Friday, May 3
Shadow

Tag: স্বাস্থ্য

মিষ্টি কুমড়ার বীজের উপকার | কেন খাবেন মিষ্টি কুমড়ার বীজ

মিষ্টি কুমড়ার বীজের উপকার | কেন খাবেন মিষ্টি কুমড়ার বীজ

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
মিষ্টি কুমড়া একটি বেশ প্রচলিত সবজি এবং প্রায় সবজায়গায়ই পাওয়া যায়। বিশেষ করে শীতের ঋতুতে। রান্না করার সময়ে অনেকেই কুমড়ার বীজ ফেলে দেয়। কিন্তু জানেন কী মিষ্টি কুমড়ার বীজ এর আছে অনেক স্বাস্থ্যগুণ। এটি সবথেকে পুষ্টিকর বীজগুলোর মধ্যে একটি, যাতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম, ওমেগা থ্রি এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। আমাদের প্রতিদিনের শর্করার প্রায় ৭০ ভাগই কুমড়ার বীজ দ্বারা পূরণ করা সম্ভব।  মিষ্টি কুমড়ার বীজ হতে পারে ডায়বেটিস রোগীদের খাদ্যাভ্যাসে একটি উত্তম সংযোজন। মিষ্টি কুমড়ার বীজ রক্তের শর্করার মাত্রা কমাতে সাহায্য করতে পারে এবং এ নিয়ে বেশ কিছু গবেষণাও করা হয়েছে। চলুন সে সম্পর্কেই কিছু ধারণা নেয়া যাক।  কুমড়ার বীজের উপকার: আছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, ম্যাগনেসিয়াম, ফাইবার, স্বাস্থ্যকর চর্বি এবং জিঙ্কের চমৎকার উৎস :  মিষ্টি কুমড়ার বীজ ভিটামিন ই এবং ক্যারোটিনয়েডের মতো অ্যান্টিঅক্সিডেন্টে সমৃ...
মিষ্টি আলুর শাক খাওয়া যায়? উপকারগুলো কী কী

মিষ্টি আলুর শাক খাওয়া যায়? উপকারগুলো কী কী

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
মিষ্টি আলুর পাতা অবশ্যই খাওয়া যায়। এবং তা অনেক সুস্বাদু ও উপকারী। মিষ্টি আলুর পাতা একটু বেশি কড়া স্বাদযুক্ত। সবুজ শাকগুলির মতো এগুলো কিছুটা তেতো। পাতাগুলো অনেকটা পালং শাক বা শালগমের মতোই। মিষ্টি আলুর লতাপাতা অল্প পরিমাণ পানিতে সিদ্ধ করলেই এর শক্ততা ও তিক্ততা দূর হয়। মিষ্টি আলুর সবুজ শাকগুলো কেটে নিন এবং রেসিপি অনুযায়ী রান্না করুন। মাখন বা রসুন দিয়ে ভাজতে পারেন। যোগ করতে পারেন সস বা ভিনেগার এবং তেল-লবণ ও পেঁয়াজ। পাতাগুলি অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-এর একটি চমৎকার উৎস এবং এতে উচ্চ মাত্রার ভিটামিন এ এবং সি, রিবোফ্লাভিন, থায়ামিন, ফলিক অ্যাসিড এবং নিয়াসিন রয়েছে। মিষ্টি আলুর লতা পাতাগুলি ক্যালসিয়াম, ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, জিঙ্ক, তামা, পটাসিয়াম এবং আয়রন সঙ্গে দারুণ ফাইবারও সরবরাহ করে। মিষ্টি আলুর সবুজ শাক চাষ করা সবচেয়ে সহজ। মিষ্টি আলুর চারা গজানো টুকরো রোপণ করুন। কয়েক ...
বয়স আটকে রাখার উপায় : ব্যবহার করুন ভেষজগুলো

