class="archive paged category category-agriculture category-146 wp-custom-logo paged-12 category-paged-12 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Agriculture Tips

Agricultural tips, news and updated information

কবুতরের খাবার এবং অন্যান্য তথ্য

কবুতরের খাবার এবং অন্যান্য তথ্য

Agriculture Tips
আপনার কবুতরের খাবার রুটিনটা কেমন হবে কি খাওাবেনঃ কবুতরের খাবার তার স্বাস্থ্যগত বাপারে বিরাট ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে ব্রিডিং কবুতরের জন্য সুষম খাদ্য এর তুলনা নাই। আপনি যদি আপনার কবুতর কে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে বার্থ হন তাহলে আপনি যতোই ভিটামিন বা অন্য কোণ খাদ্য সহায়ক দেন না কেন কোণ কাজে আসবে । আর আপনার কবুতর নিয়মিত রোগ বালাই তে আক্রান্ত হতে থাকবে । তাই নিয়মিত সুষম খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে যেকোনো সফল খামারিকেই । কবুতরের যতো রোগ হয় তার অধিকাংশই সূত্রপাত হয় খাবার ও পানির মাধ্যমে, তাই খাবার দিবার আগে সেগুলো যতদূর সম্ভব পরিষ্কার করে দিতে হবে, যেমন পটাশ পানি বা লবণ পানিতে ধুয়ে রোদে শুকীয়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে সব খাবার আবাড় ধুয়া সম্ভব না, জেমোণঃ তিসি, চীণা,কাওণ, সবুজ মটর ইত্যাদি, তবে কিছু ধুয়া তা খুবই জরুরী, যেমন কালী মটর, লাল বাজরা, সাদা দেশী মটর, লাল মটর মূঘ ডাল,সরিষা ইত্যাদি । অন...
কবুতরের পালন ও চিকিৎসা

কবুতরের পালন ও চিকিৎসা

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতর পালন করার জন্য অতিরিক্ত কোনো খরচ হয় না। কবুতরকে সহজেই পোষ মানানো যায়। বাড়ির যেকোনো কোণ বা আঙিনা অথবা বাড়ির ছাদ কিংবা কার্নিশের মতো ছোট বা অল্প জায়গাতে ও কবুতর পালন করা যায়। এমনকি ছাদের সঙ্গে ঝুড়ি ঝুলিয়েও কবুতর পালন করা সম্ভব। কবুতরের মাংস অত্যন্ত সুস্বাদু এবং শক্তি বর্ধক। অন্যান্য পাখির মাংসের চাইতে প্রোটিনের পরিমাণ বেশি। ফলে আমিষের পাশাপাশি বাড়তি চাহিদা পূরণের জন্যেও কবুতরের মাংস খাওয়া হয়ে থাকে। বাণিজ্যিকভাবে কবুতর পালন করে অনেকেই অল্প সময়ে লাভ জনক ব্যবসা হিসেবে দাঁড় করাতে পেরেছেন। কবুতর সাধারণভাবে জোড়ায় বেঁধে বাস করে। প্রতি জোড়ায় একটি পুরুষ ও একটি স্ত্রী কবুতর থাকে। এরা ১২ থেকে ১৫ বছর পর্যন্ত বাঁচে। যতদিন বেঁচে থাকে ততদিন এরা ডিমের মাধ্যমে বাচ্চা প্রজনন করে থাকে। ডিম পাড়ার পর স্ত্রী ও পুরুষ উভয় কবুতরই পর্যায়ক্রমে ডিমে তা দেয়। কবুতরের কোনো জোড়া হঠাৎ ভ...
শেরপুরের খবর : শেরপুরে বেগুনি ধানের ঝলকানি

