Friday, March 29
Shadow

Tag: শিশুর স্বাস্থ্য

জলবসন্ত রোগের চিকিৎসা কী? চুলকানি থামাবেন কী করে

জলবসন্ত রোগের চিকিৎসা কী? চুলকানি থামাবেন কী করে

Health, Health and Lifestyle
জলবসন্ত বা চিকেন পক্স সংক্রামক রোগ। ভাইরাসের কারণে হয় এটি। গরম শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে শুষ্ক আবহাওয়ায় ভাইরাসটির আক্রমণ বেশি দেখা যায়। ছোট-বড় সবারই জলবসন্ত হতে পারে। শিশুদের আক্রান্তের হার বেশি। ডাক্তাররা বলেন, জলবসন্ত এক সপ্তাহ বা তার বেশি সময় অস্বস্তিকর অবস্থায় থাকে। প্রথমে জ্বর, এরপর ফোসকা পড়ে, চুলকানি হয়। অবশেষে ফোসকা থেকে শুকনা চামড়া উঠে আসে।   জলবসন্তের লক্ষণ কী জলবসন্তের লক্ষণগুলো হলো প্রচণ্ড জ্বর, হাত-পাসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে ফোসকা। একটু সচেতন থাকলে দ্রুত ভালো হয়ে যায়। কিন্তু ত্বকের দাগ থেকে যেতে পারে দীর্ঘদিন। আবার শিশুর শরীরে অনেক সময় জটিলতা দেখা দেয় বলে প্রথমেই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হয়।   জলবসন্ত কীভাবে ছড়ায়? বাতাসের মাধ্যমেই অন্যকে আক্রমণ করে জলবসন্ত। আক্রান্ত ব্যক্তির হাঁচি, কাশি, কাপড়চোপড় থেকে জলবসন্তের ফলে সৃষ্ট ফোসকা ফেটে গিয়ে যে পদার্থ নির্গত হয়, তা...
How trees help children’s mental health

How trees help children’s mental health

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
How plants and trees can help to boost your kid's mental health? by Nusrat Jahan Nisha     If you keep a tree on the balcony or in the house, the air is clean, similarly, if there is a child in the house, the tree also plays a positive role in his growth. A report published in the European Respiratory Journal claims that trees directly help the development of children. In this study conducted on 3200 children, children's health was checked repeatedly up to 10 years after birth. Research shows that physically and mentally children benefit greatly from having green surroundings. Children who have more greenery in their homes have better lungs than others. Take care of the plants with the child, water, and fertilize them. The child will grow up to be res...
বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত গেলে কী করবো

বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত গেলে কী করবো

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
কখনো কখনো বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার মতো ঘটনা লক্ষ করা যায়। এটি সাধারণত খুব ক্ষতিকারক না হলেও কিছু ক্ষেত্রে চিন্তার কারণ হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা এবং যত্নের মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। বিভিন্ন কারণে বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে। এক্ষেত্রে মলের সাথে রক্ত যাওয়ার পাশাপাশি নিমোক্ত ঘটনাগুলো ঘটলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে যদি –   শিশুর বয়স ১২ সপ্তাহের কম হলে মল কালো দেখালে মলদ্বারে আগে থেকেই সমস্যা থাকলে ডায়রিয়া থাকলে জ্বর বা অন্যান্য অসুস্থতা থাকলে শিশুর পেট ফোলা দেখালে শিশু খেতে না চাইলে   যেসব কারণে বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে   ফুড এলার্জি : অনেক সময় বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার কারণ হতে পারে শিশুটি অ্যালার্জিক কোলাইটিসে ভুগছে। এটি এমন একটি সমস্যা যেখানে শিশুটির প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের ...
শিশুর কৃমির চিকিৎসা | শিশুর কৃমির লক্ষণ | শিশুর কৃমি হলে কী করবেন

