Monday, January 13
Shadow

Health and Lifestyle

শিশুর কৃমি হলে করনীয়

শিশুর কৃমি হলে করনীয়

Cover Story, Health and Lifestyle
  শিশুর পেটে কৃমি সমস্যা চিরন্তন। শিশুর কৃমি রোগ হলে শিশুরা খেতে চায় না, পেট ফেপে থাকে এবং খাবার সময় বমি করতে চায়। শিশুর কৃমি হলে করনীয় কি জানেন? শিশুর কৃমির ঔষধ এবং বাচ্চাদের পেটে কৃমি হলে করনীয় কি তা জানিয়েছেন হলি ফ্যামিলি রেড ক্রিসেন্ট মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল এর সহযোগী অধ্যাপক,ডা. সজল আশফাক। তাহলে জেনে নিন শিশুর কৃমি দূর করার উপায় কি। শিশুর কৃমির লক্ষণ শিশুর পেটব্যথা হবে শিশুরা খেতে চাইবে না শিশুর পেট ফাঁপা থাকবে বাচ্চাদের কৃমির লক্ষন হল খাবার সময় বা অন্য সময় বমি বমি ভাব করবে শিশুদের কৃমির ঔষধ খাওয়ার নিয়ম শিশুর কৃমির চিকিৎসা করার আগে পেটে কৃমি হয়েছে নিশ্চিত হওয়া দরকার। প্রয়োজনে শিশুর পায়খানা পরীক্ষা করে দেখতে পারেন। শিশুর কৃমির চিকিৎসায় মেবেন অথবা আরমক্স সিরাপ ১ চামচ করে সকাল এবং রাতে ৩ দিন খাওয়ানো যবে। ২ বছরের কম বয়সী বাচ্চাদের আলবেন (২০০এম...
রোগা শিশুর খাওয়াদাওয়া কেমন হবে জেনে নিন

রোগা শিশুর খাওয়াদাওয়া কেমন হবে জেনে নিন

Cover Story, Health and Lifestyle
রোগা শিশুর খাওয়াদাওয়া   শিশুর স্বাস্থ্য মানেই টিভির পর্দার সেই গাবলুগুবলু শিশুর হামাগুড়ি অথবা ফেট্টি বাঁধা সেই মোটাসোটা শিশুর সর্গব ঘোষণা ‘হেল্থ ড্রিং খাই তো তাই!’ মোটাসোটা না হলেই শিশুকে রোগা মনে হয় অনেকেরই, পাড়াপড়শির অযাচিত মন্তব্যে এরকম মনে হওয়া তীব্র হতে হতে মনে গেঁথে যায় বাতিক হয়ে। বয়স অনুপাতে শিশুর ওজন কত হওয়ার দরকার এ বিষয়ে মোটামুটি একটা ধারনা থাকলে এরকম বাতিক থেকে মুক্ত হওয়া খুব কঠিন নয়। শিশু ঠিকভাবে বাড়ছে কি না শিশুর মা বাবার পক্ষে এই বিষয়ে নজর রাখা জরুরী। আর এরকম নজর দারীর ক্ষেত্রে শিশুর ওজন সবচাইতে সহজ অথচ গরুত্বপূর্ণ একটা সূচক। এ দেশে শিশুর মোটামুটি জন্ম-ওজন ২.৫ থেকে ৩.২৫ কেজি। জন্মের পর এই ওজন দশ শতাংশ পরযন্ত কমে দশ-এগারো দিনের মাথায় আবার আগের ওজনে ফিরে আসে। এরপর থেকে তিন মাস পরযন্ত শিশু বাড়ে গড়ে ২৫-৩০ গ্রাম , তিন মাস থেকে একবছর পরযন্ত এই গড় বৃদ্ধি এসে দাঁড়ায় মা...
কলা খেলে ঠাণ্ডা লাগে! কথাটি ভুল

