class="archive paged category category-agriculture category-146 wp-custom-logo paged-11 category-paged-11 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Agriculture Tips

Agricultural tips, news and updated information

মাছের ক্ষতরোগের লক্ষণ , কারণ ও প্রতিকার

মাছের ক্ষতরোগের লক্ষণ , কারণ ও প্রতিকার

Agriculture Tips
মাছের ক্ষতরোগের লক্ষণ , কারণ ও প্রতিকার সাধারণত শোল, গজার, টাকি, পুঁটি, বাইম, কৈ, মেনি, মৃগেল, কার্পিও এবং তলায় বসবাসকারী অন্যান্য প্রজাতির ক্ষতরোগ (ইপিজুটিক আরসারেটিভ সিনড্রোম ) দেখতে পাওয়া যায়। রোগের লক্ষন ও কারণ ক. এ রোগের মুল কারণ এ্যাফানোমাইসিস ইনভাডেনস্ নামক ছত্রাক দ্ধারা মূলতঃ মাছের মাংসপেশী আক্রান্ত হয়। এছাড়া কিছু ব্যবকটিরিয়া, প্রোটোজোয়া সংশ্লিষ্ট আছে বলে জানা যায়। রোগাক্রান্ত হওয়ার পূর্বে পানির গুনাগুনের অবনতি ঘটে, যেমন ঃ i) হঠাৎ তাপমাত্রার কমতি (১৯° সেঃ এর কম)। ii) পি, এইচ-এর কমতি (৪-৬)। iii) এ্যালকালিনিটির কমতি (৪৫-৭৪ পিপিএম)। iv) হার্ডনেস-এর কমতি (৫০-৮০ পিপিএম)। v) ক্লোরাইড এর স্বল্পতা (৩-৬ পিপিএম)। চিকিৎসা ও ঔষধ প্রয়োগ ক. নিরাময়ের জন্য ০.০১ পিপিএম চুন ও ০.০১ পিপিএম লবন অথবা ৭-৮ ফুট গভীরতায় প্রতি শতাংশ জলাশয়ে ১ কেজি হারে চুন ও ১ কেজি হারে লবন প্রয়োগ করলে আক্রা...
মাছের রোগ বালাই নিরাময় ও প্রতিকার

মাছের রোগ বালাই নিরাময় ও প্রতিকার

Agriculture Tips
  মাছের রোগ বালাই নিরাময় ও প্রতিকার /আক্রান্ত মাছের প্রজাতি/রোগের লক্ষন ও কারণ/চিকিৎসা ও ঔষধ প্রয়োগ/প্রতিষেধক/প্রতিকার ১) রোগের নাম - ছত্রাক রোগ (সেপ্রোল্গেনিয়াসিস) আক্রান্ত মাছের প্রজাতি - রুই জাতীয় ও অন্যান্য চাষ যোগ্য মাছ। মাছের রোগ এর লক্ষন ও কারণ ক. আক্রান্ত মাছের ক্ষতস্থানে তুলার ন্যায় ছত্রাক দেখা দেয় এবং পানির স্রোত যখন স্থির হয়ে যায় কিংবা বদ্ধজলায় অথবা হ্যাচারী ট্যাংকে যেখানে অনিষিক্ত ডিমের ব্যাপক সমাগম ঘটে উহাতে ছত্রাক রোগ দ্রুত বিস্তৃতি লাভ করে। এমনি ধরনের প্রাকৃতিক জলাশয়ে প্রায় শতকরা ৯৮ ভাগ মাছের ডিম ক্ষতিগ্রস্ত হয়। সেপ্রোলেগনিয়া প্রজাতি এ রোগের কারণ। চিকিৎসা ও ঔষধ প্রয়োগ ক. হ্যাচারিতে লালনকৃত ডিমগুলোকে ২৫০ পিপিএম পরমালিন দিয়ে ধৌত করা। খ. খাচা এবং পেনে চাষকৃত আক্রান্ত মাছগুলোকে শতকরা ৩-৫ ভাগ ফরমালিন দিয়ে ২-৩ মিনিট গোসল দেয়া। গ. বিকল্প হিসাবে শতকরা ৫ ভাগ ...
হাঁস মুরগির রোগ ও তার প্রতিকার