শিশুর কৃমির চিকিৎসা | শিশুর কৃমির লক্ষণ | শিশুর কৃমি হলে কী করবেন

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
শিশুদের কৃমি হলে তারা তা প্রকাশ করতে পারে না। খাদ্যে অরুচি, পাতলা পায়খানা, বমি ভাব ও পায়খানার রাস্তায় চুলকানি হলে বুঝতে হবে তার কৃমি হয়েছে। তাই সময়মতো শিশুর কৃমির চিকিৎসা করাতে হবে। গোলকৃমি, ফিতা কৃমি ও গুঁড়া কৃমির প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায় শিশুর মধ্যে। কখনও সেটা শিশুর নাক-মুখ দিয়েও বেরিয়ে আসে। এমনকি শিশুর শ্বাসনালীতেও ঢুকে পড়তে পারে। আবার কৃমি শিশুর অন্ত্র বা পিত্তনালীতে বাধা তৈরি করতে পারে। ফিতা কৃমি শিশুর অন্ত্রে লেগে থেকে রক্তপাতও ঘটায়। এতে শিশু ধীরে ধীরে রক্তশূন্য হয়ে পড়ে। দীর্ঘমেয়াদি কৃমির সংক্রমণে শিশুর খাদ্যে অরুচি হয়। সে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই সময়মতো শিশুর কৃমির চিকিৎসা খুবই জরুরি।   শিশুর কৃমির চিকিৎসা : শিশুর কৃমি কেন হয় অস্বাস্থ্যকর টয়লেট ব্যবস্থা, অপরিষ্কার ঘরবাড়ি, দূষিত পানি, টয়লেট শেষে সাবান দিয়ে হাত না ধোয়া, খাওয়ার আগে হাত না ধোয়া, নখ বড় রাখা, নোংরা হাত ...
শীতকালে ঠান্ডা সমস্যা থেকে আপনার শিশুকে দূরে রাখুন

শীতকালে ঠান্ডা সমস্যা থেকে আপনার শিশুকে দূরে রাখুন

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
রাফিজার বয়স সাড়ে চার মাস। বেশ হাসি-খুশিই ছিল। বুকের দুধ পান করা আর ঘুমানোর সময়টুকু বাদ দিয়ে যতক্ষণ জেগে থাকত ততক্ষণ হাত-পা নেড়ে খেলা করত। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরে খুব বিরক্ত করছে সে। ঠান্ডা লেগেছে তার। বাবা পাশের এক ওষুধের দোকান থেকে ঠান্ডাজনিত ওষুধ এনে খাওয়াচ্ছে। কিন্তু তারপরও ভালো হচ্ছে না। ঠিকমত ঘুম না হওয়ায় কান্নাকাটি করছে সে। এক পর্যায়ে মেয়ে একেবারে নেতিয়ে পড়ে। মেয়ের এ অবস্থা দেখে তারা দ্রুত পাশের একটি হাসপাতালে নিয়ে যায়। সেখানে ডাক্তার পরীক্ষা-নিরীক্ষার পর জানান রাফিজা নিওমোনিয়ায় আক্রান্ত হয়েছে। দ্রুত তাকে আইসিউতে ভর্তি করাতে হবে। প্র্য়া দশদিন আইসিউতে চিকিৎসার পর কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠে রাফিজা। তারপর কেবিনে দেয়া হয় তাকে। সব মিলিয়ে সতের দিন পর বাসায় ফিরে রাফিজা। শীতকালে প্রায়ই শিশুরা ঠান্ডাজনিত বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত হয়। এসময় শীতের সকালে খুব ঠান্ডা থাকে। আবার সন্ধ্যা বা রাতে আবার ঠান্ড...
শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অবহেলা নয়

শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে অবহেলা নয়

Health and Lifestyle, Kids Health
ইউনিসেফের তথ্যমতে, সারা বিশ্বে প্রায় ২২০ কোটিরও বেশি হচ্ছে শিশু। করোনা মহামারির কারণে স্কুল-কলেজ দীর্ঘদিন বন্ধ থাকার ফলে শিশুদের মানসিক স্বাস্থ্য নিয়ে দেখা দিয়েছে প্রশ্ন। দুশ্চিন্তা, অস্থিরতা এবং বিষণ্নতাসহ নানা ধরনের মানসিক সমস্যা দেখা দিতে পারে। সেইভ দ্য চিলড্রেন করোনা মহামারি শুরু হওয়ার পর ৪৬টি দেশের ১৩২৭৭ জন শিশু এবং ৩১৪৮৩ জন শিশুর অভিভাবকের ওপর একটি গবেষণা পরিচালনা করে। গবেষণাতে শিশু-কিশোরদের মানসিক স্বাস্থ্যের ওপর আশঙ্কাজনক ফলাফল বের হয়ে আসে- * ৩২ শতাংশ শিশু নিজ ঘরে পারিবারিকভাবে নির্যাতনের শিকার। * ৮৩ শতাংশ শিশুর মাঝে অবসাদ, বিষণ্নতা এবং বিভিন্ন নেতিবাচক প্রভাব তৈরি হয় এবং মাত্র ৪৬ শতাংশ পিতামাতা এবং অভিভাবক এ বিষয়গুলো খেয়াল করেন। * যেসব শিশু তাদের বন্ধুদের সঙ্গে যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন অবস্থায় ছিল তাদের মাঝে অধিক দুশ্চিন্তা এবং অসুখী মনোভাব তৈরি হয়। যেসব শিশুর স্কুল ১-৪ সপ্তা...
শিশুর পেট ব্যথা হলে কী করবেন | শিশুর পেট ব্যথা কেন হয়?

শিশুর পেট ব্যথা হলে কী করবেন | শিশুর পেট ব্যথা কেন হয়?

Kids Health
শিশুর পেট ব্যথা সমস্যাটি খুব বেশি হতে দেখা যায়। একটু বড়রা যেমন সমস্যার কথা বলতে পারে কিন্তু ক্ষেত্রে সেটা বুঝে নিতে হয়। পেট ব্যথার নানা রকম সমস্যা থাকতে পারে। তবে ছোট বা সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু যদি দীর্ঘক্ষণ যাবত কান্নাকাটি করে এবং এ অবস্থায় তার মুষ্টিবদ্ধ ও পা ভাঁজ করা থাকে তবে বুঝতে হবে তার পেটে ব্যথা হচ্ছে। এবং পেটে বাতাস ঢোকার কারণে পেট ব্যথা হচ্ছে।   সঠিক নিয়মে শিশুকে দুধ না খাওয়ালে এবং  খাওয়ানোর পর পিঠে হাত বুলিয়ে (উপড় করে বা কোলে নিয়ে) বাতাস বের না করলে পেটে বাতাস জমে শিশুর প্রচণ্ড পেট ব্যথা হয়।   বাতাস বের করার পর বাচ্চাকে তার ডানদিকে কাত করে কিছুক্ষণ শুইয়ে রাখতে হবে। বামদিকে শোয়ানো যাবে না, তাহলে শিশুর পাকস্থলীর উপর চাপ পড়ে পেটে ব্যথা হবে। এছাড়া শুইয়ে দুধ খাওয়ালে শিশু ঠিকমতো খেতে পারে না, দুধ শ্বাসনালিতে চলে যেতে পারে আর পেট না ভরার কারণে শিশু কান্নাকাট...
শিশুর মুখের ঘা হলে কী করবেন?

