Health and Lifestyle Archives - Page 31 of 147 - Mati News
Sunday, December 7

Health and Lifestyle

ইতিবাচক যে ভাবনাগুলো বদলে দিতে পারে আপনার জীবন

ইতিবাচক যে ভাবনাগুলো বদলে দিতে পারে আপনার জীবন

Career, Health and Lifestyle, Op-ed
আমাদের জীবনে প্রতিদিন কিছু না কিছু ঘটে। আর সেই ঘটিত ব্যাপারে আমাদের মনের চিন্তা-ভাবনার নানারকম প্রতিক্রিয়া ঘটে। ইতিবাচক চিন্তা হচ্ছে এমন একটি মানসিক ধারণা যার জন্য আমরা প্রতিটি কাজে ভালো এবং সন্তোষজনক ফলাফল আশা করি।‌‌ অন্যভাবে বলতে গেলে, নিজের কঠিন বা প্রতিকূল অবস্থার জন্য আশাহরিত না হয়ে ঠান্ডা মাথায় সেই সমস্যার সমাধান করে নিজের অনুকূলে নিয়ে আসার চেষ্টা করা। লিখেছেন ইসরাত জাহান স্বর্ণা নেতিবাচক মনোভাব আপনার চিন্তা-ভাবনায় জট পাকালে কোনওদিন ও আপনার জীবনের সমস্যাগুলোর সমাধান হবে না। যেমন- কোনো জিনিসের ক্ষতির জন্য অন্যকে দোষারোপ করা,অন্যের বদনাম করা, মিথ্যে কথা বলে কোনো কথা দমিয়ে রাখা ইত্যাদি ‌। এসব বদ-অভ্যাস আপনার চিন্তা-ভাবনাকে নেতিবাচক করে তোলে। এতে আপনার আশেপাশের পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যাবে।পরে তা সমাধান করা কোনোভাবেই সম্ভব হবে না। মনে রাখবেন, জীবনকে সুস্থ,সুন্দর গড়ে ...
Drinking less water can create three serious problems

Drinking less water can create three serious problems

Health, Health and Lifestyle
Water delivers nutrients and oxygen to each of our cells. Washes away harmful bacteria. Water also digests food. It even controls the heart rate. And so the need to drink as much water a day, even the slightest deficiency can lead to fatal diseases. Let's find out the problems that can occur by drinking less water.   Drinking less water can increases heart function Dehydration is often not noticed. Even if you don't get thirsty, dehydration and its side effects can often form in the body. As a result of dehydration, the blood volume of the body decreases, and the blood pressure decreases. Then the feeling of dizziness appears. The body then automatically raises the heart rate to control blood pressure levels. In order to deliver oxygen and nutrients to every cell of the body, t...
শিশুর পেট ব্যথা হলে কী করবেন | শিশুর পেট ব্যথা কেন হয়?

শিশুর পেট ব্যথা হলে কী করবেন | শিশুর পেট ব্যথা কেন হয়?

Kids Health
শিশুর পেট ব্যথা সমস্যাটি খুব বেশি হতে দেখা যায়। একটু বড়রা যেমন সমস্যার কথা বলতে পারে কিন্তু ক্ষেত্রে সেটা বুঝে নিতে হয়। পেট ব্যথার নানা রকম সমস্যা থাকতে পারে। তবে ছোট বা সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু যদি দীর্ঘক্ষণ যাবত কান্নাকাটি করে এবং এ অবস্থায় তার মুষ্টিবদ্ধ ও পা ভাঁজ করা থাকে তবে বুঝতে হবে তার পেটে ব্যথা হচ্ছে। এবং পেটে বাতাস ঢোকার কারণে পেট ব্যথা হচ্ছে।   সঠিক নিয়মে শিশুকে দুধ না খাওয়ালে এবং  খাওয়ানোর পর পিঠে হাত বুলিয়ে (উপড় করে বা কোলে নিয়ে) বাতাস বের না করলে পেটে বাতাস জমে শিশুর প্রচণ্ড পেট ব্যথা হয়।   বাতাস বের করার পর বাচ্চাকে তার ডানদিকে কাত করে কিছুক্ষণ শুইয়ে রাখতে হবে। বামদিকে শোয়ানো যাবে না, তাহলে শিশুর পাকস্থলীর উপর চাপ পড়ে পেটে ব্যথা হবে। এছাড়া শুইয়ে দুধ খাওয়ালে শিশু ঠিকমতো খেতে পারে না, দুধ শ্বাসনালিতে চলে যেতে পারে আর পেট না ভরার কারণে শিশু কান্নাকাট...
ওজন কমানোর উপায় : এ ফলগুলো কম খাবেন

