class="archive tag tag-1169 wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Tag: কবুতর

কবুতরের চোখের রোগ হলে কী ওষুধ খাওয়াতে হবে

কবুতরের চোখের রোগ হলে কী ওষুধ খাওয়াতে হবে

Agriculture Tips
কবুতর পালকরা সচারচর যে সমস্যার মুখোমুখি হয়ে থাকেন তা হচ্ছে কবুতরের চোখের রোগ । কবুতরের চোখে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে এবং তা চিকিৎসায় ঠিক ও করা সম্ভব। লিখেছেন সায়মা তাসনিম   চলুন জেনে নেওয়া যাক কবুতরের চোখের রোগ কী ধরনের হতে পারে, কী কারণে হতে পারে এবং কবুতরের চোখের রোগ হলে কী চিকিৎসা করাবেন।   অরনিথোসিস - কবুতরের চোখের রোগের মধ্যে সবচেয়ে বেশি কমন হচ্ছে অরনিথোসিস। ক্লামিডিয়া নামক একটি মাইক্রোঅর্গানিজম দ্বারা কবুতরের চোখে এ ধরনের রোগ হয়ে থাকে। এ রোগে কবুতরের চোখে পানি জমতে দেখা যায়। এই পানি অনেকসময় আঠালো ও হতে পারে। এই রোগটি ছোয়াচে ধরনের তাই এক কবুতর থেকে অন্য কবুতরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়তে পারে।   অরনিথোসিস এর চিকিৎসা - কবুতরের চোখের এ রোগ নিরাময়ে কবুতরের খাবার পানির সাথে অরিওমাইসিন নামক একটি পাউডার মিশিয়ে দিতে পারেন। হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে খুবই আলতো বে...
কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় কী

কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় কী

Agriculture Tips
বিশেষজ্ঞ না হলে কবুতরের লিঙ্গ চেনা খুব একটা সহজ কাজ নয়। এমনকি অভিজ্ঞতা থাকা সত্ত্বেও অনেকে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানে না। আসলে পাখিদের সেরকম সুনির্দিষ্ট শারীরিক বৈশিষ্ট্য সাধারণত থাকে না যা দ্বারা খুব সহজে নির্নয় করা যাবে পাখিটি নর নাকি মাদি অর্থাৎ পুরুষ নাকি স্ত্রী। কিন্তু একজন শৌখিন কবুতর পালক কিংবা কবুতর ব্যাবসায়ী হিসেবে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জেনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ। এখানে কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানতে বেশ কিছু লক্ষন নিয়ে আলোচনা করবো যা দ্বারা আপনি কিছুটা হলেও উপকৃত হবেন। চলুন জেনে নেয়া যাক সেই লক্ষনগুলো। ১. বাহ্যিক বৈশিষ্ট্য - বিশেষজ্ঞরা সাধারণত কবুতরের নর মাদি চেনার উপায় জানতে তিনটি শারীরিক বৈশিষ্ট্য পরীক্ষা করার পরামর্শ দেন যা হচ্ছে : চোখ, মাথা এবং সামগ্রিক শরীরের ভর।   ভর : কবুতরের ক্ষেত্রে মাদির চেয়ে পুরুষদের শরীরের ভর কিছুটা বেশি থাকে। একটি পুর...
কবুতরের সালমোনেলা রোগের চিকিৎসা কী

