নাসা এসবও আবিষ্কার করেছিল!
ফোন ক্যামেরা
নাসাকে ধন্যবাদটা এবার দিয়েই ফেলুন। ১৯৬০ সালে নাসার জেট প্রোপালশন ল্যাবরেটরির (জেপিএল) গবেষক ইউজিন ল্যালি পরামর্শ দেন, অনেকগুলো লাইট সেন্সরকে গ্রিড আকারে সাজিয়েও ছবি তোলা যায়। ১৯৯০ সালে ওই প্রযুক্তির ওপর ভিত্তি করেই নাসা তাদের স্পেসক্রাফটের ক্যামেরার আকার ছোট করে আনে। এরপরই তারা বুঝতে পারে যে, এই ক্যামেরা টেলিস্কোপ ছাড়াও আরও অনেক জায়গায় ব্যবহার হতে পারে। সময়মতো সেটাই লুফে নিয়েছিল মোবাইল ফোন নির্মাতারা।
কৃত্রিম অঙ্গ
আগে প্লাস্টার দিয়ে কাজ সারা হলেও আধুনিক প্রযুক্তিসমৃদ্ধ কৃত্রিম অঙ্গ তৈরিতেও নাসার অবদান আছে। নাসার মার্শাল স্পেস ফ্লাইট সেন্টার কৃত্রিম হাত তৈরিতে ব্যবহার করেছে বিশেষ ফোম ইনসুলেশন, যেটা কিনা ব্যবহার করা হতো রকেটকে প্রচণ্ড তাপ থেকে বাঁচাতে। সেই ফোমটাই পড়ে গেল নকল হাত তৈরির কারাখানায়।
জয়স্টিক
গেমারদের তো এটা ছাড়া একদিনও চলে না।...