class="archive paged tag tag-story tag-25 wp-custom-logo paged-2 tag-paged-2 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Tag: story

শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন ভূতের গল্প: ভবিষ্যতের ভূত

শিশুতোষ সায়েন্স ফিকশন ভূতের গল্প: ভবিষ্যতের ভূত

Cover Story, Kidz, Stories for Kids
লিখেছেন ধ্রুব নীল এক মাস ধরে সমীকরণটা জ্বালিয়ে মারছিল বিজ্ঞানের শিক্ষক নেপাল চন্দ্র নাথকে। ঘুমের মধ্যে মানুষের রূপ ধরে হানা দিত সূত্র। কাঁচুমাচু করে বলতো, ‘স্যার আমার একটা গতি করেন। এত প্যাঁচ ভালো লাগে না।’ স্যার ধমকে বলতেন, ‘তোমার গতি করে দেশ-দুনিয়ার কী লাভ শুনি!’ সমীকরণটা তখন পকেট থেকে একটা ‘এক্স’ বের করে বলতো, ‘এই এক্স-এর মান বের করতে পারলে দুনিয়া বদলে যাবে স্যার।’ তো একদিন আচমকা নেপাল স্যারের মাথা খুলে গেল। রাত বারোটায় ঝটপট কাগজ কলম বের করে মিলিয়ে ফেললেন সূত্রটা। সমীকরণের দিকে নেপাল স্যার তাকিয়ে রইলেন ডায়াবেটিস রোগীর মতো। সূত্রটা যেন আস্ত রসগোল্লা। এরপর নাকে এক ফোঁটা সরষের তেল মেখে গোটা তিনেক হাঁচি দিয়ে ঘুমুতে গেলেন তিনি। দীর্ঘদিনের গবেষণায় অবশেষে টাইম মেশিনের সূত্র আবিষ্কার করেছেন বিজ্ঞানী নেপাল চন্দ্র। শোঁ.. ফোঁস.. ভিপ ভিপ ঠুঁ ঠুঁ। বিচিত্র যান্ত্রিক শব্দে ঘুম ভেঙে গেল নেপাল স্...
হরর গল্প : মৃত্যুছায়া

হরর গল্প : মৃত্যুছায়া

Stories
ধ্রুব নীলের হরর গল্প  ‘কেউ মারা যাবে কিনা সেটা আমি আগেভাগে বলে দিতে পারি। চেহারা দেখলেই বুঝতে পারি।’ ‘আপনার নামটা কী যেন...।’ ‘সিদ্দিকুর রহমান। আমার বয়স পঞ্চাশ। ডায়াবেটিস আছে।’ সিদ্দিকুর রহমানকে দেখেই বোঝা যায় তিনি অস্বস্তিতে আছেন। মাথা নিচু করে পায়ের নখ দিয়ে ফ্লোর খোঁটার চেষ্টা করছেন। টাইলস শক্ত হওয়ায় পারছেন না। অস্বস্তিতে পড়ার কারণ হলো তিনি এর আগে কোনোদিন মনরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে আসেননি। তার ধারণা, মনরোগ বিশেষজ্ঞের কাছে আসবে মাথা খারাপ হওয়া লোকজন। তার মতে, তার মাথা পুরোপুরি ঠিক আছে। তা না হলে টানা বিশ বছর ব্যাংকের চাকরি করতে পারতেন না। ডা. কায়সার বয়সে তরুণ। চেম্বারে রোগী কম। সিদ্দিকুর রহমানের দিকে তাকিয়ে প্রথমে একটা কিছু বোঝার চেষ্টা করলেন। মুখে নকল হাসি টেনে বললেন, ‘আপনার ডায়াবেটিস আছে কিনা সেটা দিয়ে তো আমার কাজ নেই। আমার কাজ মনের কারবার নিয়ে। তবে ডায়াবেটিস খুব খারাপ জিনিস। শরীরের ...
শিশুটির দু’লাইনের চিঠিতে সবার চোখে পানি