ওজন কমানোর উপায় : এ ফলগুলো কম খাবেন

Health, Health and Lifestyle
ওজন কমাতে কে না চায়। ওজন কমানোর উপায় খুঁজে পেতেও মরিয়া হয়ে থাকেন অনেকে। আজকালকার প্রসেস করা খাবারের যুগে ওজন একটা বড় মাথাব্যথা। আবার বাড়তি ওজন ডেকে আনতে পারে হাজারটা অসুখ বিসুখ। কিন্তু আমাদের প্রতিদিনকার এক-আধটু অভ্যাসই কিন্তু আমাদের ওজন বাড়িয়ে দিচ্ছে প্রতিনিয়ত। হুট করে মাছ মাংস বা ভাত বাদ না দিয়ে আগে দেখে নিন কোন খাবারে কতটুকু চর্বি বা চিনি রয়েছে। সাবধান হতে হবে ফলের বেলাতেও।   ওজন কমানোর উপায় : বেশি খাবেন না যে ফলগুলো একটি মাঝারি আকারের আমের মধ্যে ৪৫ গ্রাম চিনি থাকে। আপনি যদি ওজন কমানোর চেষ্টা করছেন, তাহলে আম খাওয়া থেকে বিরত থাকুন।   একটি মাঝারি আকারের কলায় ১৪ গ্রাম চিনি থাকে। অল্প পরিমাণে এটি খেতে পারেন।   তরমুজ- গ্রীষ্মে তরমুজ সবচেয়ে বেশি খাওয়া ফল। এতে প্রচুর জল থাকে। এর একটি বড় টুকরোতে প্রায় ১৭ গ্রাম চিনি থাকে। এর অত্যধিক ব্যবহার রক্তে...
শিশুর মুখের ঘা হলে কী করবেন?

শিশুর মুখের ঘা হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর মুখে বিভিন্ন প্রকার ঘা হতে পারে। তো জেনে নেওয়া যাক শিশুর মুখে ঘা হলে কী করবেন? ১. শুধু দুধ খাওয়া শিশু, তাদের জিহ্বা ঠিকমতো পরিষ্কার না করলে জিহ্ব মাঝে সাদা আস্তর পড়ে যেটা জমতে জমতে ঘা হয়ে যায়। তাই প্রতিবার ব খাবার পরে পরিষ্কার পাতলা কাপড় আঙুলে পেঁচিয়ে শিশুর জিহ্বা পরিষ্কার কর দিতে হয়। ২. কোনো কোনো শিশুর মুখের ভিতর তালুতে বা জিহ্বায় দুধের আবরণের মতো ঘা হয়। ভিজে তুলা বা কাপড় দিয়ে আস্তে আস্তে ঘষা দিলে কিছুটা ওঠে। পুরোপুরি ওঠে না। ৩. কখনও কখনও শিশুর মুখে ঠোঁটের ভিতর তালুতে লাল লাল ছোট ফোড়া বা ফোলা জায়গা দেখা যায়। সাধারণত ভিটামিনের অভাবে এগুলো হয়ে থাকে। মুখের বা জিহ্বার কোনো ঘা-ই কাপড় বা তুলো দিয়ে জোরে ঘষতে হয় না।। তাহলে ঐ জায়গা ছিলে বা চাপ লেগে রক্তক্ষরণ হতে পারে। জায়গাটা তখন লালচে হয়ে যায়।   আরও পড়ুন : শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন? শিশুর ...
ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতিতে দেখা দেয় ডিমেনশিয়ার লক্ষণ

ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতিতে দেখা দেয় ডিমেনশিয়ার লক্ষণ

Health, Health and Lifestyle
ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতিতে হতে পারে ভুলে যাওয়ার রোগ ডিমেনশিয়া ।  ভিটামিন বি-১২ রক্তের গঠন ও স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। আমাদের শরীর নিজে থেকে এটি তৈরি করতে পারে না।  আবার এটি  উদ্ভিদে পাওয়া যায় না বললেই চলে। এদিকে ডিমেনশিয়া একবার দানা বাঁধলে তা মানবদেহে নানা প্রভাব ফেলে। রক্তাল্পতা থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রও নষ্ট করে দেয়। তাই জেনে রাখুন ডিমেনশিয়ার লক্ষণ গুলো   ডিমেনশিয়ার লক্ষণ :  বিভ্রান্তি ভিটামিন বি-১২ সুস্থ রক্ত ​​কোষ তৈরির করে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন বহন করে। লোহিত রক্তকণিকার অভাব মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দেয় যা রোগীর মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে। মাঝে মাঝে মাথাও ঘুরতে পারে।   ডিমেনশিয়ার লক্ষণ : হতাশা গবেষণায় দেখা গেছে, বি১২ এর ঘাটতিতে সৃষ্ট হোমোসিস্টিনের উচ্চমাত্রা কিছু মস্তিষ্কের টিস্যু তৈরিতে বাধা দিতে পারে। এতে মস...
আখের রস কেন খাবেন?

আখের রস কেন খাবেন?

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
আখের রস মনজুড়ানো পানীয়। এর আছে অনেক গুণ। তবে রাস্তায় অপরিচ্ছন্ন রস খেলে আবার হীতে বিপরীত হতে পারে। আখের রসের গুণ গুলো জানলে এটি পান করতে চাইবেন সবাই।   যকৃতের উপকার জন্ডিসে আক্রান্তদের আখের রস খাওয়ানোর প্রচলন তো আগে থেকেই আছে। লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়াতে আখের রসের কার্যকারিতাও নানা পরীক্ষায় প্রমাণিত।   রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিয়মিত আখের রস পানে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। যা মৌসুমী ফ্লু ও অন্যান্য ভাইরাল ইনফেকশন থেকে বাঁচাবে।     ডায়াবেটিসেও উপকার আছে আখের রসে থাকে প্রাকৃতিক চিনি। তাই পরিমিত মাত্রায় ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতেই পারেন। এর কিছু উপাদান আবার রক্তে শর্করাও বাড়তে দেয় না। তবে পরিমাণটা ডাক্তারের পরামর্শে মেপে নেওয়াই ভালো।   ওজন কমায় আখের রস আখের রসে ফাইবার বেশি। তাই এটি শরীরে বেশিক্ষণ শক্তি যোগায় ও অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে। তাই...
শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর শ্বাসকষ্ট সম্বন্ধে জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে শ্বাসযন্ত্র কী। শ্বাসযন্ত্র শুরু হয় আমাদের নাক থেকে । নাকের ছিদ্র দুটিকে বলা হয় বহিঃনাসারন্ধ্র। এই পথ মুখগহ্বরের কাছে অন্তঃনাসারন্ধ্রে শেষ হয়। এখানেই আছে ফ্যারিংস। নিশ্বাসের সাথে আসা বাতাসের যত ধুলোবালি এখানে আটকে গিয়ে শরীরের ভিতর শুদ্ধ বাতাস প্রবেশ করে। ফ্যারিংস-এর উপরে আছে আলজিব। কোনো কিছু খাবার সময় এই আল্‌জিব শ্বাসনালিকে খাদ্যনালি থেকে আড়াল করে, নাহলে খাবার খাওয়ার সময় খাদ্যনালির পরিবর্তে শ্বাসনালি পথে খাবার চলে যেত। ফ্যারিংসের শেষ থেকেই শ্বাসনালির শুরু। এর প্রথম কার্টিলেজ ঘেরা অংশকে বলা হয় ল্যারিংস। ল্যারিংস থেকে আমাদের কণ্ঠস্বর বেরোয়। আমাদের শ্বাসনালি বা ট্র্যাকিয়া বক্ষ গহ্বরে গিয়ে ফুসফুসের কাছে দুটি ব্রঙ্কাইতে বিভক্ত হয়ে ফুসফুসে ঢোকে। আমাদের শরীরে ফুসফুস দুটি বক্ষগহ্বর বা থোরাসিক ক্যাভিটির মাঝখানে থাকে। ডান ফুসফুস...
শিশুর শরীরে র‍্যাশ

