শরীর ঠিক রাখতে যেমন চাই স্বাস্থ্যকর খাবার তেমনি থাকতে হবে সচেতনও। কারণ খাবার এমন এক বিষয়, যাতে একটু ভুলচুক হলেই মূল্য দিতে হয় ঢের।
রুবাবের পাতা
এতে অক্সালিক এসিড নামের একটি বিষাক্ত উপাদান আছে। যাতে কিডনিতে পাথর, বমি, ডায়রিয়া হতে পারে।
সুপারি
সুপারি খেলে মাথা ঘোরায়, এমন কথা তো প্রচলিত আছেই। তারপরও থেমে নেই এর ব্যবহার। অতিরিক্ত খেলেই দেখা দেবে হেলুসিনেশন, বিষণœতা, মাথাব্যথা ও নাটমেগ সাইকোসিস।
বাদাম
যার এলার্জি আছে তার জন্য বাদাম রীতিমতো বিষ! এর এলার্জির কারণে শ্বাসনালী আটকে গিয়ে মারা গেছে অনেকেই।
অপাস্তুরিত মধু
পাস্তুরিত করা হয়নি এমন মধুতে থাকতে পারে পাইরোলাইজিডিন নামের একটি বিষাক্ত উপাদান। দুর্বলতা, মাথা ঘোরা ও বমির কারণ হতে পারে এটা।
রেড কিডনি বিন
এতে লেকটিন নামের একটি বিষাক্ত উপাদান আছে। এটাকে স্বাস্থ্যকর খাবার বানাতে চাইলে অন্তত ১০ মিনিট সেদ্ধ করে নিতে হবে।
ফলের বীজ
ফল ভাল, তবে এর বীজ মাঝে মাঝে মৃত্যুর ঝুঁকিও তৈরি করতে পারে। বিশেষ করে আপেলের বীজ এড়িয়ে চলাই মঙ্গল। এতে থাকা এমিগডালিন উপাদানটি থেকে তৈরি করা হয় ভয়ানক বিষ সায়ানাইড।
টমেটোর পাতা
টমেটোর সঙ্গে লেগে থাকা চিকন পাতাগুলোও আমাদের জন্য বিষাক্ত। এতে আছে গ্লাইকোএলকালয়েড। এটি খেলে পাকস্থলী প্রদাহ দেখা দেয়।