Friday, December 20
Shadow

Islam

কিয়ামত পৰ্যন্ত যে দোয়া সীলমোহর করে সংরক্ষণ করা হয়

কিয়ামত পৰ্যন্ত যে দোয়া সীলমোহর করে সংরক্ষণ করা হয়

Islam
কিয়ামত পৰ্যন্ত যে দোয়া সীলমোহর করে সংরক্ষণ করা হয় (ওযু শেষ করার পর কালেমা শাহাদাত ও অন্যান্য দোয়া পাঠ করে সবশেষে এই দোয়া পাঠ করতে হয়) (সুবহানাকা আল্লা-হুম্মা ওয়া বিহামদিকা আশহাদু আল্লা-ইলাহা ইল্লা আন্তা আস্তাগফিরুকা ওয়া আতুবু ইলাইকা) হে আল্লাহ! আপনার প্রশংসাসহ পবিত্রতা ঘোষণা করছি। আমি সাক্ষ্য দেই যে, আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই, আমি আপনার কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করছি এবং আপনার নিকট তাওবা করছি। আবু সাঈদ খুদরী (রা:) থেকে বর্ণিত: রাসূল (সা:) বলেছেন, যে ব্যক্তি উযূ করার পর এই দোয়াটি পাঠ করবে তার জন্য এটি একটি সাদা পাতায়/পাতলা চামড়ায় লিপিবদ্ধ করা হয়। অত:পর তা সীল করে দেয়া হয় যা কিয়ামাতের দিন পর্যন্ত নষ্ট করা হয় না। (সহীহ আত-তারগীব ১৪৭; সিলসিলাহ সহীহাহ ২৩৩৩) আবু সাঈদ খুদরী (রা:) থেকে বর্ণিত: রাসূল (সা:) বলেছেন, যদি কেউ ওযু করার পর এই দোয়াটি পাঠ করে তাহলে তা একটি পত্রে লিখে তার উপ...
যে যিকিরের পুরস্কার সরাসরি আল্লাহ দিবেন

যে যিকিরের পুরস্কার সরাসরি আল্লাহ দিবেন

Islam
যে যিকিরের পুরস্কার সরাসরি আল্লাহ দিবেন আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা:) বলেন, রাসূল (সা:) বলেছেন, একবার জনৈক ব্যক্তি এই বাক্যটি বলল। বাক্যটি শোনে আমল লিপিবদ্ধকারী দুই ফিরিশতা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে গেলেন। তারা বুঝতে পারলেন না এ বাক্য পাঠের সওয়াব তারা কিভাবে লিখবে। তারা আকাশে আরোহণ করে বলল, হে আমাদের প্রভু! আপনার বান্দা একটি বাক্য বলেছে। আমরা বুঝতে পারছি না এর সওয়াব কিভাবে লিখব? যদিও আল্লাহ সবকিছু জানেন তবুও জিজ্ঞাসা করলেন, আমার বান্দা কী বলেছে? ফেরেশতারা বাক্যটি পাঠ করে আল্লাহকে শোনালেন। আল্লাহ বললেন, এ বাক্যের সওয়াব লিখার সামর্থ্য তোমাদের নেই। আমার বান্দা যা বলেছে তোমরা সেইটাই লিখে রাখ। সে যখন আমার সঙ্গে সাক্ষাৎ করবে তখন আমি নিজে তাকে এর প্রতিদান দিব। (ইয়া রব্বি লাকাল হামদু কামা ইয়ামবাগি লিজালালি ওয়াজহিকা ওয়া আজিমি সুলতানিকা) হে আমার প্রভু! আপনার সুউচ্চ মর্যাদা ও বিশাল রাজত্ব অনুসারে আপনার প...
সুস্থতা  ও সার্বিক কল্যাণের দোয়া