কলা খেলে ঠাণ্ডা লাগে! কথাটি ভুল

Cover Story, Health and Lifestyle
কলা খেলে ঠাণ্ডা লাগে! কথাটি ভুল ৫ বছরের একটি ছেলে, কলা তার খুবই প্রিয় ফল। অথচ মা তাকে কলা খেতে দিচ্ছে না। কারণ ক‘দিন ধরেই ওর একটু-আধুটু সর্দি রয়েছে। তার ধারণা, এখন কলা খেলে ঠাণ্ডা লাগবে, সর্দি বাড়বে, কাশি হবে এমনকি টনসিলের সমস্যাও হতে পারে।কলা নিয়ে এ রকম দৃশ্য প্রতিদিনের জীবনে প্রায়ই দেখা যায়। প্রচলিত কুসংস্কার হলো, কলাখেলে ঠাণ্ডা লাগবে, কলা নাকি শ্লেষ্মাবর্ধক, কলায় নাকি টনসিল বেড়ে যায়। বলা বাহুল্য, এ ধারণাটি ভুল। কোন খাদ্যবস্তু ঠাণ্ডা অবস্থায় খেলে তা থেকে ঠাণ্ডা লাগতেই পারে। সেজন্য খাদ্যবস্তুটি দায়ী নয়, দায়ী তার অত্যধিক তাপমাত্রা। শুধু কলা কেন, ভাত, ডাল, জল, দুধসহ যে কোন জিনিসেই যদি ফ্রিজ থেকে বের করে তক্ষুনি খাওয়া যায়, তবে তো হঠাৎ করে তাপমাত্রার পরিবর্তনে ঠাণ্ডা লাগতেই পারে। কিন্তু ঠাণ্ডায় রাখা নেই, এমন কলা খেলে ঠাণ্ডা লাগবে কেন? ৬ মাসের শিশু থেকে শুরু করে অশীতিপর বৃদ্ধ যে কেউই কল...
বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বললেন, রহস্যময় শিশুরোগ ‘কাওয়াসাকি’

বারডেম হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা বললেন, রহস্যময় শিশুরোগ ‘কাওয়াসাকি’

Cover Story, Health and Lifestyle
রহস্যময় শিশুরোগ ‘কাওয়াসাকি’ শিশুরা কাওয়াসাকি নামের জটিল এক রোগে আক্রান্ত হচ্ছে। শিশুদের হৃদরোগের একটা কারণ। তবে শুরুতে শনাক্ত করা সম্ভব হলে এবং যথাযথ চিকিৎসা নিলে রোগীকে সুস্থ করে তোলা যায়। লিখেছেন বারডেম জেনারেল হাসপাতালের শিশু বিভাগের প্রধান অধ্যাপক ডা. আবিদ হোসেন মোল্লা ১৯৬৭ সালে জাপানে সর্বপ্রথম কাওয়াসাকি নামের এক রোগের সন্ধান পাওয়া যায় এবং জাপানি আবিষ্কারক ‘টমিসাক কাওয়াসাকি’র নামানুসারে এই রোগের নামকরণ করা হয় ‘কাওয়াসাকি’। পৃথিবীর প্রায় সব দেশেই এখন এই রোগটি কমবেশি হচ্ছে। প্রকাশিত ও অপ্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী ২০১০ সাল থেকে ঢাকায় এখন পর্যন্ত ৮৯ জন কাওয়াসাকি রোগী পাওয়া গেছে, যাদের গড় বয়স ৪.৭ বছর। ২০১৫ সাল থেকে বারডেম হাসপাতালে এ পর্যন্ত ১২ জন শিশুর এই স্বনাক্ত করে তাদের চিকিৎসা প্রদান করা হয়েছে, যারা নিয়মিত ফলোআপে ভালো আছে।   কারণ শিশুদের জাপানি রোগ বলে পরিচিত কাওয়াস...
ডা. এ কে এম আমিনুল হকের পরামর্শ : ধুলাবালি ও ক্ষুদ্র কীট অ্যালার্জি থেকে সাবধান থাকুন

ডা. এ কে এম আমিনুল হকের পরামর্শ : ধুলাবালি ও ক্ষুদ্র কীট অ্যালার্জি থেকে সাবধান থাকুন