হাঁস মুরগির রোগ ও তার প্রতিকার

Agriculture Tips
  হাঁস মুরগির রোগ ও তার প্রতিকার বাংলাদেশে প্রতি বৎসর বিভিন্ন রোগে বহু মোরগ-মুরগি মারা যায়। এ সকল রোগের মধ্যে প্রধান হচ্ছে রানীক্ষেত, মুরগির বসন্ত, মুরগির কলেরা, গামবোরো, ইনফেকসাস ব্রংকাইটিস, রক্ত আমাশয় বা ককসিডিওসিস ইত্যাদি। রানীক্ষেত: রানীক্ষেত রোগের জীবানু একপ্রকার ভাইরাস। সাধারণতঃ সকল বয়সের ও সকল জাতের  মোরগ-মুরগিই রানীক্ষেত রোগ দ্বারা আক্রান্ত হয়। মোরগ-মুরগি ছাড়াও কবুতর, দোয়েল, কোয়েল, কাক, পেঁচা, ঘুঘু, চড়ুই, শালিক, ময়ূর, কাকাতুয়া, টিয়া, ময়না ইত্যাদি বিভিন্ন প্রকার পাখি এই রোগ জীবানু দ্বারা  আক্রান্ত হতে পারে। হাঁস (পাতি হাঁস) বা রাজহাঁসের সচরাচর এই রোগ দেখা যায় না। রানীক্ষেত রোগের লক্ষণগুলোর মাঝে চুনা বা সবুজ রংয়ের রক্তাক্ত কিংবা তরল পায়খানাই প্রধান। রোগাক্রান্ত পাখির শ্বাস-প্রশ্বাস দ্রুততর হয়, বাচ্চা মোরগ-মুরগি হা করে শ্বাস নেয় মাঝে মাঝে আক্রান্ত মোরগ-মুরগি ঘাড় বাঁকা...
মুরগীর রোগ পরিচিতি, লক্ষণ ‍ও চিকিৎসা : রানীক্ষেত রোগ

মুরগীর রোগ পরিচিতি, লক্ষণ ‍ও চিকিৎসা : রানীক্ষেত রোগ

Agriculture Tips
বাংলাদেশের পোল্ট্রী শিল্পে রানীক্ষেত রোগ পরিচিত একটি নাম । রানীক্ষেত অত্যন্ত একটি সংক্রমক , মারাত্বক রোগ। এটি একটি ভাইরাসজনিত রোগ । প্রতি বছর এই দেশের কোটি কোটি টাকা নষ্ট হয়ে যাচ্ছে এই রোগের জন্য । বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় এই রোগের বিস্তার দেখা যায় । এই পবে আমি রানীক্ষেত রোগ সম্পকে বিস্তারিত তুলে ধরছি ———– রানিক্ষেত রোগের ইতিহাস রানীক্ষেত রোগের অপর নাম নিউ ক্যাসল ডিজিজ , এই রোগ ১৯২৬ সালে প্রথম পাওয়া যায় জাভা, ইন্দোনেশিয়া, এবং ইংল্যান্ডের নিউ ক্যাসল আপন টাইনে নামক স্থানে। উপমহাদেশে বিশেষত বাংলাদেশ, ভারত, পাকিস্থানে এই রোগকে রানীক্ষেত নামেই পরিচিত, তবে বিশ্বের অন্যত্র এই রোগ কে নিউ ক্যাসল ডিজিজ বলে । রানীক্ষেত রোগ সম্পকে কিছু তথ্যঃ রানিক্ষেত রোগ এভিয়ান প্যারামিক্সোভাইরাস ১ এর জন্য হয়ে থাকে। এই ভাইরাস single stranded RNA virus । Family : Paramyxovirus Genus : Rubi...
লাউয়ের পুষ্টি গুনে হবেন আপনি তুষ্ট