সুস্থতা ও সার্বিক কল্যাণের দোয়া

Islam
আল্লাহর রাসূল সকাল-সন্ধ্যায় নিয়মিত এই দোয়া পড়তেন, ১: আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল আফিয়াতা ফিদ্দুনইয়া ওয়াল আখিরহ। اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ الْعَافِيَةَ فِي الدُّنْيَا وَالْآخِرَةِ، আল্লাহুম্মা! আমি আপনার কাছে দুনিয়া ও আখেরাতে সুস্থতা কামনা করছি। ২: আল্লাহুম্মা ইন্নী আসআলুকাল আফওয়া ওয়াল আফিয়াতা ফী দীনি ওয়া দুনইয়ায়া ওয়া আহলী ওয়া মালী। اَللّٰهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ الْعَفْوَ وَالْعَافِيَةَ فِيْ دِيْنِيْ وَدُنْيَايَ وَأَهْلِيْ وَمَالِيْ، আল্লাহুম্মা! আমি আপনার কাছে আমার দীন ও দুনিয়া, আমার ধনে-জনের ব্যাপারে ক্ষমা ও সুস্থতা প্রার্থনা করছি। ৩: আল্লাহুম্মাসতুর আওরাতী ওয়া আমিন রাওআতী। اَللّٰهُمَّ اسْتُرْ عَوْرَتِيْ وَآمِنْ رَوْعَاتِيْ؛ আল্লাহুম্মা! আমার দোষত্রুটি ঢেকে দিন। আমার ভয়ভীতি দূর করে দিন। ৪: আল্লাহুম্মাহফাযনী মিম্বাইনি ইয়াদাইয়া ওয়া মিন খালফী ওয়া আন ইয়ামীনি ...
সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ

সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ

Islam
সালাত পরবর্তী দুয়া ও জিকির সমূহ । সহীহ সুন্নাহ থেকে ফরজ সালাত সমাপান্তে সবার জন্য পঠিতব্য দুয়া ও জিকির সমূহ উপস্থাপন করা হল: (1) اَللهُ أَكْبَرُ، أَسْتَغْفِرُ اللهَ، اَسْتَغْفِرُ اللهَ، اَسْتَغْفِرُ اللهَ- উচ্চারণ : ১. আল্লা-হু আকবার (একবার পড়বে)। আসতাগফিরুল্লাহ, আসতাগফিরুল্লাহ, আস্তাগফিরুল্লাহ (তিনবার)। অর্থ : আল্লাহ সবার চেয়ে বড়। আমি আল্লাহর নিকটে ক্ষমা প্রার্থনা করছি। মুত্তাফাক্ব ‘আলাইহ, মুসলিম, মিশকাত হা/৯৫৯, ৯৬১ ‘ছালাত পরবর্তী যিকর’ অনুচ্ছেদ-১৮।] (2) اَللَّهُمَّ أَنْتَ السَّلاَمُ وَمِنْكَ السَّلاَمُ، تَبَارَكْتَ يَا ذَا الْجَلاَلِ وَ الْإِكْرَامِ. ২. আল্লা-হুম্মা আন্তাস্ সালা-মু ওয়া মিন্কাস্ সালা-মু, তাবা-রক্তা ইয়া যাল জালা-লি ওয়াল ইকরাম। অর্থ : ‘হে আল্লাহ! আপনিই শান্তি, আপনার থেকেই আসে শান্তি। বরকতময় আপনি, হে মর্যাদা ও সম্মানের মালিক’। ‘এটুকু পড়েই ইমাম ...
আজ থেকে বহু বছর পর যখন কবরবাসী হয়ে যাবো

আজ থেকে বহু বছর পর যখন কবরবাসী হয়ে যাবো

Islam
আজ থেকে ২০০ বছর পর আমার বাড়িতে, আমার ঘরে যারা বসবাস করবে, যারা আমার জায়গা জমি ভোগ করবে আমি তাদের চিনিনা। তারাও আমাকে চিনবেনা। কারন তাদের জন্মের অনেক আগেই আমি কবরবাসী হয়ে যাব। আর ততদিন মুছে যাবে আমার নাম নিশানা। কবরটাও নিশ্চিহ্ন হয়ে যাবে। আমার সন্তানরা যতদিন বেঁচে থাকবে ততদিন তারা হয়ত মনে পড়লে দীর্ঘ নিশ্বাস ফেলবে! কিন্তু তাদের মৃত্যুর পর তাদের সন্তানরা তাদের যতটুকু মিস করবে আমাকে ততটুকু মিস করবে না। হয়ত বাবার কবর জিয়ারত করে দোয়া করার সময় দাদার জন্যও একটু করবে। কিন্তু তার পরের প্রজন্ম আর মনে রাখবে না। প্রায় ২০০ বছর আগে মারা গেছে আমার দাদার দাদা। যিনি আমার পূর্ব পুরুষদের জন্য ঘর বাড়ি, জায়গা জমি রেখে গেছেন। একিই বাড়ি, একিই জায়গা জমি আমরা এখন ভোগ করছি। কিন্তু উনার কবরটা কোথায় সেটা আমরা জানিনা। হয়ত আমার দাদার পিতা জানতেন। কিন্তু দাদার পিতা তো বেঁচে নেই, দাদাও বেঁচে নেই। ...
ধর্মচর্চায় নারীদের আয়ু বাড়ে