শেরপুরের খবর : শেরপুরে বেগুনি ধানের ঝলকানি

Agriculture Tips
শেরপুরের সবুজ মাঠে বেগুনি ধানগাছের ঝলকানি কৃষকের মধ্যে বিস্ময়ের সৃষ্টি করেছে। শেরপুরে নকলা উপজেলার বারইকান্দি ও নালিতাবাড়ী উপজেলার ভেদিকুড়া গ্রামে দুই কৃষকের দুটি প্লটে বেগুনি রঙের ধানক্ষেত কৃষক ও পথচারীদের মধ্যে কৌতূহলের জন্ম দিয়েছে। চারদিকে বিস্তৃত সবুজ ধানক্ষেতের মধ্যে বেগুনি রঙের এই ধানগাছ দেখে কেউ কেউ থমকে দাঁড়িয়ে জিজ্ঞেস করছেন, ধানের এমন হাল কেন? সবুজ ধানের বেষ্টনীর মধ্যে বেগুনি এ ধানক্ষেতটি প্রথম দেখায় যে কারো কাছে মনে হতে পারে, কোন কারণে ক্ষেত নষ্ট হয়েছে, অথবা আগাছা কিংবা বালাই আক্রান্ত হয়েছে। কিন্তু উত্তর আসে ধানক্ষেত নষ্ট হয়নি, বালাই আক্রান্তও হয়নি। আসলে ধানগাছের রংই বেগুনি। কৃষি কর্মকর্তাদের দেওয়া তথ্য মতে, নতুন চাষ শুরু হওয়া এ ধানের নাম ‘পার্পল লিফ রাইস’। দেশে সর্বপ্রথম এ জাতের ধানের আবাদ শুরু হয় গাইবান্ধায়। সৌন্দর্য ও পুষ্টিগুণে ভরপুর এ ধান। ধানের গায়ের রং সোনালি ও চালে...
ভালো তরমুজ যেভাবে চিনবেন

ভালো তরমুজ যেভাবে চিনবেন

Agriculture Tips, Health and Lifestyle
গরমে প্রাণ জুড়াতে একটুকরো তরমুজের তুলনা নেই। গ্রীষ্মের এই ফলটি ছোট-বড় সবাই পছন্দ করে। তরমুজে আছে ভিটামিন এ, সি, বি২, বি৬, ই ও ভিটামিন সি- সবরকম ভিটামিন আছে। আরও আছে পটাসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, বিটা ক্যারোটিন, লাইকোপিনসহ নানা উপাদান। স্বল্প ক্যালোরিযুক্ত এ ফলটি ওজনকেও রাখে নিয়ন্ত্রণে। এটি হার্টের জন্য ভালো। রক্তবাহী ধমনীকে নমনীয় ও শীতল রাখে। স্ট্রোক ও হার্ট অ্যাটাক প্রতিরোধে বেশ কার্যকর। কিডনির জন্য বেশ উপকারি ফল তরমুজ। কিডনিতে পাথর হলে, চিকিৎসকরা ডাবের পানি, তরমুজও খাওয়ার পরামর্শ দিয়ে থাকেন। রোগাক্রান্ত কোন ব্যক্তিকে দ্রুত সারিয়ে তুলতে তরমুজের জুড়ি নেই। অনেকের মধ্যে কুসংস্কার প্রচলতি আছে যে, তরমুজকে গরম ফল বলা চলে। গরমের সময় এটা বেশি খেলে পেটের সমস্যাসহ নানা অসুখ হতে পারে। কিন্তু এটা জেনে রাখা প্রয়োজন যে,েএটি গরমের সময়ই হয়। শীতকালে তরমুজ হয় না। আর সৃষ্টিকর্তা প্রতিটি ফল ও সবজি সৃষ্টি কর...
খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁস পালন

খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁস পালন

Agriculture Tips
হাঁস পালন-এ নিঃশব্দ বিপ্লব নিয়ে এসেছে খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁস। কেউ আগে কল্পনা ও করেনি হাঁস মুরগির চেয়ে বেশি ডিম দেয় বা দিতে পারে। হাঁস থেকে রীতীমত ব্যবসা করা যায়। খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁস পালন এই বিপ্লব নিয়ে এসেছে। গ্রামের মানুষরা যদি সুযোগ পায় পর্যাপ্ত পরিমাণে খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁস পুষবার- তাহলে আমাদের গ্রামীন অর্থনৈতিক অবস্থার অনেক উন্নতি ঘটতো। ঘরে ঘরে এতো অভাব আর থাকতো না। খাঁকি ক্যাম্পবেল হাঁসের ডিমের একটা পচন্ড সুবিধা হল- এই ডিম খাওয়ার ব্যাপারে ভোক্তার কোন বায়নাক্কা নেই- এ ডিম খাব না, দেশী হাঁসের ডিম খাব। যে অসুবিধা মুরগি ডিমের বেলায় আছে। অনেক মানুষকে হাটে বাজারে ডিম বিক্রেতাকে বলতে শুনা যায়, ”না বাপু আমাকে পোল্ট্রির ডিম দিও না। দেশী মুরগির ডিম দাও!” ‘পোল্ট্রির ডিম’ মানে উন্নতজাতের ফার্মে পোষা মুরগির ডিম। অথচ হাঁসের ডিমের বেলায় এই কথা কখনও শোনা যায় নি। বরং যে কোন প্রকার হ...
রাজহাঁস পালন ও তার পরিচর্যা

রাজহাঁস পালন ও তার পরিচর্যা

Agriculture Tips
কিছু গৃহপালিত পাখি আছে যাদের নিয়ে সরকারি, বেসরকারিভাবে বেশ ঢাক-ঢোল পেটানো হয় তার সুখ্যাতির ও গুণাগুণের জন্য।’মানুষ ও কাকে নিয়ে গেল কান’ শুনেই নিজের কানে হাত না দিয়ে কাকের পেছনে ছুটলো। ফলে কান যেখান থাকবার সেখানেই রইলো। শুধু কাকই যা পালিয়ে গেলো। আবার কিছু কিছু পশুপাখি আছে যাদের সম্পর্কে সরকার সব সময় মুখ ঘুরিয়ে থাকে। পিঠে নিয়েছি কুলো। যা করবার করো!” ভাব নিয়ে মুখ গোমড়া করে থাকে। কিন্তু ঐ সব উপকারী গৃহপালিত পশুপাখি কারোর তোয়াক্কা না করে ঠিক নিজের কাজ করে যায়। রাজ হাঁস এই ধরনের একটি পাখি। রাজহাঁসের সেবামূলক কাজ কবি বলেছেন- ”কোথায় জলে মরাল চলে। মরালী তার পাছে রে-” রাজহাঁস শুধু শোভাবর্ধন করে না। বাড়ি-ঘর পাহারা দেয়, চোর তাড়ায়। ঘাস কাটার মেশিনের বদলে রাজহাঁস পুষুন, ঘাস সমান করে খেয়ে নেবে। পোকা-মাকড় খেয়ে জায়গা-জমি ঝকঝকে, তকতকে করে রেখে দেবে।রাজহাঁসের মাংস খাওয়া হয়। ওর পল...
হাঁস পালন পদ্ধতিগুলো জেনে নিন

হাঁস পালন পদ্ধতিগুলো জেনে নিন

Agriculture Tips
আমাদের দেশের আবহাওয়া হাঁস পালনে খুবই উপযোগী। সমস্যা হচ্ছে হাঁসের মাংস ও ডিম মুরগির মাংসের চেয়ে জনপ্রিয় কম। তবে বর্তমানে এটি অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। এখন হাঁস চাষ লাভজনক একটি প্রযুক্তি। অনেকেই বাণিজ্যিকভাবে হাঁস চাষে এগিয়ে আসছেন এবং প্রধান পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন হাঁস চাষ। মৎস্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তাদের মতে, পুকুরে হাঁস ও মাছের সমন্বিত চাষ পদ্ধতি অবলম্বন করলে খুব সহজে বেশি লাভবান হওয়া সম্ভব। হাঁস চাষে অনেক সুবিধা রয়েছে যেমন- মাছের জন্য পুকুরে তেমন বাড়তি সার ও খাদ্য দিতে হয় না । হাঁস থাকলে মাছ দ্রুত বৃদ্ধি পায়। হাঁস পালনে সুবিধা : হাঁসের রোগবালাই তুলনামুলক খুবই কম। তাছাড়া খাবারের তেমন অভাব হয় না। দেশি মুরগি যেখানে গড়ে বছরে ৫৫টি ডিম দেয়, দেশি হাঁস সেখানে ৯০টির বেশি ডিম দিয়ে থাকে। আর উন্নত জাত হলে বছরে ২৫০-৩০০টি ডিম দিয়ে থাকে। যেভাবে শুরু করতে পারেন : এ প্রকল্পটি সঠিকভাবে ব...
লেয়ার মুরগীর বিস্তারিত পরিপালন