বয়স আটকে রাখার উপায় : ব্যবহার করুন ভেষজগুলো

Health, Health and Lifestyle, Lifestyle Tips, ভেষজ
বয়স আটকে রাখা কঠিন। তবে অসম্ভব নয়। বয়স আটকে রাখতে জানলে ৭৩ বছর বয়সেও মেরিল স্ট্রিপের মতো ধরে রাখতে পারবেন রূপ-লাবণ্য। এবার জেনে নিন বয়স ধরে রাখার কিছু আয়ুর্বেদিক ফর্মুলা। মুখে মাসাজ মুখে তেল ব্যবহার করে মাসাজ করার আয়ুর্বেদিক পদ্ধতিটাকে বলে অভঙ্গ। নিজে নিজেই করতে পারবেন এটি। বাজারে অনেক ধরনের মাসাজ তেল পাওয়া যায়। এগুলোর যেকোনো একটি নিয়ে চাইলে তাতে কয়েক ফোঁটা এসেনশিয়াল অয়েলও মেশাতে পারেন। মুখের ত্বকের বয়স আটকে রাখতে এর জুড়ি নেই।   দুধ তেল-মুক্ত ক্লিনজার হিসেবে দুধ খুব ভালো কাজ করে। এটি আপনার মুখে ব্রণও হতে দেবে না।   ইয়োগা হাজার বছরের পুরনো এ চর্চাটি আপনার গোটা শরীরের বয়স আটকে রাখবে। নিয়মিত ইয়োগা করলে ত্বক টানটান থাকবে, সহজে পড়বে না বলিরেখা।   মধু মধুর গুণের কথা তো সবারই জানা। এটা প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার। মুখে মধুর একটা পাতলা আবরণ তৈরি করে ১৫ মিনিট রাখুন। ...
বিষণ্নতা কী ও এর চিকিৎসা কী

বিষণ্নতা কী ও এর চিকিৎসা কী

Health, Health and Lifestyle, Lifestyle Tips
বিষণ্নতা মানে শুধু মন খারাপ নয়। এটি প্রায়শই বেশিরভাগ উপলব্ধির চেয়ে বেশি তাৎপর্যপূর্ণ। আমেরিকান সাইকিয়াট্রিক অ্যাসোসিয়েশন (এপিএ) এর মতে, এই অবস্থাটি, প্রধান বিষণ্নতাজনিত ব্যাধি হিসাবেও পরিচিত, এটি একটি গুরুতর চিকিৎসা অসুস্থতা যা নেতিবাচকভাবে একজন ব্যক্তির অনুভূতি, চিন্তাভাবনা এবং আচরণকে প্রভাবিত করে। একজনের মেজাজ পরিবর্তনের পাশাপাশি, বিষণ্নতা একজন ব্যক্তিকে এমন ক্রিয়াকলাপগুলির প্রতি আগ্রহ হারাতে পারে যা তারা একবার উপভোগ্য বলে মনে করেছিল এবং এমনভাবে জীবন থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যেতে পারে যে তারা বাড়িতে বা কর্মক্ষেত্রের মতো কোনও পরিবেশে কাজ করতে পারে না। তারা তাদের ক্ষুধা বা ঘুমের সময়সূচীতেও পরিবর্তন অনুভব করতে পারে এবং কাজটিতে থাকা কঠিন বা কাজগুলি নিতে অনুপ্রাণিত বোধ করতে পারে। এপিএ বলে. বিষণ্নতার লক্ষণগুলি মৃদু থেকে গুরুতর পর্যন্ত পরিসরে, তবে এপিএ পরামর্শ দেয় যে বিষণ্নতা নির্ণয় ক...
কার কতক্ষণ ঘুমাতে হবে?

কার কতক্ষণ ঘুমাতে হবে?

Health, Health and Lifestyle
সুস্থতার জন্য ঘুম লাগবেই। পর্যাপ্ত ঘুম আমাদেরকে সক্রিয় ও সতেজ করে। ভালো ঘুমের জন্য এর পরিমাণ যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হলো গুণগত মান। আরামদায়ক ঘুম আমাদের সুস্বাস্থ্য বজায় রাখে।  চলুন জেনে নিই কার কতক্ষণ ঘুমাতে হবে?  ৪-১২ মাস: ১২-১৬ ঘণ্টা ১-২ বছর: ১১-১৪ ঘণ্টা ৩-৫ বছর: ১০-১৩ ঘণ্টা ৬-১২ বছর: ৯-১২ ঘণ্টা ১৩-১৮ বছর: ৮-১০ ঘণ্টা ১৮-৬৪ বছর: প্রতি রাতে ৭-৯ ঘণ্টা ৬৫+ বছর: প্রতি রাতে ৭-৮ ঘণ্টা...
ঢাকার গাইনি ডাক্তার | গাইনি ডাক্তারের ফোন নাম্বার ও ঠিকানা