ধর্মচর্চায় নারীদের আয়ু বাড়ে

Islam
এক গবেষণায় পাওয়া গিয়েছে যেসব নারী ধর্মীচর্চায় সপ্তাহে একাধিকবার অংশগ্রহণ করেন তাদের দীর্ঘ আয়ু প্রাপ্তির সম্ভাবনা বেশী এবং ক্যানসার ও হৃদরোগে আক্রান্ত হবার সম্ভাবনা কম। গবেষণাটি দাবি করছে যেসব মধ্য বয়স্ক এবং বয়স্ক নারী সপ্তাহে একাধিকবার ধর্মীচর্চায় নিয়োজিত থাকেন তাদের হৃদরোগে রোগে নিহত হবার সম্ভাবণা ২৭ শতাংশ কম এবং মৃত্যুর সম্ভাবনা ২১ শতাংশ কমে যায়। বোস্টনের হার্ভারড টুএইচ চ্যান স্কুল অব পাবলিকের টাইলার যে ভ্যান্ডারউইলি এবং তার সহকর্মিরা ধর্মীয় চর্চায় অংশগ্রহণকারী এবং নারী মৃত্যুর উপর এই গবেষণা চালান। গবেষণা পত্রটি অনলাইনে জামা ইন্টার্নাল মেডিসিন (JAMA Internal Medicine) প্রকাশ করে। এর জন্য ১৯৯২ থেকে ২০১২ এবং ১৯৯৬ থেকে ২০১২ সাল পর্যন্ত ধর্মচর্চা করেছে এমন নারীদের উপর গবেষণা-জরিপ চালানো হয়। আরো পাওয়া যায় নারীদের মাঝে যারা নিয়মিত ধর্মচর্চা করে থাকেন তাদের মাঝে বিষন্নতার প্রবণতা কম এবং বিব...
জুমার নামাজের জামাত ছুটে গেলে কী করবেন?

জুমার নামাজের জামাত ছুটে গেলে কী করবেন?

Islam
জুমার নামাজের জামাত ছুটে যাওয়া বলতে এখানে বোঝানো হয়েছে যে, মুসল্লি দ্বিতীয় বা শেষ রাকাতের রুকুর পরে জামাতে শরিক হয়েছে কিংবা সালাম ফেরানোর পরে মসজিদে প্রবেশ করেছে অথবা অন্য যেকোনও কারণে জুমার নামাজই পড়তে পারেননি তাহলে এক্ষেত্রে তিনি আর জুমা পড়বেন না; বরং প্রথম অবস্থায় ইমাম সাহেব সালাম ফেরানোর পর তিনি একাকী দাঁড়িয়ে জোহরের চার রাকাত আদায় করবেন আর যদি দ্বিতীয় ও তৃতীয় অবস্থার সম্মুখীন হন; অর্থাৎ সালাম ফেরানোর পর মসজিদে প্রবেশ করেন কিংবা যেকোনও কারণে নামাজই পড়তে পারেননি তাহলেও একাকী চার রাকাত জোহর পড়ে নিবেন। উপরোক্ত অবস্থাগুলোতে তার ওপর থেকে জুমার নামাজ রহিত হওয়ার কারণ হল-‘জামাত ছুটে যাওয়া।’ কেননা জুমার নামাজের জন্য জামাত শর্ত। পক্ষান্তরে মুসল্লি যদি জুমার নামাজের এক রাকাতও পায়; অর্থাৎ দ্বিতীয় রাকাতের রুকুর আগে নামাজে শরিক হতে পারেন তাহলে ইমাম সাহেব সালাম ফেরানোর পরে একাকী দাঁড়িয়ে অবশিষ্ট এক রা...
হাঁটু বের হলে কি অজু ভেঙে যাবে?

