class="archive paged category category-health-and-lifestyle category-3 wp-custom-logo paged-121 category-paged-121 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Health and Lifestyle

স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে কী করণীয়?

স্তন ক্যানসারের ঝুঁকি কমাতে কী করণীয়?

Health and Lifestyle
শরীরের যেকোনো অঙ্গের ক্যানসারই মারাত্মক বা ভীতিকর রোগ। স্তন ক্যানসারও এর ব্যতিক্রম নয়। ক্যানসার হয়ে গেলে তার চিকিৎসা করানোর চেয়ে ক্যানসার প্রতিরোধই শ্রেয়তর। স্তন ক্যানসার প্রতিরোধের জন্য কিছু নিয়ম মেনে চলতে হয়। এভাবে স্তন ক্যানসার প্রতিরোধ সম্ভব অনেকাংশে। শরীরের ওজনের দিকে খেয়াল রাখুন: বিশেষ করে ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে শরীরের ওজন যেন বেশি না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখুন। গবেষণায় দেখা গেছে, ১৮ থেকে ৪০ বছর বয়সের মধ্যে যেসব মহিলার শরীরের ওজন ২১ থেকে ৩০ পাউন্ড (৯.৫ থেকে ১৩.৫ কেজি) বৃদ্ধি পায়, তাদের স্তন ক্যানসারের সম্ভাবনা ওই বয়সে শরীরের ওজন ৫ পাউন্ডের চেয়ে কম বাড়া মহিলাদের চেয়ে ৪০ শতাংশ বেশি। বাড়তি ওজন মানে শরীরে বাড়তি তেল-চর্বি। শরীরে তেল-চর্বি বেশি জমলে রক্তে ইস্ট্রোজেন ও ইনসুলিন হরমোনের পরিমাণ বেড়ে যায়। ইস্ট্রোজেন ও ইনসুলিন—দুটোই স্তন ক্যানসারের সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। স্তন ক্যানসার মোটা ...
গর্ভাবস্থায় মায়ের ব্যায়াম

গর্ভাবস্থায় মায়ের ব্যায়াম

Cover Story, Health and Lifestyle
গর্ভাবস্থায় ব্যায়াম করাই যাবে না—এমন কোনো কথা নেই। বরং এই সময়ে যত বেশি কর্মক্ষম থাকা যায়, ততই ভালো। জেনে নিন গর্ভকালীন ব্যায়াম কেন ভালো? হালকা ব্যায়াম – মা ও শিশুর মধ্যে রক্ত সঞ্চালন বাড়ায় – কোমর, পা ইত্যাদি ব্যথার উপশমে সাহায্য করে, সন্ধি, লিগামেন্ট, পেশিকে শিথিল করে। – কাজে উদ্যম আনে, ফিটনেস বাড়ায় – অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধি থেকে বাঁচায় – পরিপূর্ণ ও গভীর ঘুমে সাহায্য করে – কোষ্ঠকাঠিন্য, অস্থিরতা, দুশ্চিন্তা ইত্যাদি দূর করে – পায়ের রক্তনালি ফুলে ওঠা দূর করে – স্বাভাবিক প্রসবে সাহায্য করে। ব্যায়াম শুরুর আগে জেনে নিন ব্যায়াম শুরুর আগে নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনার গর্ভাবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ নয়। নানা কারণে চিকিৎসক আপনাকে পূর্ণ বিশ্রামে থাকতে বলতে পারেন, সে সময় ব্যায়াম করা যাবে না। -আপনি যদি আগে থেকেই কিছু হাঁটাহাঁটি বা হালকা ব্যায়ামে অভ্যস্ত থাকেন, তবে তা চালিয়ে নিতে পারেন। তবে পেটের ওপর চাপ পড়ে...
৩ থেকে ৫ বছর বয়সী বাচ্চার নিরাপত্তায় কিছু জরুরি টিপস

৩ থেকে ৫ বছর বয়সী বাচ্চার নিরাপত্তায় কিছু জরুরি টিপস

Cover Story, Health and Lifestyle
৩-৫ বছর বয়সটাই বেশি চঞ্চলতার এবং এ সময়টাতে বাচ্চারাও থাকে বেপরোয়া প্রকৃতির। নির্দ্বিধায় অনেক ঝুঁকিপূর্ণ কাজ করে উটকো বিপদ ডেকে আনতে পারে যেকোনো সময়। এ বয়সী বাচ্চা দের তাই সবসময় চোখে চোখে রাখা চাই। হাজারো সতর্কতার মাঝে আজ রইল অল্প কয়েকটি টিপস। পরবর্তীতে আরো টিপসের জন্য চোখ রাখুন মাটিনিউজের লাইফস্টাইল বিভাগে। আপনার লেখা পাঠানো টিপস পাঠান এই ঠিকানায় news@matinews.com। ১। গোলাকার কোনো বস্তু, যা সহজে গলা দিয়ে নামতে পারে এমন যত খেলনা বা খেলনার অংশ আছে, সব ঝেঁটিযে বিদেয় করুন। ২। সেদ্ধ ডিম কখনো আস্তটা হাতে তুলে দেবেন না বাচ্চার হাতে । ভেঙে ভেঙে খাওয়াবেন। এ বয়সী বাচ্চাদের গলায় ডিম আটকে মৃত্যুর ঘটনা কিন্তু কম নয়। ৩। সিপি বা কাজি ফার্মের চিকেন বল খেতে দিলেও একই সতর্কতা বজায় রাখুন। বলটাকে ভেঙে তারপর ওর মুখে দিন। পুরোটা দিয়ে দিতে যাবেন না। গলায় আটকে গেল বাচ্চারা সেটা বোঝাতেও পারবে না। সময়মতো ব...
নতুন মোবাইল কিনছেন? রইল টিপস

