বিমূর্ত ছবির ব্যাখ্যা ও ছয় ইন্দ্রিয়
বিমূর্ত ছবির ব্যাখ্যা নিয়ে লিখেছেন কথাসাহিত্যিক ধ্রুব নীল
ধরি মানুষ সমান একটি ধূসর রঙা বাক্স। সুতরাং, জীবন সমান ঘোরালো সিঁড়ির শেষপ্রান্তে নিভু নিভু হারিকেন।
একটি ছবি হাজার কথা বলে। আর একটি বিমূর্ত চিত্রকলা বলে লাখ কিংবা কোটি কথা, কিংবা ক্ষেত্রবিশেষে অসীমের কাছাকাছি। সীমাবদ্ধ ক্যানভাসে অসীমকে মারপ্যাঁচে ধরে ফেলে বিমূর্ত। প্রকৃতি যেখানে আকারহীন, সেখানে শিল্পের আসলে বিমূর্ত হবারই কথা ছিল।
এই যুক্তি মানুষের মাথায় ভর করেছে বেশি দিন হয়নি। বিংশ শতকের শুরুর দিকে বিমূর্তের সদর্প আবির্ভাব। কিন্তু বিবর্তনের হিসাব অনুযায়ী অ্যাবসট্রাকশনের জন্ম হওয়ার কথা তারও বহু আগে। অন্তত হাজার বছর আগে তো বটেই। সেক্ষেত্রে আমরা বলতে পারতাম, ১৯১০ থেকে ১৯২৫ সালে অ্যাবসট্রাকশনের স্বর্ণ যুগ চলেছিল। কিন্তু তখন আসলে এক ধাপ এক ধাপ করে বিকশিত হচ্ছিল শিল্পের অনন্য এ ধারাটি। এতদিনে এই ধোঁয়াটে বর্তমান পর্যন্ত বিমূর্ত ছবি ...