হাঁটু বের হলে কি অজু ভেঙে যাবে?

Islam
অজুর পরে কোন কারণে যদি হাঁটু বের হয়ে যায় তাহলে অজু ভেঙে যাবে-আমাদের সমাজে এ কথা বেশ প্রচলিত। বাস্তবতা হলো-হাঁটু থেকে কাপড় সরলে অজু ভাঙবে না; বরং প্রচলিত কথাটি ভুল। যেকারণে অজু ভাঙবে না আমরা জানি, অজু ভঙ্গের কারণ ৭ টি। শুধুমাত্র ওই কারণগুলো পাওয়া গেলেই অজু ভাঙবে, অন্যথায় নয়। হাঁটু বের হওয়া অজু ভঙ্গের কোন কারণ নয়। তাই উপরোক্ত অবস্থায় অজু ভাঙবে না। অজু ভঙ্গের কারণগুলো হলো অজু ভঙ্গের কারণ মোট ৭ টি। যথা: এক, পেশাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোনকিছু বের হওয়া। দুই, মুখ ভরে বমি করা। তিন, শরীরের যেকোনও জায়গা থেকে রক্ত, পুঁজ, পানি বের হয়ে গড়িয়ে পড়া (এক্ষেত্রে যদি রক্ত পানি বারবার মুছে ফেলার কারণে গড়িয়ে না পড়ে এবং এ ধারণা হয় যে পানি না মুছলে তা গড়িয়েপড়া পরিমাণ হয়ে যেত তাহলে অজু ভেঙে যাবে)। চার, থুতুর সঙ্গে রক্তের পরিমাণ সমান বা বেশি হওয়া। পাঁচ, চিৎ, কাত কিংবা হেলান দিয়ে ঘোমানো। ছয়, পাগল, মাতাল ...
Are tattoos halal or haram in Islam?

Are tattoos halal or haram in Islam?

Islam
The trend of drawing tattoos on the body all over the world has come mainly from western cultures. Tattoos are usually made by piercing the skin with a needle or similar object, but in most cases, they are permanent and cannot be easily removed. Nowhere in the Islamic Sharia is it permissible to draw such tattoos on the body. Because it is a distortion of the natural creation beauty of the great Allah. Jumhur, that is, most jurists and jurists, have called it haraam and abominable. In the Holy Qur’an it is said, ‘Satan said,‘ I will certainly adopt certain people from among Your servants, will command them to change the form created by Allah. Whoever takes the devil for a friend instead of Allah, is at the loss. '(Surat an-Nisa: 118-119) The Prophet (peace and blessings of Allaah ...
শরিয়াহ অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর তালাক হলে সন্তান কার কাছে থাকবে?

শরিয়াহ অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর তালাক হলে সন্তান কার কাছে থাকবে?

Islam
ইসলামি শরিয়াহ অনুযায়ী স্বামী-স্ত্রীর মাঝে তালাক হলে শরিয়াহ অনুযায়ী পুত্রসন্তানের সাত বছর ও কন্যা সন্তানের নয় বছর বয়স পর্যন্ত মা-ই তাদের লালন-পালনের অধিকার রাখে। এ সময় মায়ের অনুমতি ও সম্মতি ছাড়া পিতা বা পিতার পক্ষের কেউ সন্তানদের মায়ের কাছ থেকে নিয়ে আসতে পারবে না। এক্ষেত্রে মায়ের সম্মতি থাকলে আনতে পারবে। তবে মায়ের কাছে থাকলেও সন্তানদের ভরণপোষণের দায়িত্ব বাবাকেই নিতে হবে। এ সময়ের ভেতর সন্তানদের মাহরাম (বিবাহ হারাম এমন কেউ, যাদের সঙ্গে দেখা করা বা দেখা দেওয়া জায়েজ ও বৈধ) এমন কারও সঙ্গে যদি তাদের মায়ের ফের বিয়ে হয়, যেমন- সন্তানের আপন চাচার সঙ্গে মায়ের বিয়ে হলো, সেক্ষেত্রে মা সন্তানদের নিজের কাছে রাখতে পারবে। মাহরাম নয়, এমন কারও সঙ্গে বিয়ে হলে সন্তানদের সঙ্গে রাখতে পারবে না। সেক্ষেত্রে নানী, দাদী, আপন বোন এবং বৈপিত্রেয় বোন পর্যায়ক্রমে ওই সন্তানদের লালন-পালনের হকদার হবে। শরিয়াহ অনুযায়ী প্র...
টাকা না খাদ্য দ্রব্য! কী হবে যাকাতুল ফিতরা?