কবুতরের সালমোনেলা রোগের চিকিৎসা কী

Agriculture Tips
কবুতরের সালমোনেলা রোগ হলে যা করতে হবে তা নিয়ে আজকের আলাচনা। যারা কবুতর পালন করে তাদের বড় মাথাব্যথার নাম কবুতরের সালমোনেলা রোগ। কবুতরের এ রোগ হয়েই থাকে। সালমোনেলা বা প্যারাটাইফয়েড রোগ হচ্ছে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়াজনিত রোগ। এই ব্যাকটেরিয়া সাধারণ পরিবেশে প্রায় ১ বছর পর্যন্ত টিকে থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগ কে মাদারস রোগও বলা হয়। রোগটি কবুতরের বাকি রোগের ৮০% উপসর্গ যুক্ত থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগ বেশিরভাগ সময় সুপ্ত থাকে। কবুতরের সালমোনেলা রোগের কারণ কবুতর যখন ময়লা খাবার ও দূষিত পানি খায় তখন সালমোনেলা হতে পারে। আবার আক্রান্ত কবুতর থেকেও এই রোগের ব্যাকটেরিয়া ছড়াতে পারে। একটি কবুতরের সালমোনেলা হলে লফট-এর বাকি কবুতরেরও সালমোনেলায় আক্রান্ত হওয়ার আশঙ্কা থাকে। বন্য কবুতরের সঙ্গে মেলামেশার মাধ্যমে হতে পারে। মানুষের জুতার নিচের অংশে থাকা ধুলো কবুতরের ভেতরে ‍ঢুকলে হতে পারে।...
স্বল্প ব্যয়ে কবুতর পালন : লাখ টাকার হাতছানি

স্বল্প ব্যয়ে কবুতর পালন : লাখ টাকার হাতছানি

Agriculture Tips, Cover Story, Pets
(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({}); হাঁস-মুরগির মতো অনেক বাড়িতেই কবুতর পালন করা হয়ে থাকে। এখনও পুরনো পদ্ধতিতে কবুতর পালন করা হচ্ছে। তবে ইদানীং জনসাধারণের মাঝে উন্নত পদ্ধতিতে কবুতর পালন এ আগ্রহ সৃষ্টি হচ্ছে। বসতবাড়িতে অল্প শ্রমে ও স্বল্প ব্যয়ে অবসর সময়ে কবুতর পোষা যায়। কবুতর পুষে একদিকে পরিবারের আমিষ জাতীয় খাদ্যের চাহিদা মেটানো যায়, অপরদিকে বাড়তি আয়েরও সুযোগ হয়। বাচ্চা কবুতরের মাংস সুস্বাদু ও বলকারক হওয়ায় বাজারে এর যথেষ্ট চাহিদা রয়েছে। জীবন চক্র : পুরুষ ও স্ত্রী কবুতর জোড়া বেঁধে একসঙ্গে বাস করে। এদের জীবনকাল ১২ বছর। স্ত্রী-পুরুষ উভয় মিলে খড়কুটা সংগ্রহ করে ছোট জায়গায় বাসা তৈরি করে। ডিম পাড়ার স্থান ৫ থেকে ৬ মাস বয়সে স্ত্রী কবুতর ডিম পাড়া শুরু করে। এরা ২৮ দিন অন্তর ৪৮ ঘণ্টার ব্যবধানে ২ (দুই)টি ডিম দেয় এবং পাঁচ বছর বয়স পর্যন্ত দেয়া ডিমে বাচ...
কবুতর পালনের আধুনিক কলাকৌশল

কবুতর পালনের আধুনিক কলাকৌশল

Agriculture Tips
গৃহপালিত বা পোষা পাখিদের মধ্যে কবুতর অন্যতম। সুপ্রাচীনকাল থেকে সুস্বাদু মাংস, সংবাদ প্রেরণ ও শখের জন্য কবুতর পালন করা হচ্ছে। তাই আমরা আজকে আলোচনা করবো কবুতর পালনের আধুনিক কলাকৌশল নিয়ে। কবুতর পালনের গুরুত্ব: কবুতর অত্যন্ত নিরীহ ও শান্ত প্রাণী এবং সহজে পোষ মানে। আমাদের দেশের জলবায়ু ও বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত কবুতর পালনের উপযোগী। কবুতর পালনের গুরুত্ব ক্রমান্বয়ে তুলে ধরা হলো- এক জোড়া কবুতর ১২ মাসে ১৩ জোড়া পর্যন্ত বাচ্চা দেয় কবুতরের মাংস সুস্বাদু ও বলকারক বলে সদ্য রোগমুক্ত ও প্রসব পরবর্তী ব্যক্তির জন্য উপকারী কোন মহৎ কাজের শুরুতে ‘শান্তির প্রতিক’ কবুতর ছেড়ে দেয়া হয় প্রজনন, শরীরবৃত্তিয় ও অন্যান্য অনেক বৈজ্ঞানিক গবেষণা কর্মে কবুতর ব্যবহার করা হয় স্বল্পখরচ উৎকৃষ্ট মানের মাংস ও আয়ের উৎসরূপে কবুতর পালন লাভজনক উদ্যোগ; কবুতর পালন কার্যক্রম ক্রমেই জনপ্রিয়তা লাভ করছে বেকার যুবক এবং দুস্থ মহিলাদের ...
১০টি কবুতরের রোগ ও সেগুলোর প্রতিকার