Cover Story, Health and Lifestyle
ধুলাবালি ও ক্ষুদ্র কীট অ্যালার্জি থেকে সাবধান থাকুন ডা. এ কে এম আমিনুল হক ধুলাবালির মধ্যে থাকা ক্ষুদ্র কীট বা পোকার মাধ্যমে শরীরে এক ধরনের অ্যালার্জি’র প্রতিক্রিয়া হয়। এতে প্রচণ্ড হাঁচি হয়ে নাক দিয়ে পানি পড়ে। অনেকের অ্যাজমা হয়ে বুকের ভেতর বাঁশির শব্দের মতো শোঁ শোঁ শব্দ হয়, শ্বাসকষ্ট হয়। অথচ ধুলাবালিতে থাকা এসব ক্ষুদ্র কীট খালি চোখে দেখা যায় না; মাইক্রোস্কোপের সাহায্যে দেখতে হয়। মূলত মানুষের শরীরের চামড়া থেকে খসে পড়া কোষগুলো খেয়েই বেঁচে থাকে এরা। গরম ও স্যাঁতসেঁতে আবহাওয়ায় বসবাসের জন্য উপযুক্ত বিছানাপত্র, আসবাবপত্র, কার্পেট ইতাদি এসব ক্ষুদ্র কীট বা পোকার খুব পছন্দ।   উপসর্গ ধুলাবালি ও ক্ষুদ্র কীটের প্রতি অ্যালার্জিতে—হাঁচি, নাক দিয়ে পানি পড়া, নাক চুলকানি, চোখ লাল হয়ে যাওয়া বা চোখ দিয়ে পানি পড়া, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, নাক-মুখের ভেতর, তালু ও গলার ভেতরে চুল...
মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. রাজিবুল ইসলামের পরামর্শ : হাত ধোয়ার নিয়ম আছে

মেডিসিন বিশেষজ্ঞ ডা. রাজিবুল ইসলামের পরামর্শ : হাত ধোয়ার নিয়ম আছে

Cover Story, Health and Lifestyle
হাত ধোয়ার নিয়ম আছে ডা. রাজিবুল ইসলাম কিছু ক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে হাত ধোয়া একটি ভালো ভ্যাকসিনের চেয়েও বেশি কাজ করে বিশ্বজুড়ে সব বয়সী মানুষের মধ্যে প্রতিদিন সঠিক নিয়মে সাবান দিয়ে হাত ধোয়ার অভ্যাস গড়ে তোলা এবং ডায়রিয়াসহ বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করে শিশুমৃত্যুর হার কমিয়ে আনার লক্ষ্যেই এই ক্যাম্পেইনের মূল উদ্দেশ্য। কেননা শুধু খাবার আগে ও টয়লেট ব্যবহারের পর হাত না ধোয়ার কারণে আমাদের নানা রকম রোগ হয়। গবেষণায় দেখা গেছে, মানুষের মল হচ্ছে ডায়রিয়া জীবাণুর প্রধান উৎস। তা ছাড়া এটি সিজেলোসিস, টাইফয়েড, কলেরা, ইনফ্লুয়েঞ্জা, নিউমোনিয়া ও পরিপাকতন্ত্রের অন্যান্য ইনফেকশন সৃষ্টিকারী জীবাণুর অন্যতম উৎস। নানা কারণে হাত নোংরা হয়ে প্রতিদিন হাজারো জীবাণু দেহে সংক্রমিত হয়। তাই নিয়মিত দিনে অন্তত পাঁচবার সঠিক নিয়মে হাত ধোয়া দরকার। কিছু ক্ষেত্রে সঠিক নিয়মে হাত ধোয়ার অভ্যাস একটি ভালো ভ্যাকসিনের ...
ডা. মো. ফজলুল কবির পাভেলের পরামর্শ : লাল মাংস থেকে সাবধান

