মা Archives - Mati News
Friday, December 5

Tag: মা

মা আমার জান্নাত

মা আমার জান্নাত

Kidz, Stories, Stories for Kids
ফারুক আহম্মেদ জীবন : প্রতিবছর মে- মাসের দ্বিতীয় রবিবার বাংলাদেশে মা- দিবস পালন করা হয়।  অবশ্য এ দিবসটি বিশ্বের একেক দেশে একেক ভাবে পালন করা হয়। এ বছর ১২ই মে জান্নাতিদের স্কুলে মা দিবস পালিত হচ্ছে। জান্নাতিদের স্কুলের সকল ছাত্র ছাত্রীদের মতো। ক্লাস থ্রিতে পড়ুয়া আট বছরের ছোট্ট মেয়ে জান্নাতিও সে তার মাকে নিয়ে গেছে স্কুলে।  স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দ জান্নাতির মাকে দেখে অত্যন্ত বিনয়ের সাথে হাসি মুখে সালাম দিয়ে। কুশলাদি জিজ্ঞাসা করে সম্মানের সাথে বসতে দিলো চেয়ারে। স্কুল ম্যানেজিং কমিটির সম্মানিত সভাপতি সহ সভাপতিও সদস্য বৃন্দরাও একে একে সকলে এসে উপস্থিত হলো স্কুল প্রাঙ্গণে। অন্য অন্য সকল ছাত্র ছাত্রীর মায়েদেরকেও সম্মানের সাথে সারি সারি চেয়ার পেতে বসতে দিয়েছে স্কুলের শিক্ষক শিক্ষিকা বৃন্দ। শিক্ষকরা একপর্যায়ে গার্জেনদেরকে চা- নাস্তা, জলের পর সকল শিক্ষার্থীদের হাতে ফুলের তোড়া ত...
শিক্ষিত মায়ে’রাই পারে সুন্দর সমাজ গঠনের হাতিয়ার হতে  

শিক্ষিত মায়ে’রাই পারে সুন্দর সমাজ গঠনের হাতিয়ার হতে  

Op-ed
তৌফিক সুলতান মায়েরা হলো পৃথিবীর মতো (ধরিত্রী) পৃথিবীর মধ্যে কোথাও কেউ রাগ করলে কেবল ঐ স্থানের'ই ক্ষয়-ক্ষতি সাধন হয়। যা হয়তো একটা সময় পর আবার সংস্কার ও করে ফেলা যায় কিন্তু ধরিত্রী রাগ করলে ধ্বংস হয়ে যাবে পৃথিবীর মধ্যে অবস্থানরত সব কিছু যার প্রভাব হয়তো ছড়িয়ে পরবে তার আশপাশের গ্রহ গুলোতেও— তাই মায়েদের রাগ করতে নেই মায়েরা রাগ করলে পরিবার, সমাজ, সংসার সবকিছুতে ধসনামে। নারীর সফলতা ভালো মা হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করার মাধ্যমে তবে, কিছু কিছু নারী আছে যারা হয়তো টাকা উপার্জন করে, তাদের অহমিকা এমন পর্যায়ের ফলশ্রুতিতে তারা পুরুষের ঊর্ধ্বে মনে করে। তারই ফলস্বরূপ একসাথে চারজন স্বামী রাখার ইচ্ছে করে প্রকাশ। সন্তান হলে কি হবে তার পিতৃ পরিচয়? উপস্থাপিকার এমন প্রশ্নে নারী তখন হতাশ। নিজের অযাচিত বিষয় কে প্রতিষ্ঠিত করতে অযুক্তি ভাবে বলতে থাকে কথা। উপস্থাপিকা যদিও নারী তবে উশৃংখল নয়,...
গল্প : তৈয়ব আখন্দের মা

গল্প : তৈয়ব আখন্দের মা

Stories
একটি সুপ্রতিষ্ঠিত বীমা কোম্পানির জন্য দিন রাত গ্রাহকের সন্ধান করলেও তৈয়ব আখন্দকে সহসা বীমার দালাল বলে মনে হয় না। পরিপাটি ফতুয়ার ওপর মাফলার জড়িয়ে আয়নায় নিজের গোলাকার মুখখানি দেখে তৈয়ব আখন্দের মনে নতুন ভাবনার উদয় হয়। তৈয়ব আখন্দ আসলে আয়নায় কোনোদিন নিজের চেহারা দেখেনি। হয় চুল দেখেছে না হয় শেভ করা গাল। আজ সেসবের কিছুই দেখলো না। কেবলই অভ্যাসবশত আয়না দেখা। ফোনটা বেজে উঠতেই সেটার দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থাকে চল্লিশে পা দেওয়া তৈয়ব আখন্দ। মায়ের ফোন। যথারীতি ফোন রিসিভ করে তৈয়ব আখন্দ বলে ‘আম্মা।’ তৈয়ব আখন্দের চেহারার পরিবর্তন ও হুঁ হাঁ বলার ধরন দেখে আমরা জানতে পারি যে ওপাশ থেকে বৃদ্ধা বলছেন, ‘ও তৈয়ব, রওনা দিসস? বেলা থাকিতে আইয়া পড়। দেরি হইয়া গেলে মুসিবত।’ তৈয়ব আখন্দ ‘আইতাসি, সবুর কর।’ বলে ফোনটা রেখে আবার আয়নায় নিজের দিকে তাকাল। ভাবছে অতীতের কথা। অতীত যে কোনদিন অতীত হয়ে গেল, সেটাই ভাবার বিষয়। সময় জিনিস...