লাউয়ের পুষ্টি গুনে হবেন আপনি তুষ্ট

Agriculture Tips, Cover Story, Health and Lifestyle
লাউয়ের পুষ্টি গুনে হবেন আপনি তুষ্ট লাউঃ লাউ আমাদের দেশের একটি জনপ্রিয় তরকারি। লাউ একই সঙ্গে সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর একটি সবজি। ঝোল, লাবড়া, নিরামিষ, ভাজি কিংবা সালাদ হিসেবেও খাওয়া যায় এই তরকারি। প্রাপ্ত উপাদানঃ প্রতি ১০০ গ্রাম লাউয়ে আছে, কার্বোহাইড্রেট- ২.৫ গ্রাম, প্রোটিন- ০.২ গ্রাম, ফ্যাট- ০.৬ গ্রাম, ভিটামিন-সি- ৬ গ্রাম, ক্যালসিয়াম- ২০ মি.গ্রা.,ফসফরাস- ১০ মি.গ্রা.,পটাশিয়াম- ৮৭ মি.গ্রা., নিকোটিনিক অ্যাসিড- ০.২ মি.গ্রা.। এছাড়াও লাউয়ে রয়েছে খনিজ লবন, ভিটামিন বি-১, বি-২, আয়রন। লাউয়ের পুষ্টি ওজন কমাতেঃ আপনি যদি ওজন কমানোর কথা ভেবে থাকেন তাহলে খাবার তালিকায় লাউ রাখুন। লাউ একটি কম ক্যালোরি সম্পন্ন ডায়েট। লাউয়ের ৯৬% হলো পানি। লাউয়ে প্রচুর পরিমাণে ডায়েটারি ফাইবার থাকে এবং খুবই কম ক্যালোরি থাকে যা ওজন কমাতে অত্যন্ত সহায়ক। তাই ওজন কমানোর চিন্তা করছেন যারা তাঁরা বেশি করে লাউ খান। তাহলে শর...
কবুতরের বর্ষাকালীণ রোগ-ব্যাধি ও প্রতিকার

কবুতরের বর্ষাকালীণ রোগ-ব্যাধি ও প্রতিকার

Agriculture Tips
কবুতরের বর্ষাকালীণ রোগ-ব্যাধি ও প্রতিকার শান্তির প্রতীক, মানব সভ্যতার প্রাথমিক পর্যায়ের বার্তাবাহক হচ্ছে কবুতর। সৌখিনতায় কবুতর পালন বহুকাল ধরে সমাদৃত। বর্তমানে খামার পর্যায়ও কবুতর পালন শুরু হয়েছে । যার কারণে অনেকে আজ এটিকে পেশা হিসেবে বেছে নিচ্ছেন। মুরগীর তুলনায় রোগ প্রতিরোধ কবুতরের বেশি হলেও রোগ-ব্যাধিতে এর পালককে কম ভোগান্তি পোহাতে হয়না। তবে বেশির ভাগ সমস্যা তৈরী হয় অপর্যাপ্ত ব্যবস্থাপনার দরুন। আমাদের দেশে বর্তমানে বর্ষাকাল চলছে , এ সময়ে প্রতিবছরে নানান রোগের প্রার্দূভাব বৃদ্ধি পায় এতে করে প্রচুর পাখি মারা যায়। যে সকল রোগ-ব্যাধি বর্ষাকালে কবুতরে হয়ে থাকেঃ ১। প্যারাটাইফয়েড: খাবারের প্রকৃতি ও দূষিত খাবার এর প্রধান কারণ। ২। কোক্সিডিওসিস : অস্বাস্থ্যকর পরিবেশ এর জন্য দায়ী। ৩। ক্যাঙ্কার/ ট্রাইকোমোনিয়াসিসঃ অপ্রতুল খাবার ও কবুতরের খাঁচার পরিবেশ এ রোগের প্রাদূরভাব বৃদ্ধি করে। ৪...
কবুতরের বিষ্ঠা থেকে মরণঘাতি রোগ