লেয়ার মুরগীর বিস্তারিত পরিপালন

Agriculture Tips
লেয়ার মুরগি হলো ডিম উৎপাদনের জন্য বিশেষ ধরনের মুরগি যাদেরকে একদিন বয়স থেকে পালন করা হয়, যারা ১৮ থেকে ১৯ সপ্তাহ বয়সে ডিম দিতে শুরু করে এবং উৎপাদনকাল ৭২ থেকে ৭৮ সপ্তাহ বয়স পর্যন্ত স্হায়ী হয়। লেয়ার মুরগীর ডিম উৎপাদনকালীন সময়ে এরা গড়ে প্রায় সোয়া দু’কেজি খাবার খেয়ে এক কেজি ডিম উৎপাদন করে।   হাইব্রিড লেয়ার মুরগীর ডিম উৎপাদনের উদ্দেশ্যে কাঙিখত বশিষ্ট্য বিবেচনায় রেখে বিভিন্ন ধরনের মোরগ-মুরগির মিলন ঘটিয়ে ক্রমাগত ছাঁটাই-বাছাই প্রক্রিয়ার মাধ্যমে দীর্ঘ গবেষণার পর সৃষ্ট অধিক ডিম পাড়া মুরগিকে হাইব্রিড লেয়ার বলে। লেয়ার জাতের নাম ডিমের প্রকৃতি বা রং অনুসারে লেয়ার মুরগি দুই ধরনের: (ক) সাদা ডিম উৎপাদনকারী:এরা তুলনামূলক ভাবে আকারে ছোট। তুলনামূলকভাবে কম খাদ্য খায়, ডিমের খোসার রং সাদা। যেমন: ইসা হোয়াইট, লোহম্যান হোয়াইট, নিকচিক, ব্যবকক-বিভি-৩০০, হাবার্ড হোয়াই...
হাঁস পালনের পরিকল্পনা ও খরচ এর তালিকা

হাঁস পালনের পরিকল্পনা ও খরচ এর তালিকা

Agriculture Tips
হাঁস পালন করে বাড়তি আয়ের ব্যবস্থা করে নেয়া যায়। নেত্রকোনা, কিশোরগঞ্জ, হবিগঞ্জ, সুনামগঞ্জ, গোপালগঞ্জ, গাইবান্ধা ও সিরাজগঞ্জ জেলার বিভিন্ন গ্রামে হাঁস পালন করে অনেকেই সচ্ছল জীবন ফিরে পেয়েছেন।  উন্নত জাতের একটি হাঁস বছরে ৩০০টি পর্যন্ত ডিম দিয়ে থাকে। এ হাঁসের নাম হলো খাকী ক্যাম্ববেল ও ইন্ডিয়ান রানার। নদীর তীর, পুকুর পাড় ও আর্দ্র ভূমিতে হাঁস পালন খুবই লাভজনক। গাইবান্ধার সুন্দরগঞ্জ উপজেলা থেকে হাঁসের বাচ্চা সংগ্রহ করা যাবে। নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়াস্থ কেন্দ্রীয় হাঁসের খামার, খুলনার দৌলতপুর হাঁসের খামারসহ বিভিন্ন বেসরকারি হাঁস-খামার থেকে বাচ্চা সংগ্রহ করা যায়। নিম্নে ৫০০ হাঁস ও ৩০টি হাঁস পালনের তথ্যাদি উল্লেখ করা হলো।   ডিম পাড়া ৫০০ হাঁস পালার যাবতীয় তথ্যাদি : প্রতি হাঁসের জন্য ২ বর্গফুট হিসেবে ১০০০ বর্গফুটের ঘর তৈরি করতে হবে। পাকা হলে প্রতি হাঁসের জন্য কমপক্ষে ২ বর্গফুট হি...
আধুনিক পদ্ধতিতে লাভজনক হাঁস-মুরগী পালন ও চিকিৎসা