শিশুর মুখের ঘা হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর মুখে বিভিন্ন প্রকার ঘা হতে পারে। তো জেনে নেওয়া যাক শিশুর মুখে ঘা হলে কী করবেন? ১. শুধু দুধ খাওয়া শিশু, তাদের জিহ্বা ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে জিহ্ব মাঝে সাদা আস্তর পড়ে যেটা জমতে জমতে ঘা হয়ে যায়। তাই প্রতিবার ব খাবার পরে পরিষ্কার পাতলা কাপড় আঙুলে পেঁচিয়ে শিশুর জিহ্বা পরিষ্কার কর দিতে হয়। ২. কোনো কোনো শিশুর মুখের ভিতর তালুতে বা জিহ্বায় দুধের আবরণের মতো ঘা হয়। ভিজে তুলা বা কাপড় দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষা দিলে কিছুটা ওঠে। পুরোপুরি ওঠে না। ৩. কখনও কখনও শিশুর মুখে ঠোঁটের ভিতর তালুতে লাল লাল ছোট ফোড়া বা ফোলা জায়গা দেখা যায়। সাধারণত ভিটামিনের অভাবে এগুলো হয়ে থাকে। মুখের বা জিহ্বার কোনো ঘা-ই কাপড় বা তুলো দিয়ে জোরে ঘষতে হয় না।। তাহলে ঐ জায়গা ছিলে বা চাপ লেগে রক্তক্ষরণ হতে পারে। জায়গাটা তখন লালচে হয়ে যায়।   আরও পড়ুন : শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন? শিশুর ...
শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর শ্বাসকষ্ট সম্বন্ধে জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে শ্বাসযন্ত্র কী। শ্বাসযন্ত্র শুরু হয় আমাদের নাক থেকে । নাকের ছিদ্র দুটিকে বলা হয় বহিঃনাসারন্ধ্র। এই পথ মুখগহ্বরের কাছে অন্তঃনাসারন্ধ্রে শেষ হয়। এখানেই আছে ফ্যারিংস। নিশ্বাসের সাথে আসা বাতাসের যত ধুলোবালি এখানে আটকে গিয়ে শরীরের ভিতর শুদ্ধ বাতাস প্রবেশ করে। ফ্যারিংস-এর উপরে আছে আলজিব। কোনো কিছু খাবার সময় এই আল্‌জিব শ্বাসনালিকে খাদ্যনালি থেকে আড়াল করে, নাহলে খাবার খাওয়ার সময় খাদ্যনালির পরিবর্তে শ্বাসনালি পথে খাবার চলে যেত। ফ্যারিংসের শেষ থেকেই শ্বাসনালির শুরু। এর প্রথম কার্টিলেজ ঘেরা অংশকে বলা হয় ল্যারিংস। ল্যারিংস থেকে আমাদের কণ্ঠস্বর বেরোয়। আমাদের শ্বাসনালি বা ট্র্যাকিয়া বক্ষ গহ্বরে গিয়ে ফুসফুসের কাছে দুটি ব্রঙ্কাইতে বিভক্ত হয়ে ফুসফুসে ঢোকে। আমাদের শরীরে ফুসফুস দুটি বক্ষগহ্বর বা থোরাসিক ক্যাভিটির মাঝখানে থাকে। ডান ফুসফুস...
শিশুর শরীরে র‍্যাশ

শিশুর শরীরে র‍্যাশ

Kids Health
সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু থেকে শুরু করে একটু বড় বয়সের প্রায় সব শিশুই কোনো না কোনো ধরনের র‍্যাশ-এ প্রায় সময়ই আক্রান্ত হয়ে থাকে। কোনো শিশুর শরীরে র‍্যাশ খুব সাধারণভাবে আত্মপ্রকাশ করে কোনো সমস্যা সৃষ্টি না করেই চলে যায়, আবার কারও কারও শরীরে খুব জটিলতার সৃষ্টি করে। সাধারণত গরমের সময়ই এই র‍্যাশ বেশি হতে দেখা যায়। সব রকম র‍্যাশই যে ছোঁয়াচে তা কিন্তু নয়। যে সকল র‍্যাশ এলার্জি ধরনের সেগুলো থেকে কোনো ছোঁয়া লাগার ভয় থাকে না। আর যে সকল র‍্যাশ ভাইরাসজনিত কারণে হয় তা অবশ্যই ছোঁয়াচে শিশুর শরীরের এই র‍্যাশ বিভিন্ন রকমের হতে দেখা যায়। যেমন- নবজাতকের র‍্যাশ, ভাইরাস র‍্যাশ, ওষুধের প্রভাবে র‍্যাশ, অ্যাটপিক ডার্মাটাইটিস, আর্টিকেরিয়া ইত্যাদি। এ ছাড়াও আরও প্রচুর র‍্যাশ আছে যেগুলো সাধারণত দেখা যায় না। জন্মের পর পরই শিশুর শরীরে সাধারণত এক ধরনের লাল লাল ছোপ দেখা দেয়- সমস্ত গায়েই থাকে। কিছু সময় বা ২/১...
শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