কবুতরের বিষ্ঠা থেকে মরণঘাতি রোগ

Agriculture Tips
কবুতরের বিষ্ঠা থেকে মরণঘাতি রোগ শখ করে বা পেশা হিসেবে অনেকেই কবুতর পোষেন। তাদের যত্ন করতে নিয়মিত নানাভাবে কবুতরের সংস্পর্শে আসেন তারা। এমন অবস্থায় কবুতরের মাধ্যমে ভয়ঙ্কর রোগে আক্রান্ত হতে পারেন ওই ব্যক্তি। সম্প্রতি স্কটল্যান্ডের গ্লাসগোর একটি হাসপাতালে এক শিশুর মৃত্যুর জন্য দায়ী করা হচ্ছে কবুতরের বিষ্ঠার সঙ্গে সম্পর্কিত এক ধরনের প্রদাহকে। কুইন এলিজাবেথ হাসপাতালে অন্য একটি সমস্যা নিয়ে ভর্তি ছিল শিশুটি। হাসপাতালে থাকা অবস্থাতেই কবুতরের বিষ্ঠা থেকে ক্রিপটোকক্কাস নামক এক ধরনের ছত্রাক সংক্রমণ হয় তার শরীরে। সেটি থেকে দেখা দেয় নতুন অসুখ। কবুতরের বিষ্ঠার সংস্পর্শে আসা মাটিতে এটি পাওয়া যায়। হাসপাতালের যে ঘরে শিশুটিকে রাখা হয়েছিলো সেটির খুব ছোট একটি ছিদ্র থেকে কবুতরের বিষ্ঠা সম্ভবত ঘরে প্রবেশ করেছিল বলে মনে করা হচ্ছে। প্রদাহ থেকে শিশুটি মারা গেছে। এমন প্রদাহের ফলে কাশি, বুকে ব্যথা...
ভেজাল সার চেনার উপায়

ভেজাল সার চেনার উপায়

Agriculture Tips
ভেজাল সার চেনার উপায় অধিক ফসল উৎপাদনের জন্য উচ্চ ফলনশীল ও হাইব্রিড জাতের চাষ বৃদ্ধি পেয়েছে। ফসল উৎপাদনের জন্য বিভিন্ন রাসায়নিক সার ব্যবহার করতে হচ্ছে। তবে কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সারে ভেজাল দ্রব্য মিশিয়ে নকল সার বা ভেজাল সার তৈরি ও বিক্রি করছেন। কৃষকভাইয়েরা একটু সতর্ক হলেই আসল সার ও ভেজাল সারের পার্থক্য বুঝতে পারবেন। এখানে কয়েকটি সহজ পরীক্ষার মাধ্যমে আসল বা ভেজাল সার শনাক্ত করার উপায় সম্পর্কে জানানো হলো: ইউরিয়া সার চেনার উপায়: আসল ইউরিয়া সারের দানাগুলো সমান হয়। তাই কেনার সময় প্রথমেই দেখে নিতে হবে যে সারের দানাগুলো সমান কিনা। ইউরিয়া সারে কাঁচের গুড়া অথবা লবণ ভেজাল হিসাবে যোগ করা হয়। চা চামচে অল্প পরিমান ইউরিয়া সার নিয়ে তাপ দিলে এক মিনিটের মধ্যে অ্যামোনিয়ার ঝাঁঝালো গন্ধ তৈরি হয়ে সারটি গলে যাবে। যদি ঝাঁঝালো গন্ধ সহ গলে না যায়, তবে বুঝতে হবে সারটি ভেজাল। টিএসপি সার চেনার উপায়: টিএস...
গম ক্ষেতে ইঁদুর দমন ব্যবস্থাপনা