১০টি কবুতরের রোগ ও সেগুলোর প্রতিকার

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতর একটি সংবেদনশীল পাখি। সহজেই জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে। তাই কবুতরের রোগ হলে অতি সতর্কতার সাথে সঠিকভাবে যত্ন নেওয়া উচিত। তা না হলে বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হওয়ার আশংকা আছে। কবুতরের রোগ সমূহ ও এর প্রতিকার নিম্নরূপ: এক নজরে ১০টি কবুতরের রোগ ১. ঠান্ডাজনিত রোগ (Colds): কবুতরের মানুষের মত ঠান্ডাজনিত রোগ হয়ে থাকে। সাধারনতঃ ভেজা বাসস্থান বা ভেজা আবহাওয়াজনিত কারণে (অতিরিক্ত ঠান্ডা বা গরম) ঠান্ডাজনিত রোগ হয়ে থাকে। এসময় কবুতরের নাক দিয়ে তরল পদার্থ নিঃসৃত হয়। চিকিৎসা: এক্সপেকটোরেন্ট (Expectorant) জাতীয় সিরাপ খাওয়ালে সহজেই ঠান্ডাজনিত রোগ ভাল হয়ে যায়। ২. ডাইরিয়া (Diarrhoea): কবুতরের ডাইরিয়াজনিত রোগ সাধারনতঃ অম্লদূর্গন্ধযুক্ত, মল্ডি (Moldy) এবং অপরিনিত শস্য-দানা খেয়ে ডাইরিয়া দেখা দেয়। চিকিৎসা: ডাইরিয়া হলে ওরস্যালাইন-এন জাতীয় খাবার স্যালাইন খেতে দিতে হবে। তবে সবধরনের শস্...
কিভাবে কবুতরের নর ও মাদি চিনবেন তা জেনে নিন

কিভাবে কবুতরের নর ও মাদি চিনবেন তা জেনে নিন

Agriculture Tips, Cover Story
অনেক সময় দুইটা মাদি ঠিক নর মাদির মতই বৈশিষ্ট্য স্বভাব দেখা গেলেও অনেক পরে বুঝা যাই যে আসলে দুটাই মাদি, কিন্তু এর মাঝে অনেক মূল্যবান সময় পার হয়ে যায়। আসুন আজ আমরা জেনে নেই কিভাবে কবুতরের নর ও মাদি চিনবেন - কিভাবে নর ও মাদি কবুতর চিনবেন ? পুরুষ ও মেয়ে কবুতরের কিছু শারীরিক ও স্বভাবগত কিছু বৈশিষ্ট্য ও পার্থক্য আছে। এগুলো দেখলেই পরিষ্কার বুঝতে পারবেন কিভাবে কবুতরের নর ও মাদি চিনবেন ক) শারীরিক বৈশিষ্ট্যঃ ১) অধিকাংশ ক্ষেত্রে পুরুষ কবুতর আকারে বড় হয় বিশেষ করে তার মাথা ও চ্যাপ্টা হয়। মেয়ে কবুতরের শরীর তুলনামূলক ছোট, বিশেষ করে তার মাথা ছোট ও লম্বা হয়। ২) চোখ একটি মুরগি এর হিসাবে বৃত্তাকার হয় না কিন্তু মেয়ে কবুতরের বৃত্তাকার হয়। ৩) পুরুষ কবুতরের পা ও এর আঙ্গুল সমান ও মসৃণ হয় না, কিন্তু মেয়ে কবুতরের পা অর এর আঙ্গুল প্রায় সমান ও মসৃণ হয়। ৪) উভয় হাতে কবুতর ধরুন (মধ্য লাইন থ...
কবুতরের রোগ ও কিছু প্রতিকার