শিশুর শরীরে র‍্যাশ

Kids Health
সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু থেকে শুরু করে একটু বড় বয়সের প্রায় সব শিশুই কোনো না কোনো ধরনের র‍্যাশ-এ প্রায় সময়ই আক্রান্ত হয়ে থাকে। কোনো শিশুর শরীরে র‍্যাশ খুব সাধারণভাবে আত্মপ্রকাশ করে কোনো সমস্যা সৃষ্টি না করেই চলে যায়, আবার কারও কারও শরীরে খুব জটিলতার সৃষ্টি করে। সাধারণত গরমের সময়ই এই র‍্যাশ বেশি হতে দেখা যায়। সব রকম র‍্যাশই যে ছোঁয়াচে তা কিন্তু নয়। যে সকল র‍্যাশ এলার্জি ধরনের সেগুলো থেকে কোনো ছোঁয়া লাগার ভয় থাকে না। আর যে সকল র‍্যাশ ভাইরাসজনিত কারণে হয় তা অবশ্যই ছোঁয়াচে শিশুর শরীরের এই র‍্যাশ বিভিন্ন রকমের হতে দেখা যায়। যেমন- নবজাতকের র‍্যাশ, ভাইরাস র‍্যাশ, ওষুধের প্রভাবে র‍্যাশ, অ্যাটপিক ডার্মাটাইটিস, আর্টিকেরিয়া ইত্যাদি। এ ছাড়াও আরও প্রচুর র‍্যাশ আছে যেগুলো সাধারণত দেখা যায় না। জন্মের পর পরই শিশুর শরীরে সাধারণত এক ধরনের লাল লাল ছোপ দেখা দেয়- সমস্ত গায়েই থাকে। কিছু সময় বা ২/১...
শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