গম ক্ষেতে ইঁদুর দমন ব্যবস্থাপনা

Agriculture Tips
    গম ক্ষেতে ইঁদুর দমন ব্যবস্থাপনা বিশ্বের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ লোকের প্রধান খাদ্য গম। দানাদার খাদ্য হিসেবে গম বাংলাদেশে দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে। ইঁদুরের আক্রমণে গম ফসলে বছরে প্রায় শতকরা ৪ থেকে ১২ ভাগ ক্ষতি সাধিত হয়। গম যত পরিপক্ক হতে থাকে ক্ষতির পরিমাণ ততই বাড়তে থাকে। ইঁদুর গাছ কেটে গমসহ শীষ গর্তে নিয়ে প্রচুর ক্ষতিসাধন করে থাকে। একটি ইঁদুর এক রাতে ১০০ থেকে ২০০ টি পর্যন্ত কুশি কাটতে সক্ষম।   দমন ব্যবস্থাপনাঃ গর্তে ইঁদুর দমন করতে গর্তে পানি ঢেলে বা মরিচের ধোয়া দিয়ে দমন করা যায়। বিভিন্ন ধরণের ফাঁদ যেমন- বাশেঁর ফাঁদ, কাঠের লোহার ও মাটির তৈরি বিভিন্ন ধরনের ফাঁদ ব্যবহার করে ইঁদুর দমন করা যায়। বোর্ডে বা জমিতে ইঁদুরের খাবার রেখে চতুর্দিকে গ্লু বা আঠা লাগিয়ে রাখা- এক্ষেত্রে ইঁদুর খাওয়ার জন্য গ্লু এর উপর দিয়ে যাওয়ার সময় আটকে যায়, আটকে পড়া ইঁদুরকে সহজেই মেরে ফেলা...
ব্লাস্ট রোগে পুড়ছে কৃষকের ধান

ব্লাস্ট রোগে পুড়ছে কৃষকের ধান

Agriculture Tips, Cover Story
ব্লাস্ট রোগে পুড়ছে কৃষকের ধান সিরাজগঞ্জের ৯টি উপজেলার মধ্যে কমবেশি প্রতিটিতে ব্লাস্ট রোগে আক্রান্ত হয়ে কৃষকের ধান পুড়ে যাচ্ছে। ক্ষতিগ্রস্থদের দাবিী, কৃষি অফিসের পরামর্শে সঠিক সময়ে ওষুধ প্রয়োগ করেও কোন লাভ হয়নি। আর কৃষি অফিস বলছে, তারা সঠিক সময়ে পরামর্শ দেয়ার চেষ্টা করেছেন, কিন্তু লোকবল সঙ্কটের কারণে কিছু কিছু জায়গায় সঠিক সময়ে তথ্য পৌছানো সম্ভব হয়নি। ৯টি উপজেলায় মাত্র ৪৫ হেক্টর জমির ধান আক্রান্ত হয়েছে বলে কৃষি অফিস দাবি করলেও ক্ষতিগ্রস্থ কৃষকরা এ হিসাব মানতে নারাজ। সিরাজগঞ্জ কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক হাবিবুল হক বলেন, আক্রান্ত বীজ থেকে ধানের ব্লাস্ট রোগ ছড়ায়। ব্লাস্ট রোগ প্রথমে পাতায় ধরে, তখন সেটাকে লিফ ব্লাস্ট বলা হয়। ধীরে ধীরে এটা শীষে যায়। একটি গাছে এ রোগ ধরলে দ্রুত তা ছড়িয়ে পড়ে। নির্দিষ্ট সময়ে বালাইনাশক দেয়া হলে এ রোগটা নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। গত বছর এই রোগটা ব্...
কবুতর পালনের লাভ লোকসান

কবুতর পালনের লাভ লোকসান

Agriculture Tips, Cover Story
বাংলাদেশে পোষা পাখি হিসেবে কবুতর অত্যাধিক জনপ্রিয় এবং কবুতর পালনের লাভ ও যথেষ্ট। কবুতরের লালন পালন ও ফার্ম দেয়া ব্যাপক আকর্ষণীয় ও লাভজনক। পর্যাপ্ত সুযোগ সুবিধা ও আগ্রহ রয়েছে এমন অনেকেই নিজের বাসা বাড়িতে কবুতর লালন পালন ও পরিচর্যা করতে ভালোবাসেন। আমাদের দেশে এই পাখি গুলো ঘরে ঘরে পালিত হয়ে আসছে অনেক লম্বা সময় ধরে এবং এদেরকে শান্তির প্রতীক হিসেবেও গণ্য করা হয়ে থাকে। অন্যান্য গৃহপালিত গবাদি পশু কিংবা পাখির তুলনায় কবুতর পালনে অনেক কম পরিশ্রম করতে হয় এবং এতে বেশ অল্প পরিমাণ মূলধন লাগে। আপনার হাতে যদি ভালো পরিমাণ অবসর সময় থাকে এবং পাখির প্রতি আপনার মনে অগাধ ভালোবাসা থেকে থাকে তাহলে খুব সহজেই আপনি আপনার বাসার ছাদে কিংবা বারান্দায় কবুতর লালন ও পরিচর্যা করতে পারবেন। বাচ্চা কবুতরের (স্কোয়াব) মাংস অনেক সুস্বাদু, উচ্চমাত্রায় পুষ্টিকর এবং আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য পুনরুজ্জীবনী ভূমিকা পালন করে। তাছাড়া ম...
জারবেরা চাষ করে স্বাবলম্বী হোন