নতুন মোবাইল কিনছেন? রইল টিপস

Health and Lifestyle, Tech news
ফোন কেনার পরে আপনার প্রথম কাজই হবে ফোনে ভাল মানের গ্লাস স্ক্রিন গার্ড ও ফোন কেস লাগানো। এতে ভিড়ের মাঝে স্ক্রিনের ক্ষতি হবে না। ধাক্কাধাক্কিতে হাত থেকে পড়ে গেলেও ভেঙে যাওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। ১০০ শতাংশ চার্জ হওয়ার আগে ফোন ব্যবহার করার অভ্যাস ছাড়ুন। তাতে ফোনের ব্যাটারির কর্মক্ষমতাও যেমন বাড়বে, তেমনই বাইরে যত খুশি ব্যবহারও করতে পারবেন। তাড়াতাড়ি কিনে ফেলুন একটা রবারের ফোন হোল্ডার। এতে ফোন সহজে আপনার গ্রিপ থেকে আলগা হয়ে যাবে না। পুজোর ভিড়ে কখন কী হয় বলা যায় না। তাই আগে থেকে সাবধানতা অবলম্বন করাই শ্রেয়। ফোনে ডাউনলোড করুন অ্যান্টি থেফ্‌ট সফটওয়্যার। ফোন হারিয়ে গেলে বা চুরি হয়ে গেলেও অনায়াসে পেয়ে যাবেন তার হদিশ। সঙ্গে রাখুন নরম কাপড়। চেষ্টা করুন সব সময় ফোন শুকনো ও পরিস্কার রাখতে। এতে ফোনের ডিভাইসের আয়ু বাড়ে। ভিজে গেলে তাড়াতাড়ি ব্যাটারি খুলে নিয়ে শুকিয়ে নিন হাওয়ায়। বা...
ক্যান্সারের কারণ হতে পারে তিল

ক্যান্সারের কারণ হতে পারে তিল

Health and Lifestyle
সামান্য তিল বা আঁচিল অনেক সময় ত্বকে মেলানোমা নামক মারাত্মক ক্যান্সারের কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এ ধরনের সমস্যা এড়াতে প্রয়োজন সাবধানতা ও সঠিক নির্দেশনা। তিল কিংবা আঁচিল থেকে ত্বকে ক্যান্সারের কিছু লক্ষণ সম্পর্কে জেনে নিন। * স্বাস্থ্যকর তিলগুলো সাধারণত একই রঙের হয়ে থাকে। কিন্তু এটি মেলানোমায় রূপান্তরিত হতে শুরু করলে এর রঙের গাঢ়ত্বের পরিবর্তন দেখা দেয়। * তিল সাধারণত গোলাকৃতি বা ডিম্বাকৃতির হয়ে থাকে। কিন্তু মেলানোমার এরকম নির্দিষ্ট কোনো আকৃতি থাকে না। * তিল প্রাথমিক অবস্থা থেকে বড় হওয়া বিপদের লক্ষণ। সাধারণভাবে বলা হয় ৬ মি.মি-এর বড় হলে সতর্ক হওয়া প্রয়োজন। * সমতল তিল হঠাৎ উঁচু হয়ে বা একটি পিণ্ডের মত হতে উঠতে পারে। অথবা আগের চেয়ে শক্ত বলেও মনে হতে পারে। এছাড়াও তিলে চুলকানি, রক্তপাত বা প্রদাহ দেখা দিলেও তা সতর্ক হতে হবে। * ঝুঁকিতে রয়েছেন যারাঃ যাদের একটু বেশি ফর্সা চামড়া অর্থাৎ যাদের শরী...
রক্তশূন্যতা দূর করে যে খাবার