Kids Health
শিশুর জ্বর হলে যা করতে হবে ১। শরীরের জামা-কাপড় খুলে ফেলা এবং ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা। ২। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি নিয়ে প্রতিদিন স্নান বা গোসল করা। মনে রাখা উচিত যে,  শিশুর জ্বর হলে প্রথম ও মূল ওষুধ হচ্ছে 'পানি'। তাই জ্বর হলে একটি পরিষ্কার তোয়ালে গামছা বা অন্য কোন সূতী কাপড় পানিতে ভিজিয়ে পানি নিংড়ে ফেলে দিয়ে ওই ভেজা কাপড় দিয়ে পর্যায়ক্রমে কপাল, বুক, পেট, পিঠ, হাত ও পা বারবার মুছাতে হয়। যদি শরীরের তাপমাত্রা ১০২ ফারেনহাইটের বেশি হয় তাহলে শরীর স্পঞ্জ করার পাশাপাশি বেশ কিছুক্ষণ মাথায় পানি ঢালতে হয় এবং তাপমাত্রা স্বাভাবিক মাত্রায় না কমা পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হয়। শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ১৮.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট যা থার্মোমিটার দিয়ে মাপতে হয়। মাথায় পানি ঢালার সময় খেয়াল রাখতে হয় যাতে কানে পানি না যায় এবং জ্বর কমে যাওয়ার পর শুকনো কাপড় দিয়ে মাথ...
শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর জন্ডিস হলে যা করতে হবে শিশুর জন্ডিস হলে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকা। ভাল না হওয়া পর্যন্ত হাঁটা-চলা না করা। এমন কি মলত্যাগের জন্য শিশুকে বাথরুমে কোলে করে নেয়া। আর প্রস্রাব বিছানাতেই কোন পাত্রে করিয়ে তা বাথরুমে ফেলে দেওয়া। প্রচুর পরিমাণে ফুটানো ঠাণ্ডা পানি খাওয়ার পাশাপাশি ডাব, আখের রস ও অন্যান্য তরল খাবার যেমন সুপ বেশি করে খাওয়া। প্রতিদিন যাতে পায়খানা ভাল করে হয় সেদিকে খেয়াল রাখা। এজন্য পাকা বেল, ইসুবগুলের ভূসি, পর্যাপ্ত পরিমাণে শাক-সব্জি ও ফল খেতে হয়। জণ্ডিস হলে খাবারে অরুচী থাকে বিধায় সকাল ও রাতের খাবারের আধা ঘণ্টা আগে ১টা করে ‘এভোমিন' জাতীয় ওষুধ ৫-৭ দিন খেতে থাকা। এ সময় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপ সকাল ও রাতের খাবার পর দেড় থেকে দু'চামচ করে খাওয়া যায়। এছাড়া জ্বর থাকলে ‘এমক্সিসিলিন' জাতীয় ওষুধ পরিমাণমত তিন বেলা ৫–৭ দিন খাওয়া।   শিশুর জন্ডিস হলে যা করা যাবে ন...
নবজাতকের পরিচর্যা | নবজাতকের গোসল | নবজাতকের যত্ন

নবজাতকের পরিচর্যা | নবজাতকের গোসল | নবজাতকের যত্ন

Health and Lifestyle, Kids Health
মায়ের পেটে দীর্ঘ ৮/৯ মাস কাটানোর পর এক কষ্টকর সময় পার হয়ে যে শিশু পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয় তাকেই আমরা 'নবজাতক' বলি। জন্মানোর সাথে সাথেই শুরু করতে হয় নবজাতকের পরিচর্যা । নতুন জীবন শুরু হয়। জন্মের পর শিশুর প্রথম ভাষা হল ‘কান্না’। কান্নার মধ্য দিয়ে সে তার আশেপাশের সবাইকে জানিয়ে দেয় যে সে পৃথিবীতে এসেছে। আর এই চিৎকারের সাথে সাথে তার মাতৃগর্ভে  তৈরি হয়ে থাকা নিষ্ক্রিয় ফুসফুসটি বাতাসের সংস্পর্শে এসে সক্রিয় হয়ে উঠে। কারণ, মায়ের পেটে থাকাকালীন সময়ে সেখানে বাতাস ঢুকবার মতো কোনো উপায় ছিল না। নবজাতকের শরীরের রক্ত বাতাসের অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয় আর রক্ত থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বাতাসে চলে আসে। যদি জন্মের পর শিশু না কাঁদে তবে ফুসফুসে বাতাস প্রবেশ করে না এবং শরীরে অক্সিজেনের অভাব ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের প্রাচুর্য থেকে নবজাতকের গায়ের রং নীল বর্ণ ধারণ করে। তখন যথাযথ ব্যবস্থা না নিতে পারলে শিশু...
চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