জারবেরা চাষ করে স্বাবলম্বী হোন

Agriculture Tips, Cover Story
পরিচিতিঃ জারবেরা এ্যাসটারেসী পরিবারভুক্ত একটি গুরুত্বপূর্ণ বানিজ্যিক ফুল । জার্র্মান পরিবেশবিদ ট্রগোট জার্বার এর নামানুসারে এ ফুলটির নামকরন করা হয়েছে। এটি আন্তর্জাতিক ফুল বানিজ্যে কাট ফ্লাওয়ার (Cut flower) হিসেবে উল্লেখযোগ্য ১০টি ফুলের মধ্যে অন্যতম কাট ফ্লাওয়ারের জন্য ও বেশী দিন ফুলদানীতে সতেজ রাখতে জারবেরার জুড়ি নেই।   জাত জারবেরা গণের আওতায় ৪০টির মত প্রজাতি আছে।এ গুলির মধ্যে জারবেরা জ্যামেসোনি প্রজাতিটি চাষাবাদ হচেছ সংকরায়ন পদ্ধতির মাধ্যমে Gerbera jamesonii এর অনেক জাত উদ্ভাবিত হয়েছে। বাংলাদেশ কৃষি গবেষণা ইনস্টিটিউট  জারবেরা  ফুলের বারি জারবেরা-১ ও বারি জারবেরা-২ দুইটি জাত উদ্ভাবন করেছে।   জলবায়ু জলবায়ু জারবেরা কষ্টসহিষ্ণু গাছ এবং সব ধরনের জলবায়ুতে কমবেশী জন্মায়।গ্রীষ্মমন্ডলীয় (Temperate)  অঞ্চলে উন্মুক্ত স্থানে পলিসেডে এবং নাতিশীতোষ্ণ (Tropical) অঞ্চ...
ফেসবুকের গ্রুপে কবুতরের হাট

ফেসবুকের গ্রুপে কবুতরের হাট

Agriculture Tips, Cover Story
ফেসবুকে কবুতরের হাট কোনটি কোনটি আছে জেনে নিন এক ঝলক। • ‘সিটিজি অনলাইন পিজন বাই অ্যান্ড সেল’ নামের গ্রুপে বেচাকেনা। • গ্রুপটিতে বুধবার পর্যন্ত সদস্য হয়েছে ৪৭ হাজার ৩৯ জন। • পেজে মাসে গড়ে ১৫০ থেকে ২০০ জোড়া কবুতর বিক্রি হয়। • ফেসবুকে গ্রুপটি খোলেন সরোয়ার জামান চৌধুরী। • সরোয়ার থাকেন কাতারে। • গ্রুপটির বর্তমান অ্যাডিমন সরোয়ারের ছোট ভাই সাইদুজ্জামান চৌধুরী। সাদা-কালো পালক, গোলাপি ঠোঁট—নজরকাড়া রেড লাহোর জাতের কবুতরটির ছবি ফেসবুক ওয়ালে। ছবির নিচের মন্তব্য ঘরে চলছে দরদাম। আহমেদ সাকিব নামের একজন চট্টগ্রাম নগরের চান্দগাঁও থেকে এই ছবি আপলোড করেন। জোড়া কবুতর ও একটি ছানার দাম হাঁকা হয়েছে ৩ হাজার টাকা। সঙ্গে দেওয়া আছে বিক্রেতার মুঠোফোন নম্বর। শুধু আহমেদ সাকিব নয়, আরও অনেকে কবুতরের ছবি আপলোড করেছেন একই নিয়মে। তাঁরা সবাই বিক্রেতা। কবুতর বিক্রির ডিজিটাল এই হাটের কারবার চলে ফেসবুকে। ‘সিটিজ...
গোল মরিচ চাষের বিস্তারিত কৃষি তথ্য

