class="post-template-default single single-post postid-48195 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

কোরআন তেলাওয়াতের ফজিলত কী?

প্রিয় নবী (সঃ) বলেন, “যে ব্যক্তি আল্লাহ্‌র কিতাবের একটি অক্ষর পাঠ করবে, সে এর বিনিময়ে একটি নেকি পাবে।আর একটি নেকি দশ গুন করা হবে। আমি বলছি না যে, ‘আলিফ-লাম-মিম’ একটি অক্ষর। বরং এতে রয়েছে তিনটি অক্ষর”। (তিরমিযী ৫/১৭৫)
“তোমরা কোরআন পাঠ কর। কারণ তা কেয়ামতের দিন পাঠকারীদের জন্য সুপারিশকারী রূপে আবির্ভূত হবে”। (মুসলিম)
“তোমাদের মধ্যে সেই ব্যক্তি উত্তম, যে কোরআন শিক্ষা করে এবং অপরকে শিক্ষা দেয়”।  (বুখারী৬/১০৮)
“মসজিদে গিয়ে একটি আয়াত শিক্ষা করা বা মুখস্থ করা একটি বৃহদাকার উট পাওয়ার চেয়েও উত্তম”। (মুসলিম)
“যে ব্যক্তি কষ্ট করেও কোরআন শুদ্ধ করে পড়ার চেষ্টা করে, তার দ্বিগুণ সওয়াব”। (বুখারী ও মুসলিম)
“মর্যাদায় সবচেয়ে বড় সূরা হল, সূরা ফাতেহা”। (বুখারী)
“যে ঘরে সূরা বাকারাহ তেলাওয়াত  হয়, সে ঘরে শয়তান (জিন) প্রবেশ করে না”। (মুসলিম)
“মর্যাদায় সবচেয়ে বড় আয়াত, আয়াতুল কুরসী”। (মুসলিম)
“সূরা কাহফের প্রথম দশ আয়াত মুখস্থ করলে দাজ্জালের ফিতনা থেকে মুক্তি লাভ করা সম্ভব হবে”। (মুসলিম)
“সূরা ‘ইখলাস’ তিন বার পাঠ করলে এক খতমের সমান নেকি লাভ হয়”। (বুখারী, মুসলিম)
“যে সূরা ইখলাস ভালোবাসে, সে আল্লাহ্‌র ভালোবাসা এবং জান্নাত লাভ করবে”। (বুখারী, মুসলিম)
“কোন সম্প্রদায় আল্লাহ্‌র গৃহসমূহের কোন গৃহে সমবেত হয়ে যখনি কোরআন তিলাওয়াত করে এবং আপোসে তার শিক্ষা গ্রহন করে তখনি তাদের উপর শান্তি বর্ষিত হয়, রহমত তাদের ছেয়ে যায়, ফিরেস্তামন্ডলী তাদেরকে বেষ্টিত করে রাখেন এবং আল্লাহ্‌ তাঁর নিকটবর্তী ফিরেস্তাগনের নিকট তাদের কথা আলোচনা করেন”। (মুসলিম)

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!