ঢাকার গাইনি ডাক্তার | গাইনি ডাক্তারের ফোন নাম্বার ও ঠিকানা

Health, Health and Lifestyle
আমাদের দেশের বেশিরভাগ নারী গাইনি সমস্যা নিয়ে কথা বলতে বিভিন্ন সংকোচে ভুগেন। গাইনি সমস্যা হলে সেটা নিয়ে লুকোচুরি না করে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হওয়া এবং গাইনি সমস্যা সম্পর্কে জেনে সচেতন হওয়া জরুরি। অনেকেই গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের শরণাপন্ন হতে চান কিন্ত অধিকাংশ সময় ডাক্তারদের সাথে যোগাযোগ করতে পারে না। তাই আমরা এখানে ঢাকার অভিজ্ঞ ও দক্ষ ১০ জন গাইনি বিশেষজ্ঞ ডাক্তারের চেম্বার ঠিকানা ও মোবাইল নাম্বারের ব্যবস্থা করছি। ঢাকার গাইনি ডাক্তারের নাম্বার ও ঠিকানা অধ্যাপক সালেহা বেগম চৌধুরী শিক্ষাগত যোগ্যতাঃ এমবিবিএস, এমএস(গাইনি এন্ড অবস) পাশাপাশি তিনি ইন্ডিয়া ও সিঙ্গাপুর থেকে ইনফার্টিলিটিতে বিশেষ ট্রেনিং প্রাপ্ত এবং প্রফেসর হিসেবে বিএসএমএমইউ তে কর্মরত আছেন। চেম্বার- গ্রীন তাজ সেন্টার (৫ম তলা), বাড়ি নং-৮১, রোড নং-৮/এ, সাতমসজিদ রোড, ধানমন্ডি, ঢাকা। যোগাযোগ-৮১৫৫৭৫৪, ৯১২৫৩১০। ডাঃ মুনিরা ফেরদৌসী ...
বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত গেলে কী করবো

বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত গেলে কী করবো

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
কখনো কখনো বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার মতো ঘটনা লক্ষ করা যায়। এটি সাধারণত খুব ক্ষতিকারক না হলেও কিছু ক্ষেত্রে চিন্তার কারণ হতে পারে। সঠিক চিকিৎসা এবং যত্নের মাধ্যমে এ সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। বিভিন্ন কারণে বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে। এক্ষেত্রে মলের সাথে রক্ত যাওয়ার পাশাপাশি নিমোক্ত ঘটনাগুলো ঘটলে অবশ্যই চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে যদি –   শিশুর বয়স ১২ সপ্তাহের কম হলে মল কালো দেখালে মলদ্বারে আগে থেকেই সমস্যা থাকলে ডায়রিয়া থাকলে জ্বর বা অন্যান্য অসুস্থতা থাকলে শিশুর পেট ফোলা দেখালে শিশু খেতে না চাইলে   যেসব কারণে বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যেতে পারে   ফুড এলার্জি : অনেক সময় বাচ্চার পায়খানার সাথে রক্ত যাওয়ার কারণ হতে পারে শিশুটি অ্যালার্জিক কোলাইটিসে ভুগছে। এটি এমন একটি সমস্যা যেখানে শিশুটির প্রোটিন জাতীয় খাদ্যের ...
জরায়ুর রোগের লক্ষণ কী? জরায়ুতে সমস্যা কিনা বুঝবো কী করে

