class="archive tag tag-2717 wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Tag: ডাক্তার

ঢাকার গাইনি ডাক্তার | গাইনি ডাক্তারের ফোন নাম্বার ও ঠিকানা

ঢাকার গাইনি ডাক্তার | গাইনি ডাক্তারের ফোন নাম্বার ও ঠিকানা

Health, Health and Lifestyle
আমাদের দেশের বেশিরভাগ নারী গাইনি সমস্যা নিয়ে কথা বলতে বিভিন্ন সংকোচে ভুগেন। গাইনি সমস্যা হলে সেটা নিয়ে লুকোচুরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া এবং গাইনি সমস্যা সম্পর্কে জেনে সচেতন হওয়া জরুরি। অনেকেই গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চান কিন্ত অধিকাংশ সময় ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। তাই আমরা এখানে ঢাকার অভিজ্ঞ ও দক্ষ ১০ জন গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বার ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বারের ব্যবস্থা করছি। ঢাকার গাইনি ডাক্তারের নাম্বার ও ঠিকানা অধ্যাপক সালেহা বেগম চৌধুরী শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এমবিবিএস, এমএস(গাইনি এন্ড অবস) পাশাপাশি তিনি ইন্ডিয়া ও সিঙ্গাপুর থেকে ইনফার্টিলিটিতে বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত এবং প্রফেসর হিসেবে বিএসএমএমইউ তে কর্মরত আছেন। চেম্বার- গ্রীন তাজ সেন্টার (৫ম তলা), বাড়ি নং-৮১, রোড নং-৮/এ, সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা। যোগাযোগ-৮১৫৫৭৫৪, ৯১২৫৩১০। ডাঃ মুনিরা ফেরদৌসী ...
ঢাকার ভালো হার্টের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি

ঢাকার ভালো হার্টের ডাক্তারের অ্যাপয়েন্টমেন্ট নেওয়ার পদ্ধতি

Health, Health and Lifestyle, প্রশ্ন ও উত্তর
ল্যাবএইডের হার্টের ডাক্তার কর্নেল (ড.) নুরুন নাহার ফাতেমা MBBS, FCPS (Pedi), FRCP (Edin), FACC (USA), FSCAI (USA)   ড. একেএস জাহিদ মোহাম্মদ খান এমবিবিএস (ঢাকা), এমডি (কার্ডিওলজি) সহকারী অধ্যাপক. কার্ডিওলজি, রিউম্যাটিক ফিভার এবং মেডিসিন   ডা. এ কে এস জাহিদ মাহমুদ খান এমবিবিএস (ঢাকা), এমডি (কার্ডিওলজি) সহকারী অধ্যাপক. কার্ডিওলজি, রিউম্যাটিক ফিভার এবং মেডিসিন   ডা. ফারহানা আহমেদ এমবিবিএস, এফসিপিএস (কার্ডিওলজি এবং মেডিসিন)   ডা. নূর মোহাম্মদ এমবিবিএস, ডি-কার্ড   ডা. এস মোকাদ্দাস হোসেন (সাদী) MBBS, FCPS (MED), MD (CARD), FAPSIC, ফেলো - NHC অ্যাসো ইন্টারভেনশনাল কার্ডিওলজিস্ট ও ইলেক্ট্রোফিজিওলজি   অধ্যাপক (ডা.) মোঃ আব্দুল কাদের আকন্দ এমবিবিএস, এফসিপিএস (মেড), এমডি (কার্ড), এফএসিসি (ইউএসএ)   ড...
কিশমিশ পানি খাওয়ার উপকার