কবুতরের রোগ ও কিছু প্রতিকার

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের রোগ : ক্যানকার প্রোটোজোয়ান নামক একটি ক্ষুদ্র জীবের কারণে কবুতরের রোগ ক্যানকার হয় এবং এটি শ্বাসকষ্টের সমস্যা সৃষ্টি করে। এটি এমন একটি রোগ যা পাখি থেকে পাখিতে সহজেই সংক্রমণ হয় তবে কয়েক মিনিটেরও বেশি সময় ধরে এটি পাখির বাইরে বেঁচে থাকতে সক্ষম হয় না। পানির বাটি ভাগ করে নেওয়ার সময় এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। ক্যানকারের নোডুলগুলি নাড়িতে বাসা বেঁধে কবুতর বা কবুতরের সাইনাসেও পাওয়া যেতে পারে। শরীরের কোন অংশে এটি পাওয়া যায় তার উপর নির্ভর করে ক্যানকারের লক্ষণগুলি পৃথক হবে তবে যেহেতু এটি সাধারণত গলায় প্রভাবিত করে, তাই বেশিরভাগ কবুতর টনসিলের নোডুলের কারণে শ্বাস নিতে অসুবিধে হয়। নাকের অন্যান্য লক্ষণগুলি, দৃশ্যমান নোডুলস এবং শ্বাস প্রশ্বাসের সমস্যাগুলির পাশাপাশি ডায়রিয়া, ওজন হ্রাস, অলসতা এবং মুখ এবং ক্লোকা থেকে রক্তপাত অন্তর্ভুক্ত। রোগের চিকিত্সা না করা হলে এবং লক্ষণগুলি মৃত্যুর ...
বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করার পরিকল্পনা করছেন?

বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করার পরিকল্পনা করছেন?

Agriculture Tips, Cover Story, Pets
আপনি কি বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করার পরিকল্পনা করছেন?  উত্তর যদি হ্যাঁ হয়, তাহলে ভালোভাবে শেষ পর্যন্ত যত্ন সহকারে পড়ুন। বাংলাদেশে ঢাকায় আনুমানিক ৪-৭ হাজার কবুতর পালনকারী আছে । সম্পূর্ণ দেশে কবুতর পালনকারীর সংখ্যা  ২৫-৩০ হাজার বা আরো বেশি। কবুতরের জন্য ঢাকার মধ্যেই আছে বেশকটি হাট। প্রধান কবুতরের হাট গুলো হলো মিরপুর-১, গুলিস্তান, টঙ্গি ও জিঞ্জিরা, হাসনাবাদ। বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করতে গিয়ে নানা সমস্যায় পড়তে হতে পারে। যারা নুতন কবুতর পালবেন বলে ঠিক করেছেন বা যারা নতুন করে বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করবেন  তাদের ক্ষেতে সমস্যা আরও বেশি। নুতন কবুতর পালনকারী নিজেদের অজ্ঞতা ও অদক্ষতার কারনে সফলভাবে কবুতর পালন করতে পারেন না। অনেকেই মাঝপথে বন্ধ করে দেন। নতুনদের মধ্যে ৪০-৫০% কবুতর পালার কয়েকমাসের মধ্যেই কবুতর পালা বন্ধ করে দেন। নতুন করে বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করতে গিয়ে যে ভুলগুলো নতুন প...
করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন?

করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন?

Agriculture Tips, Cover Story
যারা শখের পাখি পালেন তাদের জন্য একটু বিব্রতকর সময় যাচ্ছে বটে। কারণ ঘরে পশুপাখি থাকাটা এই সময় মোটেও নিরাপদ নয়। বিশেষ করে কবুতরের বিষ্ঠা তো এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। অন্যান্য পাখির শরীরেও সহজে ঘাঁটি গাড়তে পারে করোনাভাইরাস। পাখিকে না হয় ঘরের ভেতর এনে বাড়তি নিরাপত্তা ও স্যানিটাইজার দিয়ে পরিচ্ছন্ন রাখা যায়, কিন্তু করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন? যারা অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছল তারা এই বিপর্যয়ের সময় কবুতরগুলো ছেড়ে দিলেই সবচেয়ে ভালো। কবুতর বুনো পরিবেশে নিজের মতো করে উড়বে খাবে। রোগ জীবাণু ছড়াবে না। খামারিদের এক্ষেত্রে ঝামেলা একটু বেশি। পানিতে স্যাভলন বা অন্য জীবাণুনাশক মিশিয়ে অন্তত দুই বেলা স্প্রে করতে হবে ভালোভাবে। স্প্রে করার সময় কবুতরের খাবার ও পানির বাটি সরিয়ে রাখতে হবে। জীবাণুনাশকের মধ্যে সামান্য স্যানিটাইজার বা নিয়মমাফিক বিøচিং পাউডার মিশিয়ে নিলে ভালো। লফটে কোনো অসুস্থ কব...
সঠিক কবুতর পালন পদ্ধতি