গোল মরিচ চাষের বিস্তারিত কৃষি তথ্য

Agriculture Tips, Cover Story, ভেষজ
পুষ্টিমূল্যঃ গোল মরিচে আমিষ, চর্বি এবং প্রচুর পরিমাণে ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম ও লৌহ থাকে। ভেষজগুণঃ ১.    হজমে সহায়তা করে ২.    স্নায়ু শক্তি বাড়ায় ৩.    দাঁতের ব্যাথা কমানোতে সহায়তা করে ৪.    মাংসপেশী ও হাড়ের জোড়ার ব্যাথা উপশম করে ৫.    কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ব্যবহারঃ মসলা হিসেবে গোল মরিচের ব্যবহার রয়েছে। উপযুক্তমাটিওজমিঃ পর্যাপ্ত বৃষ্টিপাত হয় ও আর্দ্রতা বেশি এমন এলাকায় গোল মরিচ ভাল জন্মে। এ ফসল 100C-400C পর্যন্ত তাপমাত্রা সহ্য করতে পারে। পিএইচ ৪.৫-৬.০ পর্যন্ত এ ফসল ফলানো যায়। পাহাড়ি এলাকার মাটি এ ফসল চাষের জন্য খুব উপযোগী। জাতপরিচিতিঃ স্থানীয় জাত চারাতৈরিঃ গোল মরিচে ৩ ধরনের লতা/কান্ড দেখা যায়। ১. প্রধান কান্ড যার পর্বমধ্য বড়,  ২. রানার ডগা (সুট) ও ৩. ফল ধারণকারী পার্শ্বীয় শাখা। রানার ডগা হতে কাটিং এর মাধ্যমে বংশ বিস্তার করা হয়। শীর্ষ ডগা ও ব্যবহার করা যায়। ফেব্র“য়ারী-মার্চ মা...
কবুতরের রোগ নির্ণয় ও ঔষধ প্রয়োগ

কবুতরের রোগ নির্ণয় ও ঔষধ প্রয়োগ

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতর পালার কিছু নিয়ম আছে। শুধু পালার খাতিরে পালেন। একজন খামারি ১০০ কবুতর পাললে তাকে খামারি বলা যাবে না। যদি না তিনি সঠিক ভাবে খামারের পরিচর্যা করেন অথবা এই ব্যাপারে সঠিক পদক্ষেপ না নেন। কিন্তু আপনি যদি অল্প কবুতর সফল ভাবে পালেন তবেই আপনাকে একজন আদর্শ খামারি বলা যাবে। আর এটাই একজন খামারির সার্থকতা ও আনন্দ। কবুতর অসুস্থ হলে জবাই করে ফেলা বা কাওকে দিয়ে দিয়া অথবা অপেক্ষা করা কবে মারা যাবে এটা কখনই একজন সত্যিকার কবুতর প্রেমির কাজ হতে পারে না। তিনি যতই দাবি করেন না কেন! যাই হোক প্রসঙ্গে ফিরে আসি। কথাই আছে প্রতিকার থেকে প্রতিরোধ ভাল, আর সেই প্রতিরোধ টা সঠিক হতে হবে। প্রথমে খেয়াল রাখতে হবে যেন আপনার খামারে ধুলা না থাকে। কারন সকল রোগের সুত্রপাত হয় এখান থেকে। এর পর খেয়াল রাখতে হবে যেন সাল্মনিল্লার প্রতিরোধ কোর্স ঠিকমত করান হচ্ছে। কারন সাল্মনিল্লা কবুতরের অন্যতম সমস্যা আর যা থেকে অনেক রোগের সুত্র...

Please disable your adblocker or whitelist this site!