Kids Health
শিশুর জ্বর হলে যা করতে হবে ১। শরীরের জামা-কাপড় খুলে ফেলা এবং ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা। ২। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি নিয়ে প্রতিদিন স্নান বা গোসল করা। মনে রাখা উচিত যে,  শিশুর জ্বর হলে প্রথম ও মূল ওষুধ হচ্ছে 'পানি'। তাই জ্বর হলে একটি পরিষ্কার তোয়ালে গামছা বা অন্য কোন সূতী কাপড় পানিতে ভিজিয়ে পানি নিংড়ে ফেলে দিয়ে ওই ভেজা কাপড় দিয়ে পর্যায়ক্রমে কপাল, বুক, পেট, পিঠ, হাত ও পা বারবার মুছাতে হয়। যদি শরীরের তাপমাত্রা ১০২ ফারেনহাইটের বেশি হয় তাহলে শরীর স্পঞ্জ করার পাশাপাশি বেশ কিছুক্ষণ মাথায় পানি ঢালতে হয় এবং তাপমাত্রা স্বাভাবিক মাত্রায় না কমা পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হয়। শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ১৮.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট যা থার্মোমিটার দিয়ে মাপতে হয়। মাথায় পানি ঢালার সময় খেয়াল রাখতে হয় যাতে কানে পানি না যায় এবং জ্বর কমে যাওয়ার পর শুকনো কাপড় দিয়ে ম...
শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর জন্ডিস হলে যা করতে হবে শিশুর জন্ডিস হলে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকা। ভাল না হওয়া পর্যন্ত হাঁটা-চলা না করা। এমন কি মলত্যাগের জন্য শিশুকে বাথরুমে কোলে করে নেয়া। আর প্রস্রাব বিছানাতেই কোন পাত্রে করিয়ে তা বাথরুমে ফেলে দেওয়া। প্রচুর পরিমাণে ফুটানো ঠাণ্ডা পানি খাওয়ার পাশাপাশি ডাব, আখের রস ও অন্যান্য তরল খাবার যেমন সুপ বেশি করে খাওয়া। প্রতিদিন যাতে পায়খানা ভাল করে হয় সেদিকে খেয়াল রাখা। এজন্য পাকা বেল, ইসুবগুলের ভূসি, পর্যাপ্ত পরিমাণে শাক-সব্জি ও ফল খেতে হয়। জণ্ডিস হলে খাবারে অরুচী থাকে বিধায় সকাল ও রাতের খাবারের আধা ঘণ্টা আগে ১টা করে ‘এভোমিন' জাতীয় ওষুধ ৫-৭ দিন খেতে থাকা। এ সময় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপ সকাল ও রাতের খাবার পর দেড় থেকে দু'চামচ করে খাওয়া যায়। এছাড়া জ্বর থাকলে ‘এমক্সিসিলিন' জাতীয় ওষুধ পরিমাণমত তিন বেলা ৫–৭ দিন খাওয়া।   শিশুর জন্ডিস হলে যা করা যাবে ন...

Please disable your adblocker or whitelist this site!

error: Content is protected !!