আধুনিক পদ্ধতিতে লাভজনক হাঁস-মুরগী পালন ও চিকিৎসা

Agriculture Tips
আধুনিক পদ্ধতিতে লাভজনক হাঁস-মুরগী পালন ও চিকিৎসা এবং খামার ব্যবস্থাপনা বইয়ের বিষয়সুচিঃ * প্রথম অধ্যায়: হাঁসের খামার পরিকল্পনা * দ্বিতীয়: হাঁসের জাত পরিচিতি *তৃতীয়: অধ্যায়: রাজহাঁস(Geese) পালন *চতুর্থ অধ্যায়: বিভিন্ন শ্রেণীর হাঁস পালন ও পরিচর্যা * পঞ্চম অধ্যায়: হাঁসের খাদ্য * ষষ্ঠ অধ্যায়: হাঁসের প্রজনন *সপ্তম অধ্যায়: হাঁসের ডিমের পরীক্ষা ও ডিম ফোটানোর নিয়মাবলি * অষ্টম অধ্যায়: বাচ্চা হাঁস পালন,যত্ন ও পরিচর্যা * নবম অধ্যায়: হাঁসের ডিমের সংরক্ষণ ব্যবস্থা * দশম অধ্যায়: হাঁস মুরগীর খামার ব্যবস্থা * একাদশ অধ্যায়: পোলট্রির সাজ সরঞ্জাম * দ্বাদশ অধ্যায়: বিভিন্ন জাতের মোরগ মুরগীর পরিচয় * ত্রয়োদশ অধ্যায়: মোরগ মুরগীর অঙ্গ-প্রতঙ্গের পরিচয় * চতুর্দশ অধ্যায়: মুরগীর প্রজনন অঙ্গ ও ডিম সংরক্ষণ * পঞ্চদশ অধ্যায়: মোরগ মুরগীর খাদ্য ও পানীয় * ষোড়শ অধ্যায়: মোরগ মুরগীর পালন ও পোষণ * সপ্তদশ অধ্যায়:...
নতুন কবুতর পালনকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ

নতুন কবুতর পালনকারীদের জন্য কিছু পরামর্শ

Agriculture Tips
নতুন কবুতর কবুতর পালন-কারীদের জন্য কিছু পরামর্শ,যা কবুতর পালন আপনার জন্য সহজ হয়ে উঠবে। না বুঝে কবুতর পালন করলে ভালো ফলাফল পাওয়া যাবে না। ১/কবুতর কিনেই মূল লপ্টে ঢুকাবেন না। ২/স্যালাইনের পানির সাথে হাল্কা ডক্সি-অক্সি দেন। ৪/ড্রপিং,চলাফেরা,আচার-আচরণ ইত্যাদি লক্ষণ খেয়াল রাখেন। ৫/কোন ধরনের পরিবর্তন পরিলক্ষিত হতে প্রিয় বড় ভাইদের সাথে পরামর্শ করবেন। ৬/নতুন জায়গায় এসে খাবার কম খেতে পারে।এতে আপনি তাকে বার বার বিরক্ত করবেন না বা বার বার ধরবেন না। ৭/বাড়ি ঘর না চিনিয়ে অপেন ছেড়ে দিবেন না। ৮/নতুন কবুতর এনেই জোড়া নেয় না কেন?!তার জন্য তাড়া হুড়ু করবেন না।জোড়া নেয়ার জন্য ধারাবাহিক পদক্ষেপ সমূহ গ্রহণ করুণ। ৯/পরের দিন কড়া রোধে শেম্পু বা রয়েল পটাশ দিয়ে গোসল করাবেন। ১০/কোন ধরনের অস্বাভাবিকতা লক্ষণ দেখতে পেলে বহুজনের বহু পরামর্শে একটার পর একটা মেডিসিন চেইন্জ করবেন না। ১১/নতুন...
কবুতর পালন : কবুতরের বসন্ত রোগ( Pigeon Pox)