ডা. মো. ফজলুল কবির পাভেলের পরামর্শ : লাল মাংস থেকে সাবধান

Cover Story, Health and Lifestyle
লাল মাংস থেকে সাবধান শরীরের জন্য লাল মাংসের দরকার তবে সমস্যা হলো, এতে উচ্চ মাত্রার ট্রাইগ্লিসারাইড (টিজি) ও এলডিএল বিদ্যমান থাকা, যা ক্ষতিকর কোলেস্টেরল হিসেবে পরিচিত। গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা প্রতিদিন ১০০ গ্রামের বেশি লাল-মাংস খান, তাঁদের হৃদরোগে মৃত্যুঝুঁকি ১৫ শতাংশ, ব্রেইন স্ট্রোকের ঝুঁকি ১১ শতাংশ এবং বৃহদন্ত্র ও প্রস্টেট ক্যান্সারের ঝুঁকি প্রায় ১৭ শতাংশ বেশি। তাই লাল মাংস কম খাওয়াই শ্রেয়; বিশেষ করে বেশি বয়সী লোক, যাঁদের রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা ২০০-এর বেশি, তাঁদের রেড মিট বা লাল-মাংস না খাওয়াই উত্তম। স্থূলতা, ডায়াবেটিস, রক্তচাপ বা হৃদরোগীদের যথাসম্ভব লাল-মাংস বর্জন করা উচিত। যাঁদের প্রস্টেট ক্যান্সারের পারিবারিক ইতিহাস আছে, তাঁরা লাল-মাংস বর্জন করলে ঝুঁকি অনেক কমে যাবে।   পরামর্শ দিয়েছেন : ডা. মো. ফজলুল কবির পাভেল রেজিস্ট্রার, মেডিসিন বিভাগ রাজশাহী ...
কিডনি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা ডা. হারুন আর রশিদ বললেন, জটিলতা বাড়ে ভিটামিন ‘ডি’ র অভাবে

কিডনি ফাউন্ডেশন প্রতিষ্ঠাতা ডা. হারুন আর রশিদ বললেন, জটিলতা বাড়ে ভিটামিন ‘ডি’ র অভাবে

Cover Story, Health and Lifestyle
জটিলতা বাড়ে ভিটামিন ‘ডি’ র অভাবে  সঠিক পরিমাণে ভিটামিন ‘ডি’ রয়েছে কি না, এটা জানা যায় ‘২৫ হাইড্রোক্সি ভিটামিন ডি লেভেল’ রক্ত পরীক্ষার মাধ্যমে শরীরের অতি প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোর একটি হলো ভিটামিন ‘ডি’। এর মাত্রা সঠিক না থাকলে জটিল রোগ বাসা বাঁধে। তাই এ ব্যাপারে সচেতন হওয়া জরুরি।  লিখেছেন কিডনি ফাউন্ডেশন হাসপাতাল অ্যান্ড রিসার্চ ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি অধ্যাপক ডা. হারুন আর রশিদ   বেশ কিছু খাদ্যপ্রাণের মধ্যে শরীরের দ্রবণীয় চর্বিজাতীয় (ফ্যাট সলিউবল) গুরুত্বপূর্ণ খাদ্যপ্রাণ হলো ভিটামিন ‘ডি’। অন্ত্র থেকে ক্যালসিয়াম ও ফসফরাস শোষণ করা, আয়রন ও ম্যাগনেশিয়াম দ্রবীভূত করার মতো গুরুত্বপূর্ণ কিছু কাজ করে এই গ্রুপের ভিটামিন। বিশেষ করে ইমুইন সিস্টেমকে শক্তিশালী রাখে বলে ক্ষতিকর ভাইরাস এবং ব্যাকটেরিয়াগুলোকেও রুখতে সক্ষম হয়। এ ছাড়া হাড় ও দাঁতের সুরক্ষা, কিডনি রোগ, ডায়...
মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে করণীয়

মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে করণীয়

Cover Story, Health and Lifestyle
  যথাসম্ভব মানসিক চাপমুক্ত জীবন যাপন করুন। জটিল সমস্যা ঘনিষ্ঠজনের সঙ্গে শেয়ার করুন এবং তার সহায়তা নিন। তাতে মানসিক স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। মানসিক স্বাস্থ্য ভালো রাখতে করণীয় ❏ নিয়মিত সুষম খাদ্য গ্রহণ করুন, পর্যাপ্ত পানি পান ও ব্যায়াম করুন। ❏ প্রত্যাশা যাতে বাস্তবসম্মত হয়, সেদিকে খেয়াল রাখুন। ❏ সুস্থ বিনোদন গড়ে তুলুন। ❏ নিয়মানুবর্তিতা মেনে চলুন। কোনো কাজ ফেলে রাখবেন না। ❏ আবেগ-অনুভূতির প্রকাশ ঘটান। ❏ ধূমপান ও মাদক পরিহার করুন। ❏ পরিবারের সদস্যদের যথেষ্ট সময় দিন, তাদের সঙ্গে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক গড়ে তুলুন। তাদের কথা মনোযোগ দিয়ে শুনুন। ❏ শিশু-কিশোরদের খেলাধুলা ও সামাজিক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ নিশ্চিত করুন। ❏ মানসিক রোগ এবং এর চিকিৎসার ব্যাপারে ভ্রান্ত ধারণা পুরোপুরি এড়িয়ে এজাতীয় সমস্যা বা রোগের উপসর্গ দেখা দিলে বিলম্ব না করে মনোরোগবিদদের পরামর্শ নিন বা বিজ্ঞানসম্ম...
স্তনরোগ বিশেষজ্ঞ সার্জন ডা. মিথিলা কর্মকারের পরামর্শ : স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে করবেন যেভাবে

স্তনরোগ বিশেষজ্ঞ সার্জন ডা. মিথিলা কর্মকারের পরামর্শ : স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে করবেন যেভাবে

Cover Story, Health and Lifestyle
স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে সচেতন হোন ডা. মিথিলা কর্মকার বাংলাদেশে ১৬ দশমিক ৯০ শতাংশ নারী স্তন ক্যান্সারে আক্রান্ত। দিন দিন আশঙ্কাজনকভাবে বাড়ছে এই হার। আগে অনূর্ধ্ব ৪০ বছরের রোগী কম ছিল, এখন ২০-৩০ বছরের অনেকেই এই রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।   কারণ ❏ খাদ্যাভ্যাসের পরিবর্তন, বিশেষ করে ফাস্ট ফুড, জাংক ফুড, কোল্ড ড্রিংকস, ভাজাপোড়া খাবারের প্রচলন বেড়ে যাওয়া। ❏ মেদ বেড়ে যাওয়া বা মুটিয়ে যাওয়া। ❏ প্রথম সন্তান বেশি বয়সে হওয়া অথবা সন্তান না হওয়া। ❏ জন্মনিয়ন্ত্রণ পিলের প্রভাব। ❏ ধূমপান, মদ্যপান। ❏ বংশগত কারণ। বিশেষ করে মা, খালা, নানি, দাদি, ফুফু, কাজিনদের স্তন বা ওভারির ক্যান্সার থাকলে।   লক্ষণ ❏ স্তনে ব্যথাযুক্ত চাকা। ❏ বগলে চাকা। ❏ স্তনের বোঁটা দিয়ে রক্ত যাওয়া, চুলকানি। ❏ বোঁটা স্তনের ভেতরে ঢুকতে শুরু করা। ❏ স্তনে বা বোঁটায় কোনো ঘা হওয়া...
মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. জিল্লুর রহমান খানের পরামর্শ : ভালো থাকুক মানসিক স্বাস্থ্য

মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. জিল্লুর রহমান খানের পরামর্শ : ভালো থাকুক মানসিক স্বাস্থ্য