Health, Health and Lifestyle
চোখের নিচে কালো দাগ বা উপরের পাতাসহ চোখের নিচের পাতায় কালো দাগ এই অংশের রঙের চেয়ে গাঢ় হঠাৎ করে দেখলে মনে হয় শেড বা ছায়া পড়েছে। একে আইব্যাগও (eyebags) বলে। অনেক কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই এই দাগ হতে পারে। সাধারণত পূর্ণ বয়স্কদের এরকম দাগ হতে পারে।  অনেক ক্ষেত্রে কিশোর বয়সেও হয়ে থাকে। ঘুম কম হওয়া, প্রখর রোদে সানগ্লাস পরে বাইরে ঘোরাঘুরি করা, অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি কারণে চোখে কালি পড়ে বা কালো দাগ হয়। দেহের অন্যান্য অংশের ত্বকের চেয়ে চোখের নিচের অংশের ত্বক অনেক পাতলা হয়। অনেক সময় এই অংশের ত্বকের নিচের রক্তনালিগুলো ত্বকের উপরে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়। রক্তনালি বেশি মাত্রায় প্রসারিত হলে এরকম হয় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ার এটিও একটি কারণ। চোখের চারপাশে ফ্যাট প্যাড (Fat pad) থাকে এবং চোখের উপর ও নিচের পাতার মাসল এই ফ্যাট প্যাডকে সঠিক জায...
মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

Health, Health and Lifestyle
সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির প্রভাবে হাইপার মেলানোসিস হয় অর্থাৎ মেলানিন উৎপন্ন হয়। এর ফলে ত্বকের কিছু কিছু জায়গায় গাঢ় কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায় যা মেছতা বা মেলাজমা নামে পরিচিত। মেলাজমা শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ মেলাজ (melas) থেকে যার অর্থ কালো। যে কেউ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে নারীরা বেশি আক্রান্ত হয় বিশেষ করে গর্ভবতী নারী যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ঔষ গ্রহণ বা হরমোন থেরাপি নেন। ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা দেখা যায়। এটি সাধারণত ৩০-৪০ বয়সের মধ্যে বেশি হয়। তবে মাঝেমধ্যে ঘাড়ের পাশে, কাঁধ ও উপরের বাহুতে দেখা যায়। গ্রীষ্ম প্রধান ও সাবট্রপিক্যাল দেশগুলোতে যেখানে সূর্য রশ্মি প্রখর সেখানে মেছতার আধিক্য দেখা যায়। মেছতা কে সাধারণত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এপিডার্মালঃ ত্বকের বহিঃ স্তরের উপরিভাগে এই প্রকার মেছতা দেখ...
কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

Health, Health and Lifestyle
য়ারাবেশ পুষ্টিকর পেয়ারা। এতে ক্যালরি কম, ফাইবার প্রচুর।  পেয়ারার উপকার অনেক। এমনকি এর পাতারও আছে ওষুধি গুণ। পেয়ারা কেন খাবেন? একটি মাঝারি সাইজের পেয়ারায় ১০০ ক্যালোরি ও ২০ গ্রামের মতো শর্করা থাকে। পেয়ারায় আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও পটাসিয়াম। এতে চর্বি খুবই কম-মাত্র ১.৬ গ্রাম। পেয়ারা প্রোটিনসমৃদ্ধ। একটি পেয়ারায় প্রায় ৪-৫ গ্রাম আমিষ থাকে।   যারা কম খাবেন পেট ফাঁপার সমস্যা থাকলে পেয়ারা কম করে খাবেন। এতে ভিটামিন সি ও ফ্রুকটোজের পরিমাণ বেশি। অতিমাত্রায় খেলে তাই পেট ফাঁপবেই। আবার অনেকেই ফ্রুকটোজ ম্যাল-অ্যাবসরবশন সমস্যায় আক্রান্ত। তারাও পেয়ারায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি সহজে হজম করতে পারেন না। যাদের  ইরিটেটেড বাওয়েল সিনড্রোম সমস্যা রয়েছে তারাও ঘন ঘন পেয়ারা খেতে যাবেন না। এমনিতে পরিমিত মাত্রায় পেয়ারা খেলে এর ফাইবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, তবে আইবিএ...