টাকা না খাদ্য দ্রব্য! কী হবে যাকাতুল ফিতরা?

Cover Story, Islam
মহান ও পবিত্র মাস রামাদান আমাদের দ্বারপ্রান্তে, রামাদানের আলোচনা কুরআন এবং হাদিসে বহু বার এসেছে। মুসলিমদের কাছে এর গুরুত্ব অনেক বেশি। এই রামাদান আসার সাথে সাথে একটি বিষয় নিয়ে সাধারণ মানুষ তো বটেই আলেম সমাজও তাদের ভিন্ন ভিন্ন মতা মত দিয়েছেন এবং দেন। বিষয়টি হল  যাকাতুল ফিতরা । রামাদানে আমরা যে ফিতরা দিয়ে থাকি তা কি খাদ্য শস্য দিয়ে দিতে হবে নাকি টাকা দিয়ে দিলেও চলবে? প্রিয় পাঠক চলুন আজ আমরা এই বিষয়টা কোরআন ও হাদিস দিয়ে বুঝার চেষ্টা করব। প্রথমেই বলে নেই- আলেমদের আমরা শ্রদ্ধা করি কিন্তু অন্ধ অনুসরণ করি না। তাই যদি আমার বা আমাদের পছন্দের আলেম বা ইসলামি ব্যক্তিত্ব যেই হন না কেন, তাঁর মতামত অবশ্যই কুরআন ও সহীহ্‌ হাদিসে সাথে মিলিয়ে নিব। কুরআন ও সহীহ্‌ হাদিস ছাড়া যদি কোন আলেম বা ইসলামি ব্যক্তিত্ব কোন মতামত দেন তবে তাঁর ওই মতামত আমাদের কাছে শুন্য বলে বিবেচিত হবে। যাকাতুল ফিতরা কী দিয়ে দিব? ...
যে ৫ নীতিবাক্য মুসলিম শিশুদের শেখানো জরুরি

যে ৫ নীতিবাক্য মুসলিম শিশুদের শেখানো জরুরি

Islam
মুসলিম শিশুরা ইসলামী আদর্শ ও ধর্মীয় চেতনা ধারণ করে বড় হবে এটাই স্বাভাবিক। ধর্মীয় মূল্যবোধের এই বীজ তার হৃদয়পটে গেঁথে দিতে হবে শিশুকালেই। এখানে সর্বাধিক গুরুত্বপূর্ণ পাঁচ নীতিবাক্য বর্ণনা করা হলো— ১. যেকোনো পরিস্থিতিতে আল্লাহর ওপর ভরসা করা : যেকোনো পরিস্থিতিতে আল্লাহর ওপর ভরসা করার অর্থ হলো, সুখে-দুঃখে, বিপদে-আপদে, রোগে-শোকে সর্বাবস্থায় আল্লাহর ওপর দৃঢ়ভাবে ভরসা করা। সর্বাবস্থায় আল্লাহর ওপর ভরসা করা প্রত্যেক মুসলমানের ওপর ফরজ। এটি মুমিন-মুত্তাকিদের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ‘যা-ই হোক, আল্লাহ ভরসা’—এমন অনুভূতি প্রতিকূল পরিস্থিতি জয় করতে শেখায়। তবে সব কাজকর্ম বন্ধ করে দিয়ে হাত গুটিয়ে বসে থাকার নাম আল্লাহর ওপর ভরসা নয়। বরং সামর্থ্য অনুযায়ী বৈধ পথে কাজ করা এবং ফলাফলের বিষয়টি আল্লাহর কাছে ন্যস্ত করার নাম আল্লাহর ওপর ভরসা করা। এ বিষয়ে মহান আল্লাহ বলেন, ‘...অতঃপর যখন তুমি কোনো কাজের দৃঢ় সংকল্প করবে, ...
ইসলামিক জিজ্ঞাসা : সুদি প্রতিষ্ঠানে চাকরির বেতন কি হারাম?