কিশমিশ পানি খাওয়ার উপকার

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় কিশমিশ।  ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ কিশমিশ খেতে পারেন পানিতে ভিজিয়ে । এজন্য ২ কাপ পানি ফুটিয়ে নামিয়ে নিন চুলা থেকে। গরম পানিতে ৫০ গ্রাম কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন রাতভর। পরদিন সকালে ছেঁকে নিন। এরপর সামান্য গরম করে লেবু মিশিয়ে নিতে পারেন। এটি থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে ও লিভার ভালো রাখে। পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমতে দেয় না কিশমিশ পানি । তাই গ্যাস্ট্রিক কমাতেও কিশমিশ পানি খাওয়া যায়। কিশমিশের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট ভালো রাখে কিশমিশ পানি । কিশমিশ পানির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়। খাবার দ্রুত হজমে সহায়তা করে কিশমিশ ভেজানো পানি। কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে। প্রচুর আয়রন আছে  কিশমিশে । নিয়মিত কিশমিশ ভেজানো পানি খেলে রক্ত স্বল্পতা দূর হয়। ক্যালসিয়াম হা...
কিডনি রোগীদের জন্য পরামর্শ | কিডনি রোগের লক্ষণ

কিডনি রোগীদের জন্য পরামর্শ | কিডনি রোগের লক্ষণ

Health, Health and Lifestyle
 মানবদেহের অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া হচ্ছে রেচন প্রক্রিয়া। এ প্রক্রিয়া আমাদের শরীর থেকে দূষিত পদার্থ গুলো নিষ্কাশন করে থাকে। এই রেচন প্রক্রিয়া সফলভাবে পরিচালনের লক্ষে যেসব অঙ্গ কাজ করে থাকে তার মধ্যে প্রধান হচ্ছে বৃক্ক বা কিডনি। শরীরের জন্য অতি গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রক্রিয়া সম্পাদনকারী অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ এই অঙ্গটিতে অনেকসময় বেশ কিছু সমস্যার সৃষ্টি হয় যার প্রভাব পড়ে পুরো শরীরেই, সাধারণ অসুস্থতা থেকে মৃত্যুও হতে পারে কিডনি বিকলের কারণে। তাই আজ রইল কিডনি রোগীদের জন্য পরামর্শ এবং কিডনি রোগের লক্ষণ ।     কিডনি যেসকল কাজ করে   শরীরে অ্যাসিড ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা - রক্তের স্বাভাবিক pH ৭.৩৫ থেকে, ৭.৪৫ পর্যন্ত হয়ে থাকে। রক্ত ফিল্টারের মাধ্যমে অ্যাসিড ক্ষার ধরে রাখা কিংবা অতিরিক্ত অ্যাসিড ক্ষার নির্গমনের মাধ্যমে কিডনি শরীরে অ্যাসিড ক্ষারের ভারসাম্য রক্ষা করে।   ...
এ খাবারগুলো খেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাচ্ছেন না তো!

এ খাবারগুলো খেয়ে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমাচ্ছেন না তো!

Health, Health and Lifestyle
এ মহামারিাকালে সচেতন থাকার বিকল্প নেই। পাশাপাশি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকেও রাখতে হবে ফিট। তাই নজর দিন খাদ্যাভ্যাসে। প্রতিনিয়ত আমরা নিজেদের অজান্তে এমন সব খাচ্ছি যা দুর্বল করে দিচ্ছে আমাদের মহামূল্যবান রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা । যেসব খাবার কমিয়ে দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা যেসব খাবারে অতিরিক্ত পরিমাণে সাদা চিনি বা রিফাইন্ড সুগার ব্যবহৃত হয়, সেগুলো খেলে দুর্বল হয়ে পড়ে শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা। চিনির বদলে খাবার মিষ্টি করতে গুড় বা মধু ব্যবহার করতে পারেন। কোল্ড ড্রিংকস বা সোডা জাতীয় পানীয় মেদ বাড়িয়ে দেওয়ার পাশাপাশি কমিয়ে দেয় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা । চিনি ছাড়া এসবে বলতে গেলে আর কিছুই থাকে না। আর অতিরিক্ত চিনি এমনিতেও অনেক বিপদ ডেকে আনে। ডুবো তেলে ভাজা খাবারে থাকা ফ্যাট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল করে। এর বদলে সেদ্ধ অথবা এয়ার ফ্রায়ারে প্রস্তুত খাবার খান। বেক করেও খেতে পারেন। দোকান...

Please disable your adblocker or whitelist this site!