কবুতর পালন : কবুতরের বসন্ত রোগ( Pigeon Pox)

Agriculture Tips
কবুতরের বসন্ত রোগ( Pigeon Pox) কবুতর পালন করলে জানতে হবে তার রোগ সম্পর্কে। পায়রার বসন্ত একটি মশা বাহিত poxvirus গ্রুপ হতে সৃষ্ট সংক্রমণ থেকে হয়। অনেক প্রজাতির মধ্যে এই রোগ সৃষ্টিকারী ভাইরাস দেখা যাই। avipoxvirus উপগোষ্ঠী যেমন ফাউল বসন্ত হিসাবে ঘনিষ্ঠভাবে সম্পর্কিত ভাইরাস একটি সংখ্যা অন্তর্ভুক্ত। এটি একটি সংক্রমিত রোগ যা পাখি খুব দ্রুত অগ্রগতি হয়, কিন্তু পাখি থেকে পাখি আস্তে আস্তে ছড়িয়ে পড়ে। ভাইরাস ত্বক ও শ্লেষ্মা ঝিল্লী টিস্যু ক্ষতি করে। ত্বকে lesion একটি scab অনুসরণ তিল মত nodule হিসাবে ফর্ম করে। scab সাধারণত তিন থেকে চার সপ্তাহ স্থায়ী হয়। আর শ্লৈষ্মিক ঝিল্লী টিস্যু জড়িত হয়, এই রোগকে ভিজা বসন্ত বলা হয়। পায়রার বসন্ত মানুষের জন্য হুমকি নয়। বসন্ত বিশ্বব্যাপী কবুতরের ঝাঁকে ঝাঁকে এবং feral পায়রা হতে ঘটে থাকে। পায়রার/কবুতরের বসন্ত বৃদ্ধি প্রকোপ আর্দ্র গ্রীষ্মকাল এবং উষ্ণ শীতক...
কবুতর পালন : দেশের জনপ্রিয় কবুতরের হাট

কবুতর পালন : দেশের জনপ্রিয় কবুতরের হাট

Agriculture Tips
কবুতর পালন করে তার বেচাকেনার সম্পর্কে অনেকের ধারনা নেই। তাই তাদের জন্য প্রয়োজনীয় তথ্য হাজির করা হলো। (১)কাপ্তান বাজার কবুতরের হাটঃ ক্রেতা, বিক্রেতা ও স্থানীয়রা জানায়, কাপ্তান বাজার হলো রাজধানীর সবচেয়ে বড় কবুতর কেনাবেচার বাজার। এখানে সর্বনিন্ম ৫০০ থেকে সর্বোচ্চ ২৫ হাজার টাকা দামের কবুতর পাওয়া যায়। মেয়র হানিফ ফ্লাইওভারের গুলিস্তান ২ নম্বর গেইট এলাকায় এই বাজারের অবস্থান। প্রতি শুক্রবার সকাল ৮টা থেকে এই বাজার জমতে শুরু করে। রাজধানী ও এর আশপাশের বিভিন্ন এলাকা থেকে লোকজন কবুতর নিয়ে এই হাটে আসেন। আর এই কেনাবেচা চলে বিকাল ৫টা পর্যন্ত। সকাল থেকে ক্রেতা ও বিক্রেতারা জমায়েত হতে থাকলেও মূলত দুপুরের পর থেকে এই হাটে বেচাকেনা বাড়তে থাকে। একদিকে যেমন বাজারে বিভিন্ন ব্যক্তি আসেন তাদের পোষা কবুতর বিক্রি করতে, একইভাবে পাইকার বিক্রেতারাও কবুতর বিক্রি করে থাকেন এই হাটে। কেউ কবুতর বিক্রি করলে তা...
গরুর চেয়ে কবুতর পালন লাভজনক