Cover Story, Health and Lifestyle
মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. জিল্লুর রহমান খানের পরামর্শ : ভালো থাকুক মানসিক স্বাস্থ্য মানসিক স্বাস্থ্য সমস্যা আসলে মস্তিষ্ক বা ব্রেনের সমস্যা। দেশে তুলনামূলকভাবে মানসিক রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। তবে এই রোগে চিকিৎসার অগ্রগতি সন্তোষজনক এবং সময়মতো চিকিৎসা নিলে সুস্থ থাকা যায়। লিখেছেন জাতীয় মানসিক স্বাস্থ্য ইনস্টিটিউটের সাবেক সহযোগী অধ্যাপক ডা. মো. জিল্লুর রহমান খান   ১৯৪৮ সালে দেওয়া বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সংজ্ঞা অনুযায়ী, স্বাস্থ্যের একটি অবিচ্ছেদ্য অংশ মানসিক স্বাস্থ্য। শারীরিক ও মানসিক উভয়ভাবে নীরোগ থেকে জীবন উপভোগ করা ও সাধ্য অনুযায়ী ব্যক্তি, পরিবার ও সমাজে কিছু করতে পারার সক্ষমতাই মানসিক স্বাস্থ্য। কারো হয়তো মানসিক রোগ নেই। তার মানে এটা বলা যাবে না যে তার কোনো মানসিক সমস্যা নেই। তবে মানসিক স্বাস্থ্যহানি ও মানসিক রোগ এক বিষয় নয়; বরং এটি মানসিক রোগের একট...
বর্ষার রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকতে যা করবেন

বর্ষার রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকতে যা করবেন

Cover Story, Health and Lifestyle
বর্ষার রোগবালাই থেকে মুক্ত থাকতে যা করবেন গ্রীষ্মের তীব্র তাপদাহের পর বর্ষা স্বস্তি নিয়ে আসে।সেই সঙ্গে বিভিন্ন ধরনের রোগবালাইয়েরও ঝুঁকি থাকে এই সময়।এই কারণে এই সময় সাবধান থাকাটা জরুরি। বর্ষার সময়ে ডেঙ্গু, চিকুনগুনিয়া, ম্যালেরিয়া, ডায়রিয়া, টাইফয়েড, ভাইরাস জ্বর,কলেরা, পেটের সমস্যা , ইনফেকশন, জন্ডিস-এসব রোগের প্রাদুর্ভাব বাড়ে। বর্ষায় সুস্থ থাকতে কয়েকটি বিষয় মেনে চলা জরুরি। ১.বৃ্ষ্টি বা বন্যার পানিতে কোনো কারণে ভিজলে অবশ্যই ভালোভাবে সাবান দিয়ে হাত -পা ধুতে হবে। ২.শিশুদের বন্যার পানিতে খেলতে দেওয়া ঠিক নয় ৩.খাওয়ার আগে অবশ্যই শিশুদের হাত ভালো ভাবে ধুতে হবে বর্ষার সময় মশার বংশবিস্তার বেড়ে যায়। যার ফলে ডেঙ্গু, ম্যালেরিয়া, চিকুনগুনিয়ার মতো অসুখে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি বাড়ে। এ কারণে ঘরের আশেপাশে বা ভিতরে যাতে মশার পরিমাণ না বাড়ে সেজন্য কিছু পদক্ষেপ নিতে পারেন। ...
যেসব খাবার লিভার পরিস্কার রাখে

যেসব খাবার লিভার পরিস্কার রাখে

Cover Story, Health and Lifestyle
  যেসব খাবার লিভার পরিস্কার রাখে অনেক কারণেই লিভারের সমস্যা হতে পারে। অতিরিক্ত খাবার, প্রক্রিয়াজাত অথবা ভাজাপোড়া জাতীয় খাবার খেলে, পরিবেশ দূষণ কিংবা মানসিক  চাপের কারণে লিভারের ওপর চাপ পড়ে। তখন লিভারকে বেশি কাজ করতে হয়। যখন এটি অতিরিক্ত কাজ করে তখন লিভার আর শরীর থেকে টক্সিন বা বিষক্রিয়া বের করতে পারে না। ধীরে ধীরে এখানে চর্বি জমতে থাকে। কিছু খাবারে আছে যা প্রাকৃতিকভাবে লিভার পরিষ্কার করতে এবং শরীর থেকে টক্সিন বের করতে সাহায্য করে। আর লিভার সুস্থ থাকলে শরীরের অন্যান্য অঙ্গও ঠিকমতো কাজ করে। রসুনের এমন কিছু উত্তেজক উপাদান আছে যা শরীর থেকে টক্সিন বের করে লিভারের কার্যক্ষমতা বজায় রাখে। জাম্বুরায় প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকে যা প্রাকৃতিকভাবে লিভারকে পরিষ্কার করায় ভূমিকা রাখে। এছাড়া কমলা, লেবু, বাতাবিলেবু লিভারের জন্য দারুণ কার্যকরী। নিয়...
শ্যামলী টিবি হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবু রায়হানের পরামর্শ : হাঁপানি কেন হয় এবং এর প্রতিকার