সঠিক কবুতর পালন পদ্ধতি

Agriculture Tips
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সঠিক পদ্ধতিতে কবুতর পালন করতে পারবেন ও লাভবান হতে পারবেন। ১/কবুতর কে সুস্থ সবল রাখার জন্য প্রাথমিক পদেক্ষেপ হলো উপযুক্ত বাসস্থান। আবহাওয়া সুজা কথা লফটের উত্তর আর দক্ষিণ সাইড় যথাযথ আবহাওয়া আসা যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা। কারন মুক্ত আবহাওয়া আপনার কবুতর কে সুস্থ রাখার সহায়ক। ২/লফট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা /খাচার নিছে ময়লার ট্রে থেকে কবুতরের খাচার কিছুটা দুরত্ব রাখা। খাচার সাথে লাগানো হলে সরাসরি ময়লার গ্যাস টা কবুতরের গায়ে লাগে তখন অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অন্তত খাচা আর ট্রে এর মধ্যখানে তিন থেকে চার ইঞ্চি গ্যাপ থাকা খুবই ভালো। ৩/ কবুতরের খাচা টা আদর্শ সাইজ হলে খুব ভালো। অন্তত ২৪-২৪ /২৬-২৬ খাচা সব চেয়ে বেটার। ৪/ সাপ্তাহিক অন্তত দুইবার খাচার ময়লা পরিষ্কার করে দেয়া। যদি এর আগেও বেশি ময়লা হয় যেমন পাতলা পায়খানা হওয়াতে ভিজে যাই সেই কেত্রে যথাসময়ে পরিষ্কার করে নেয়...
কবুতরের খাবার : কবুতরকে কি খাওয়াতে হবে

কবুতরের খাবার : কবুতরকে কি খাওয়াতে হবে

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের খাবার তার স্বাস্থ্যগত বাপারে বিরাট ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে ব্রিডিং কবুতরের জন্য সুষম খাদ্য এর তুলনা নাই। আপনি যদি আপনার কবুতর কে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে বার্থ হন তাহলে আপনি যতোই ভিটামিন বা অন্য কোণ খাদ্য সহায়ক দেন না কেন কোণ কাজে আসবে । আর আপনার কবুতর নিয়মিত রোগ বালাই তে আক্রান্ত হতে থাকবে । তাই নিয়মিত সুষম খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে যেকোনো সফল খামারিকেই । কবুতরের যতো রোগ হয় তার অধিকাংশই সূত্রপাত হয় কবুতরের খাবার ও পানির মাধ্যমে, তাই খাবার দিবার আগে সেগুলো যতদূর সম্ভব পরিষ্কার করে দিতে হবে, যেমন পটাশ পানি বা লবণ পানিতে ধুয়ে রোদে শুকীয়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে সব খাবার আবাড় ধুয়া সম্ভব না, জেমোণঃ তিসি, চীণা,কাওণ, সবুজ মটর ইত্যাদি, তবে কিছু ধুয়া তা খুবই জরুরী, যেমন কালী মটর, লাল বাজরা, সাদা দেশী মটর, লাল মটর মূঘ ডাল,সরিষা ইত্যাদি । অনেকে কবুতরকে ধান দিতে দেখা যায়, ধান...
কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিস

কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিস

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিসঃ দুটো ছত্রাক জনিত রোগ হলেও রোগ দুটো পরিপূরক । একটি বিষাক্ত খাবার থেকে ও দ্বিতীয়টি খাবারে ছত্রাক আক্রমন থেকে।এই রোগে কবুতরের মৃত্যুর হার অনেক বেশি।তবে সেটা নির্ভর করে কী পরিমান টক্সিন শরীরে প্রবেশ করেছে তার উপর।শুধু তাই নয়, এই রোগ থেকে নানা প্রকার রোগের সৃষ্টি হয়। তাই এই রোগকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই।এছাড়াও আবহাওয়ার ৮০% আর্দ্রতা থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে।সাধারনত(ভুট্টা, বাদাম, বয়লার গ্রয়ার ইত্যাদি।)খাবার থেকে আই রোগের টক্সিন শরীরে প্রবেশ করে।   লক্ষণঃ ১) দুর্বল,ঝিমুনি,নিদ্রালুভাব, ক্ষুধাহ্রাস, খাদ্য খেতে অসুবিধা বা গিলতে কষ্ট,শরীর শুকিয়ে হালকা হয়ে যাবে।২) মাথা ঝুলে পড়ে ও স্বাভাবিক নড়াচড়া করতে পারে না।৩) পালক আলগা হয়ে যায় তাই একটু নড়াচড়া করলেই পালক খসে পড়ে।৪) বুকের পালক উঠে যাবে।৫) শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট হবে,মুখ হা করে ঘন ঘন নিঃশ্বাস নি...
বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস

বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস

Agriculture Tips, Cover Story
তরুন বা বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস:( Baby pigeons effected with Adino Virus) 20 বছরেরও বেশী আগে প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন I আমাদের অঞ্চলে পাওয়া যায় নি; তারপর থেকে এটি বিশ্বব্যাপী নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। সন্দেহাতীত ভাবে এটা একটি ভাইরাস দ্বারা ঘটিত রোগ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এটি একটি আতংকে পরিণত হয়েছে, খামারিদের কাছে এটি এক দুঃস্বপ্নর মত। এই রোগ প্রায়ই ই Coli ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত হয়। যেহেতু এডিনো ভাইরাস হিসাবে পরিচিত হয় তাই একে Adenocoli বা তরুণ পায়রার disease.Adenocoli নামে বর্ণনা করা হয়।প্রাথমিকভাবে, রোগ শুধুমাত্র তরুণ পায়রা এবং ঘুঘু (এডিনো ভাইরাস বা প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন I নামে পরিচিত) দেখা যাই, কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেক বেশি গুরুতর হচ্ছে পায়রা (হেপাটাইটিস necrotizing এডিনো ভাইরাস বা প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন II নামের)। এডিনো ভাইরাসের ধরনের সঙ্গে মূল ...
কবুতরের সাধারণ কিছু রোগ-সমস্যা ও সেগুলোর চিকিৎসা

কবুতরের সাধারণ কিছু রোগ-সমস্যা ও সেগুলোর চিকিৎসা

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের কিছু অতি সাধারন অথচ প্রাথমিক কিছু সমস্যার আমারা প্রতিনিয়ত সম্মুখীন হচ্ছি, আর এগুলো যদি তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা না নিলে ফলাফল মারাত্মক হতে পারে, সেই রকমই কিছু সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনাঃ *ক্ষত/আঘাত জনিত রক্তপাত: সাধারনত বিভিন্ন কারনে কবুতরের রক্তপাত হতে পারে আর সেটা বিড়ালের কামড়, পালক তুলতে, খাঁচার কারনে কেটে যাওয়া, নখ কাটতে, ঠোঁট ভেঙ্গে গেলে, বাজ পাখির আঘাত ইত্যাদি। যে কারনেই হোক না কেন সব ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা কে একটু গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা ও একটু আলাদা খেয়াল রাখতে হবে, কারন কবুতরের রক্তপাত একবার শুরু হলে সহজে বন্ধ হয় না। কবুতরের বেশী পরিমানে রক্ত পাতের হলে কবুতরের মাথা ঢলে পড়া, চোখ বন্ধ করে মনে হবে মারা যাচ্ছে। এই সময়ই যদি পরীক্ষা করার জন্য কবুতর কে ধরার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন বুকে চাপ না পরে বা হালকা করে ধরতে হবে, কারন এই সময় তাদের প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট হয়। এর যদি ভাল করে ধরা না ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!