুমিন পাওয়া যায়৷ আর একজন প্রাপ্ত বয়স্ক মানুষের দিনে প্রয়োজন হয় ৫০০ থেকে ১০০০ মিলিগ্রাম৷

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!