জরায়ুর রোগের লক্ষণ কী? জরায়ুতে সমস্যা কিনা বুঝবো কী করে

Health, Health and Lifestyle
জরায়ু হল জীবনদান, পুষ্টি, সুরক্ষা এবং টিকিয়ে রাখার জন্য নারীদের শক্তিকেন্দ্র। জরায়ু এমন একটি অঙ্গ যাকে ঘিরে ঋতুস্রাব থেকে মেনোপজ, গর্ভাবস্থা থেকে প্রসব পর্যন্ত অনেক কিছুই ঘটে থাকে। তাই জরায়ুর রোগের লক্ষণ বুঝে নেওয়া খুব জরুরি। বর্তমানে অধিকাংশ নারীরাই কোনো না কোনো জরায়ুর সমস্যায় ভুগে থাকেন। তবে তারা জরায়ুর রোগের লক্ষণ বুঝতে পারেন না। নারীদের রোগগুলোর মধ্যে জরায়ুতে সমস্যা বেশ কমন একটি রোগ। কিছু সাধারণ জরায়ুর সমস্যার মধ্যে রয়েছে জরায়ু ফাইব্রয়েড, এন্ডোমেট্রিওসিস, জরায়ু প্রোল্যাপস এবং জরায়ু যক্ষ্মা। জরায়ুতে সমস্যা দেখা দিলে যতদ্রুত সম্ভব চিকিৎসা নেয়া উচিৎ। জরায়ুতে কোনো সমস্যা হলে আমাদের শরীর কিছু ইঙ্গিত দিয়ে থাকে। এগুলো দেখেই ধরে নেয়া যায় যে আমাদের জরায়ু ভালো নেই। এরকম কিছু জরায়ুর রোগের লক্ষণ নিয়েই এখানে আলোচনা করা হলো।   জরায়ুর রোগের লক্ষণ জরায়ুর অঞ্চলে ব্যথা ...
নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ ও প্রতিকার

নাক দিয়ে রক্ত পড়ার কারণ ও প্রতিকার

Health, Health and Lifestyle
নাক দিয়ে রক্ত ​​পড়ার কারণ এ এক বা উভয় নাকের ছিদ্র থেকে রক্ত ​​প্রবাহিত হতে পারে। নাক দিয়ে রক্ত পড়ার নাম এপিস্ট্যাক্সিস। এটি ভারী বা হালকা হতে পারে এবং কয়েক সেকেন্ড থেকে কয়েক মিনিট বা তার বেশি স্থায়ী হতে পারে। বেশিরভাগ সময় সামনের অংশে হয়, নাকের ছিদ্রের সবচেয়ে কাছাকাছি, যাকে অগ্রবর্তী নাকের রক্তপাত বলে। কৈশিক নালী বা নাকের ঠিক ভিতরে ত্বকের পৃষ্ঠের কাছাকাছি ছোট রক্তনালীগুলি ভেঙে যেতে পারে এবং রক্তপাত হতে পারে। নাকের গভীরতম অংশে ঘটে যাওয়া পশ্চাৎ নাক থেকে রক্তপাত অনেক কম সাধারণ এবং সাধারণত বয়স্ক প্রাপ্তবয়স্কদের মাঝে দেখা যায়। যাদের উচ্চ রক্তচাপ আছে বা যারা নাকে ট্রমা অনুভব করেছেন তাদেরও নাকের পিছনের দিকে রক্তপাত হতে পারে। এই নাক থেকে রক্ত পড়া একইসাথে সাধারণ ঘটনা আবার খুব বিপদজনক ইঙ্গিতও হতে পারে। তাই, এর কারণ এবং করনীয় জেনে নেওয়া গুরুত্বপূর্ণ। চলুন প্রথমে জেনে নেয়া যাক ...
কোন খাবার ওজন বাড়াবে না | ওজন কমাতে কী খাবো

কোন খাবার ওজন বাড়াবে না | ওজন কমাতে কী খাবো

Health, Health and Lifestyle
ওজন কমাতে কী খাবো কিংবা ওজন কেন বেড়ে চলেছে, এসব নিয়ে টেনশনের আগে জেনে নিন খাবারের গুণাগুণ ও উপাদান সম্পর্কে। আপনার ওজন এবং স্বাস্থ্য সুরক্ষা অনেকটাই নির্ভর করে আপনার খাদ্য বাছাই ক্ষমতার ওপর। লিখেছেন সায়মা তাসনিম বিভিন্ন গবেষণা অনুসারে ওজন বৃদ্ধি এবং হ্রাসের উপর বেশ প্রভাব ফেলে খাদ্যাভ্যাস। তাই, প্রবল ভোজনরসিক হওয়া সত্ত্বেও অনেকেই নিজের মনের বিরুদ্ধে গিয়ে হলেও খুব মেপে মেপে খাবার গ্রহণ করেন যাতে করে ওজন না বেড়ে যায়। তাদের জন্য সুখবর হচ্ছে, এমন কিছু খাবার ও আছে যা পেট ভরে খেলেও আপনার ওজন বৃদ্ধির ভয় থাকবে না, কিছু ক্ষেত্রে ওজন কমাতে সাহায্য করবে,এবং পর্যাপ্ত শক্তি সরবরাহ করবে। চলুন জেনে নেওয়া যাক কী কী খাবার এর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত। ওটমিল ওটমিল বা জইচূর্ণ এক ধরনের গমজাতীয় শস্য। এটি প্রচুর পরিমাণে কার্বোহাইড্রেট এবং ফাইবার সমৃদ্ধ একটি খাবার। পাশাপাশি এতে ভিটামিন, মিনারেল ও অ্যান্টিঅক্স...
কীভাবে দ্রুত লম্বা হবেন | লম্বা হওয়ার টিপস | দ্রুত লম্বা হবেন যেভাবে