শিশুটির দু’লাইনের চিঠিতে সবার চোখে পানি

Cover Story
শিশুটির দু'লাইনের চিঠিতে সবার চোখে পানি ক্রিসমাস মানেই শিশুদের কাছে খেলনা আর খাবার, কিন্তু এই চিঠি মানুষকে মুদ্রার ওপিঠ দেখতে বাধ্য করেছে ডিসেম্বর মানেই ক্রিসমাস। খ্রিস্টানদের ধর্মীয় উৎসব হলেও আজকাল যেকোনো ধর্মীয় উৎসবে সবার অংশগ্রহণ দেখা যায়। তাই একের উৎসব মানে সবার উৎসব। ডিসেম্বর মানেই আবার নতুন বছরের আগমনী বার্তা। এ উৎসবের অপেক্ষায় থাকে শিশুরা। ক্রিসমাস মানেই নতুন নতুন উপহার, খেলনা আর মজার সব খাবার। সান্তা ক্লসের দেখা পেলেই হলো। শিশুদের আনন্দের শেষ নেই। কিন্তু ক্রিসমাসের আগেই সান্তা ক্লসের কাছে লেখে এক শিশুর চিঠি গোটা ইন্টারনেটকে কাঁদিয়ে চলেছে। শিশুটির চিঠি পড়ে কাঁদতে হবে সাধারণত আমরা যেটা ভাবি. বিশ্বজুড়ে খ্রিস্টান ধর্মাবলম্বীদের এই উদযাপনে শিশুরা সান্তা ক্লসের কাছ থেকে দারুণ সব খেলনা উপহার চায়। কিন্তু টেক্সাসের এক স্কুলে এই ৭ বছর বয়সী শিশুর চাওয়া সম্পূর্ণ ভিন্ন। সান...
অতিপ্রাকৃতিক থ্রিলার গল্প : দ্বিতীয়

অতিপ্রাকৃতিক থ্রিলার গল্প : দ্বিতীয়

Stories
  মনিরুল ইসলামের সঙ্গে ডা. তৈয়ব আখন্দের প্রথম সাক্ষাৎ ‘আমি একজনকে খুন করেছি। কিন্তু...(বিরতি) আবার.. না মানে.. আমি আসলে খুন করি নাই। খুন করেছে আরেকজন।’ অস্পষ্ট এই কথাটা বলার আগে ৬৪ দীনবন্ধু রোডের একতলা বাড়ির একটি কক্ষে মনোবিজ্ঞানী ডা. তৈয়ব আখন্দ ও আটত্রিশ/চল্লিশ বছর বয়সী মনিরুলের মধ্যে যা আলাপ হয়েছিল- ‘ডাক্তার সাহেব, আমি আগে আমার নিজের সম্পর্কে বলি। আসলে নিজের সম্পর্কে বলার জন্যই আপনার কাছে আসা। আমি এমএ পাস করেছি গতবছর। এখনও চাকরি বাকরি হয়নি। তবে হবে। আমার মাথার মধ্যে সারাক্ষণ আরেকজন কথা বলে।’ এটুকু বলার পর যুবকের মনে হলো এভাবে নিজের সম্পর্কে বলা হচ্ছে না। আবার নতুন করে শুরু করা যায়। খেই ধরিয়ে দিলেন ডা. তৈয়ব আখন্দ। ‘আপনার নাম? পরিবারে কে কে আছেন? সমস্যার কথা না হয় একটু পরে শুনি।’ ‘আমার নাম মনিরুল ইসলাম মনির। বয়স ধরেন চল্লিশ। পরিবারে তেমন কেউ নাই। এক বড় ভাই আর ...
শহরে ফিরে আসুক রঙ

শহরে ফিরে আসুক রঙ

Default
শহরে ফিরে আসুক রঙ। কেমন হতো যদি শহরটা হয়ে যায় সাদাকালো? রঙ চাই রঙ! কিন্তু রঙ পাবো কোথা? চাই সবুজ গাছ আর পাখি। তবেই না ফিরে আসবে রঙ। তোমাদের জন্য চমৎকার এই অ্যানিমেশনটি তৈরি করেছেন ধ্রুব নীল। https://www.youtube.com/watch?v=na_Q3GjPfLo

Please disable your adblocker or whitelist this site!