গরুর চেয়ে কবুতর পালন লাভজনক

Agriculture Tips
‘গরু পালনের চেয়ে কবুতর পালন অধিক লাভজনক।’ কথাগুলো বলেন চাঁদপুর জেলার হাজীগঞ্জ উপজেলার কবুতরের খামারি ডা. মাহবুব। তিনি উপজেলার অনেক শখের কবুতর পালনকারীর মতো এখন পুরোদস্তুর কবুতর ব্যবসায়ী। তাদের কাছ থেকে উৎসাহ পেয়ে এলাকায় দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে ছোট-বড় খামার। স্বল্প পুঁজিতে প্রায় অর্ধশত যুবক কবুতর পালন থেকে মাসে আয় করছে ২০ থেকে ৫০ হাজার টাকা। এ সব খামারে দেশি-বিদেশি দুই শতাধিক প্রজাতির কবুতর রয়েছে। জাতভেদে প্রতি জোড়া কবুতরের মূল্য ৫ থেকে ৮০ হাজার টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে। যেমন- রূপালী, লাল, কালো, হলুদ, চকলেট রঙের লাহর সিরাজী কবুতর ৫ থেকে ৪০ হাজার টাকা, বিভিন্ন রঙের মৌক্ষি ৮ থেকে ৮০ হাজার টাকা, বিভিন্ন রঙের আফ্রিকান কৌটারবল ৫ থেকে ১৫ হাজার টাকা, নান ৬ থেকে ১২ হাজার টাকা, কিং মার্কিন ৮ থেকে ৪০ হাজার টাকা, হাউস প্রিজন ৪০ থেকে ৮০ হাজার টাকা, রেন্ট ৮ থেকে ২০ হাজার টাকা, স্ট্রেচার ১০ থেকে ৩০ হাজার ট...
কবুতর পালন : বাংলাদেশে প্রায় ২০ জাতের কবুতর রয়েছে

কবুতর পালন : বাংলাদেশে প্রায় ২০ জাতের কবুতর রয়েছে

Agriculture Tips
বাংলাদেশে প্রায় ২০ জাতের কবুতর রয়েছে। এ দেশের জলবায়ু এবং বিস্তীর্ণ শস্যক্ষেত্র কবুতর পালনের জন্য খুবই উপযোগী। এটি পরিবারের পুষ্টি সরবরাহ, সমৃদ্ধি, শোভাবর্ধনকারী এবং বিকল্প আয়ের উৎস হিসেবে কার্যকরী ভূমিকা রাখছে। তাই অনায়াসেই কবুতর পালন করতে পারেন। জাত পৃথিবীতে ১২০ জাতের কবুতরের সন্ধান পাওয়া গেলেও বাংলাদেশে মাত্র ২০ জাতের কবুতর পাওয়া যায়। যেমন- কিং, কারনিউ, মনডেইন, আমেরিকান জায়ান্ট হোমার, রান্ট, রেসিং হামার, হর্স ম্যান, বার্মিংহাম রোলার, ফ্লাইং টিপলার বা ফ্লাইং হোমার, থাম্বলার, কিউমুলেট, মালটেজ, ক্যারিয়ার, হোয়াইট ফাউন্টেল, টিম্বালার, পোটারস্, নান্স, সিরাজি, জালালি, বাংলা, গিরিবাজ, লোটন, বোম্বাই এবং গোবিন্দ। এরমধ্যে দেশি এবং মাংস উৎপাদনকারী কবুতর বাংলাদেশের সব জায়গায় পালন করা হয়ে থাকে। তবে রেসিং, ফ্লাইং এবং শোভাবর্ধনকারী কবুতর শখের বসে বা বাণিজ্যিক ভিত্তিতে পালন করা হয়ে থাকে। প...

Please disable your adblocker or whitelist this site!