পড়ন্ত এক বিকেলে আমার ‘মেয়ে দেখা’
লেখক: আজাদ
সে দিনটাও অন্য স্বাভাবিক দিনের চেয়ে ব্যতিক্রম ছিলনা। ব্যতিক্রম কোন কিছুই হয়না, সব কিছুই স্বাভাবিক থাকে, দৃষ্টিভঙ্গির ভিন্নতার কারণে স্মৃতিতে বেচে থাকে।
বিবাহের উপযুক্ত পাত্র তাই হন্যে হয়ে কনে খোঁজার কাজ চলমান আছে, এই কাজে কোন ফাঁকিবাজি চলেনা, বিশেষ করে মুরুব্বিদের জন্য তা মহা গুরুত্বপূর্ণ কাজ! ছেলে বড় হয়েছে তাকে বিয়ে না দিয়ে মরে গেলে উপরওয়ালার কাছে কি জবাব দিবে এই চিন্তায় তাহাদের স্বাভাবিক কাজকর্ম মূলত স্থবির।
মেয়ে দেখা সাথে ছেলেকেও দেখানোর মধ্যে একটা ফ্যান্টাসি ফ্যান্টাসি ভাব আছে।বিবাহ যে এত গুরুত্বপূর্ণ তা এতদিন কেন যে বুঝিনি তা ভেবে নিজেকে বেকুব মনে হচ্ছে।
মেয়ে দেখার একটা রুটিন তৈরি হয়ে গেল। কোন দিন কোন জায়গায় মেয়ে দেখা হবে তার একটা তালিকাও প্রস্তুত আছে। সঙ্গীদের একটা খসড়া তালিকাও ঠিক করা আছে। কনে দেখার মহাকান্ডে সঙ্গীদের আনন্দের মাত্রাটা সবসময় বেশিই থাকে অবশ্য এ...