কীভাবে দ্রুত লম্বা হবেন | লম্বা হওয়ার টিপস | দ্রুত লম্বা হবেন যেভাবে

Health, Health and Lifestyle
কারো কারো উচ্চতা যেমন বেশি লম্বা হয়ে থাকে আবার কারো উচ্চতা কম হয়ে থাকে। লম্বা হওয়ার জন্য অনেকে অনেকভাবে চেষ্টা করে। তবে লম্বা হওয়ার উপায় জানা না থাকলে উল্টো ক্ষতি হতে পারে শরীরের। তাই লম্বা হওয়ার টিপস যারা খুঁজছেন তাদেরকে আগে কিছু বিষয় জেনে রাখতেই হবে। কী কারণে উচ্চতা কম-বেশি হয়? বংশগত কারণে গ্রোথ হরমোনের কারণ সুষম খাদ্যের অভাব থাইরয়েড হরমনের অভাব ভিটামিন ডি এর অভাব পরিপাকতন্ত্রের সঠিকভাবে কার্যাবলী সম্পাদনের অভাব ফুসফুসের দীর্ঘমেয়াদী অসুখের কারণে   সঠিক উপায় জানলে দ্রুত লম্বা হওয়া যায় সহজেই। আগে জেনে নিন লম্বা হতে চাইলে কী কী খেতে হবে বা কী খেলে লম্বা হওয়া যায় ।   আভোকাডো দুপুরে খাবারের সময় অর্ধেকটা আভোকাডো খেলে বিভিন্ন পুষ্টি পাওয়া যায়। এটি লম্বা হতে সাহায্য করে।   বাদাম বা কাজুবাদাম লম্বা হওয়ার জন্য উপযোগী একটি খাবার। এতে...
কী খেলে পেটে গ্যাস হয় | গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচার উপায়

কী খেলে পেটে গ্যাস হয় | গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা থেকে বাঁচার উপায়

Health, Health and Lifestyle
বর্তমানে এসিডিটির সমস্যা একটি সাধারণ সমস্যা। যাকে আমরা অনেকেই পেটে গ্যাস হিসেবে চিনে থাকি। সাধারণত দীর্ঘদিন খাবারে অনিয়মের ফলে পেটে গ্যাস হয়। এছাড়া আরও অনেক কারণ আছে। তাই কী খেলে পেটে গ্যাস হয় সেই তালিকা জানতেও আগ্রহ থাকে অনেকের। সাধারণত অতিরিক্ত তৈলাক্ত খাবার পেটে গ্যাস উৎপাদন করে। তৈলাক্ত খাবারে শরীরে অস্বস্তি হতে পারে, তবে সেটা যদি সাময়িক হয় তবে ততটা চিন্তার কিছু নেই। তবে কারও যদি এটা নিত্যদিনের সমস্যা হয় তবে, চিকিৎসার পাশাপাশি যেসব খাবারে এই সমস্যা সৃষ্টি হচ্ছে সেগুলোর খাওয়ার ব্যাপারে সচেতন হতে হবে। আবার সব খাবার যে পেটে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা তৈরি করে তা নয়। একেক জনের একেক খাবারে সমস্যা দেখা দেয়। তবে কিছু খাবার আছে যা সাধারণভাবে “গ্যাস উৎপাদনকারী” হিসেবে পরিচিত। এ খাবারগুলো হল-   পেঁয়াজ: কাঁচা পেঁয়াজ খেলে পেট ফাঁপে বা পেটে গ্যাস হয় তা যেমন ঠিক, তেমনি রান্না করা পেঁয়াজে ...
রমজানে যে খাবার খাবেন এবং যে খাবার এড়িয়ে যাবেন