ইসলামিক জিজ্ঞাসা : সুদি প্রতিষ্ঠানে চাকরির বেতন কি হারাম?

Cover Story, Islam
ইসলামিক জিজ্ঞাসা : সুদি প্রতিষ্ঠানে চাকরির বেতন কি হারাম? ইসলামিক জিজ্ঞাসা বিভাগে আপনাদের পাঠানো প্রশ্ন ও উত্তর বিভাগে আজ থাকল সুদি প্রতিষ্ঠানে চাকরি বিষয়ক উত্তর। প্রশ্ন : আমার বাবা সুদিভিত্তিক ঋণদাতা প্রতিষ্ঠানে চাকরি করেন। কিন্তু তিনি ব্যক্তিগতভাবে সুদ খান না। তাঁর উপার্জন খাওয়া কি আমাদের জন্য জায়েজ হবে? নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক, খুলনা।   উত্তর : সুদি লেনদেনের কার্যক্রমের সঙ্গে সরাসরি জড়িত ব্যক্তির চাকরির বেতনও হারাম। তাই পরিবারের প্রাপ্তবয়স্ক সদস্যদের ওপর বিকল্প হালাল উপার্জনের চেষ্টা করা ফরজ। বিকল্প হালাল উপার্জনের ব্যবস্থা হওয়ার আগ পর্যন্ত প্রাণরক্ষার্থে সাময়িকভাবে স্বল্প পরিমাণে উপরোক্ত অবৈধ উপর্জন থেকে উপকৃত হওয়ার অনুমতি রয়েছে। (ফাতাওয়ায়ে ফকীহুল মিল্লাত : ১০/১২২)...
মৃত্যুর পর মুমিন ব্যক্তির আত্মা আকাশ ও জমিনে কিভাবে বিচরণ করবে?

মৃত্যুর পর মুমিন ব্যক্তির আত্মা আকাশ ও জমিনে কিভাবে বিচরণ করবে?

Cover Story, Islam
এ বিষয়ে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীসসমূহ থেকে এমন একটি হাদীস পেশ করব যার মধ্যে মৃত্যুর পর  মুহূর্তের একটি সূক্ষ্ণ বর্ণনা করা হয়েছে। আত্মার স্থায়ী ঠিকানা জাহান্নাম বা জান্নাত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত আকাশ ও জমিনে একটি দীর্ঘ ও শেষ ভ্রমণের বর্ণনা করা হয়েছে, যতক্ষণ না তার স্থায়ী গন্তব্যস্থল হবে জাহান্নাম বা জান্নাত (শাস্তি অথবা শান্তি)। আল্লাহ তা‘আলার নিকট তাঁর অনুগ্রহ চাচ্ছি এবং কঠিন শাস্তি ও অসন্তুষ্টির কারণ থেকে আশ্রয় চাচ্ছি। যে বর্ণনা করতে চাচ্ছি তা মুমিন, কাফির, পরহেজগার, ফাসিকসহ সকল প্রাপ্তবয়স্ক বান্দার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য আর এটিই সকল শব্দ ও দীর্ঘ বর্ণনাসহ বিস্তারিত তুলে ধরেছি। হাদিসটিতে বলা হয়েছে, বারা ইবন আযেব রাদিয়াল্লাহু ‘আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমরা রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের সাথে এক আনসারীর জানাযার সালাতের জন্য বের হয়ে কবর পর্যন্ত গেলাম, তখন...
The spirit of Ramadan

The spirit of Ramadan

Cover Story, Health and Lifestyle, Islam, Travel Destinations
 Spirit of Ramadan : Ramadan is the ninth month of the Islamic calendar and is considered the holiest out of the twelve months.  Ramadan characterises the beginning of a month of fasting which a majority of the Bangladeshi population passionately observes. During this time, Iftar is very important to those who fast the entire day. And in the evening, during the time of sunset and time of Maghrib, they break their fast by feasting on some light food known as Iftar.   Old Dhaka charm The most noticeable change that can be seen in the streets in this period, is either people on a shopping spree or the restaurants bustling with customers and food. Even though the activity within these is pretty low during the days, the eateries somehow make it up through selling just as much f...

Please disable your adblocker or whitelist this site!