শ্যামলী টিবি হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবু রায়হানের পরামর্শ : হাঁপানি কেন হয় এবং এর প্রতিকার

Cover Story, Health and Lifestyle
শ্যামলী টিবি হাসপাতালের সহযোগী অধ্যাপক ডা. আবু রায়হানের পরামর্শ : হাঁপানি কেন হয় এবং এর প্রতিকার ডা. আবু রায়হান হাঁপানি একটি শ্বাসকষ্টজনিত রোগ। এটি নিরাময়যোগ্য নয়; কিন্তু সঠিকভাবে নিয়ম মেনে ও ওষুধ খেলে সহজেই এ রোগ নিয়ন্ত্রণে রাখা সম্ভব। এ ক্ষেত্রে রোগীকে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। সাধারণত তাপমাত্রা পরিবর্তন, ভাইরাসজনিত শ্বাসনালির রোগ, ধুলোবালি, পরিশ্রম ইত্যাদি কারণে হঠাৎ হাঁপানিজনিত শ্বাসকষ্ট ও কাশি বেড়ে যেতে পারে। এসব ক্ষেত্রে ইনহেলার বারবার নিয়ে বা নেবুলাইজেশনের মাধ্যমে স্যালবিটামল নিয়ে বাসায় শ্বাসকষ্ট কমানো যেতে পারে। অনেক সময় হাঁপানির তীব্রতা বেড়ে শ্বাসযন্ত্রের কার্যকারিতা বন্ধ হয়ে যেতে পারে। তখন রোগীকে কৃত্রিম শ্বাস-প্রশ্বাসের ব্যবস্থা নিতে হয়। পড়ুন  এই শীতে ঘরোয়া পদ্ধতিতে গলা ব্যথা দূর করুন তীব্র হাঁপানি হলে বা হাঁপানির জন্য তীব্র কাশি হলে অনেক সময় অ্যালভিওলাই ফে...
মতবিরোধ হলেই এ সব করেন আপনি, তাহলে সতর্ক হোন

মতবিরোধ হলেই এ সব করেন আপনি, তাহলে সতর্ক হোন

Cover Story, Health and Lifestyle
মতবিরোধ হলেই এ সব করেন আপনি, তাহলে সতর্ক হোন মতবিরোধ সামলানোর চেয়ে এড়িয়ে চলতেই পছন্দ করেন অনেকে। কারণ তাতে ঝামেলা কম৷ অনেকে আবার, বিশেষ করে যাঁদের ধৈর্য ও যুক্তির ভাঁড়ারে টান আছে, তাঁরা মতবিরোধের আভাসেই ঝগড়া করে ফেলেন বা নিজেকে ব্যাক সিটে নিয়ে গিয়ে যাবতীয় দায়ভার চাপিয়ে দেন অন্য মানুষটির উপর৷ তবে মনোবিদদের মতে, মতবিরোধ সামলাতে গেলে আগে খতিয়ে দেখতে হয় তা তৈরির কারণ। আর কারণের সঙ্গে তা সামাল দিতে গিয়ে কোন কোন পদক্ষেপ করছেন কে, তাও বুঝে নেওয়াটা খুবই জরুরি। আসলে বিভিন্ন ব্যক্তিত্বের উপর নির্ভর করে তৈরি হয় বিভিন্ন পরিস্থিতি৷ এই পরিস্থিতিকে মেপেই চিকিৎসাকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হয়, কিংবা কেউ যদি নিজে থেকেই চান, মতবিরোধের পরবর্তী সমস্যা মোকাবিলা  করবেন একা, তাঁর ক্ষেত্রেও এই সব পরিস্থিতি মাথায় রেখে এগোতে হয়। কেমন সে সব?   অশান্তি হবে বলে ব্যাপারটা নিয়ে ভাবা বন্ধ করে দ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!