রমজানে যে খাবার খাবেন এবং যে খাবার এড়িয়ে যাবেন

Health, Health and Lifestyle
 মুসলমানদের পবিত্রতম মাস হল রমজান। পুরো মাস কাটে ইবাদত বন্দেগীর মধ্যদিয়ে। এই মাসে ২৯ দিন সিয়াম পালনের মধ্য দিয়ে বিশ্বের সকল মুসলিম ইবাদত করে থাকে। রমজানে সাহারি ও ইফতার একটি সুন্নাহ। এই রমজানে যাতে সস্থ শরীরে সিয়াম পালন করা যায় তার জন্য আমাদের কে দেখে শুনে খেতে হবে তাই আজ কে দেখব রমজানে কি কি খাবার আমাদের জন্য উপকারে আসবে এবং কি কি খাবার আমরা পরিত্যাগ করব। যে খানা আমাদের রমজানে খাওয়া উচিৎ: (১) প্রোটিন যুক্ত খাবার যেমন ডিম। ডিমে উচ্চমাত্রার প্রোটিন এবং এটি অনেক পুষ্টিকর। (২) ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন ওটস। এটি ফাইবারে ভরপুর এবং এটা আমাদের শরীরের জন্য যথাযথ একটি খাবার। (৩) ক্যালসিয়াম ও ভিটামিন জাতীয় খাবার। দুদ্ধ জাত খাবার অনেক পুষ্টিকর। দুধ, দই, মাখন, ঘি ও দুধে মধু বা ভ্যানিলা মিশিয়ে মিল্ক সেক জাতীয় খাবার। (৪) পটাসিয়াম যুক্ত খাবার। খেজুর একটি পটাসিয়াম যুক্ত খাবার। বিশেষ করে খেজুর ছাড়াতো ইফ...
কেন গরমে বেশি করে পানি খাবেন

কেন গরমে বেশি করে পানি খাবেন

Health, Health and Lifestyle
গরমে বেশি পানি পান করতে হয়। কারণ এ সময় আমাদের শরীর থেকে প্রচুর পানি বাষ্প আকারে চলে যায়। গরমের সময় আমাদের হজমশক্তিও বেশি বেশি কাজ করে। এ সময় পানি কম পান করলেই পড়বেন কোষ্ঠ্যকাঠিন্যের ঝামেলায়। এ সময় বেশি বেশি পানি পান করলে আপনার হিট স্ট্রোকের ঝুঁকিও কমবে। যারা রোদে ঘন ঘন আসা যাওয়া করছেন তাদের এ সময় একটু বেশি পানি পান জরুরি। তবে পরিমিত মাত্রার চেয়ে যেন আবার বেশি না হয়। দিনে বড়জোর ৩ লিটার। বেশি পানি মানেই মূত্রের সঙ্গে দূষিত পদার্থ বেশি করে চলে যাবে। তাই দূষণের এই সময়টায় পানি কাজ করবে টনিকের মতো।  ...
কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না

কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না

Health, Health and Lifestyle
যে কাজটি করলে গ্যাস্ট্রিক বা হজমের সমস্যা হবে না জানতে চান? কী করলে গ্যাস্ট্রিক হবে না - এর এক বাক্যে উত্তর হলো খাবারের অভ্যাস বদলাতে হবে। তেল খেতে হবে একেবারে কম। চর্বিও বাদ দিতে হবে। আর বাইরের ভাজাপোড়া তো একদমই না। তার বদলে ফল খান বেশি বেশি। তবে এর পরও একটি কাজ আছে যা করলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হবে না  বললেই চলে। সেটা হলো হালকা কুসুম গরম পানি পান। শুধু গ্যাস্ট্রিক নয়, অন্য অনেক রোগ থেকে রক্ষা করবে এ অভ্যাস। শরীর ফিট রাখা থেকে শুরু করে ওজনও ঠিক রাখবে এ অভ্যাস। আবার ভারী খাবার খাওয়ার পরপরই একগাদা গরম পানি খেয়ে ফেলবেন না। দিনভরই ফ্লাসে করে একটু একটু করে গরম পানি পান করুন। দেখুন এক সপ্তাহেই আপনার শরীর বদলে গেছে। পাশাপাশি যতটা সম্ভব বাজারের সয়াবিন তেলকে না বলুন। দামে বেশি হলেও অলিভ অয়েল বা ভালোমানের সানফ্লাওয়ার তেল ব্যবহার করুন। তাতে পরিমাণে কম লাগে ও এতে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল থাকেই না। ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!

error: Content is protected !!