রক্তশূন্যতা দূর করে যে খাবার

Cover Story, Health and Lifestyle
রক্ত স্বল্পতার কারণ ও লক্ষণ সমূহ: কারণ আয়রনের অভাব, ভিটামিন বি১২ এর অভাব, ফলিক অ্যাসিডের অভাব, অতিরিক্ত রক্তপাত,পাকস্থলিতে ইনফেকশন, লক্ষণ: অবসন্নতা, ক্লান্তিভাব, বমি, ঘাম হওয়া, মলের সঙ্গে রক্ত যাওয়া, ছোট শ্বাস, বেশি ঠাণ্ডা অনুভব করা ইত্যাদি রক্তশূন্যতার লক্ষণ হতে পারে। কিছু খাবার আছে যা প্রতিদিন খেলে রক্তস্বল্পতা দূর করা সম্ভব হবে। রক্তশূন্যতা প্রতিরোধ করবে এমন কয়েকটি খাবার সম্পর্কে জেনে নিন। পালং শাক: পালং শাককে ক্যালসিয়াম, ভিটামিন এ, বি৯, ই, সি, বিটা কারটিন এবং আয়রন রয়েছে। যা রক্ত তৈরি করে থাকে। আধা কাপ পালং শাক সিদ্ধতে ৩.২ মিলিগ্রাম আয়রন আছে যা নারীদের দেহে ২০% আয়রন পূরণ করে থাকে। বিট: বিট আয়রন সমৃদ্ধ খাবার হওয়া খুব অল্প সময়ের মধ্যে এটি রক্ত স্বল্পতা দূর করে দেয়। এটি লোহিত রক্তকণিকা বৃদ্ধি করে এবং দেহে অক্সিজেন সরবারহ সচল রাখে। টমেটো: টমেটোতে ভিটামিন সি আছে যা অন্য খা...
অনিদ্রা সমস্যা কাটানোর উপায়

অনিদ্রা সমস্যা কাটানোর উপায়

Cover Story, Health and Lifestyle
কিছু সমস্যা আছে, যা আপাতদৃষ্ট সমস্যা বলে মনে হয় না। কিন্তু এর প্রভাব পড়ে শরীর ও মনে। সে রকম একটি সমস্যা অনিদ্রা। অনিদ্রা সমস্যা কাটানোর উপায় জানা যাক এবার কী কারণে ঘুম হচ্ছে না প্রথমত তা খুঁজে বের করার চেষ্টা করতে হবে। একজন প্রাপ্তবয়স্ক লোকের দিনে সাড়ে সাত থেকে আট ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন। তবে কেউ কেউ দিনে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা ঘুমিয়েও সুস্থ থাকেন। কেউ সুস্থ থাকেন ১১ ঘণ্টা ঘুমিয়ে। তবে মানুষ ৬ থেকে ১০ ঘণ্টার মতো ঘুমিয়ে সুস্থ থাকে। কী করবেন রাতের খাবার ১০টার মধ্যেই খেয়ে ফেলুন। খাওয়ার পর পরই শুয়ে পড়বেন না। ঘণ্টাখানেক হাঁটাহাঁটি, গল্পগুজব ও গান শুনে কাটিয়ে দিন। রাতের খাবার যেন হালকা ও সহজপাচ্য হয়। ঘুমাতে যাওয়ার আগে এক গ্লাস গরম দুধ খেতে পারেন। দুধের ক্যালসিয়াম ও মেলাটোনিন ঘুম আনতে সাহায্য করে। ঘুমাতে যাওয়ার আগে টিভি-ভিডিও দেখা চলবে না। কোনো উত্তেজক সিনেমা বা বই নয়। ঘর অন্ধকার করে শুতে পারেন।...
ব্যথা দূর করার ঘরোয়া সমাধান

ব্যথা দূর করার ঘরোয়া সমাধান

Health and Lifestyle, ভেষজ
কাজের চাপ বা মানসিক চাপ যেকোনো কারণেই শরীরের বিভিন্ন অংশে ব্যথা অনুভূত হতে পারে। তবে এই ব্যথা থেকে মুক্তি পেতে সবসময় ব্যথানাশক বড়ি খাওয়া যে শরীরের জন্য উপযোগী নয় তা এখন আর কারো অজানা নয়। তাই শরীরের ব্যথা কমাতে কার্যকর কিছু প্রাকৃতিক উপাদান সম্পর্কে ধারণা থাকা ভালো। এখানে এমনই কিছু সহজলভ্য ও উপযোগী উপাদানের নাম উল্লেখ করা হলো, যা ব্যথা কমাতে বেশ কার্যকর। হলুদ ‘কারকিউমিন’ নামক উপদানের উপস্থিতির কারণে এই মশলার রং হলুদ হয়। এতে থাকে প্রদাহরোধী উপাদান যার কার্যকারিতা অ্যান্টিবায়োটিক ওষুধের কাছাকাছি। হাড়ের জোড়, মাংসপেশির ব্যথা ও ফুলে যাওয়া সারাতে হলুদ অত্যন্ত উপকারী। দুধ কিংবা চায়ের সঙ্গে মিশিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়। আদা এতেও আছে প্রদাহরোধী উপাদান যা বাতের ব্যথা, পেট ব্যথা, বুক ব্যথা, মাসিকের ব্যথা এবং মাংসপেশির ব্যথা সারাতে সহায়ক।   লাল আঙুর ‘রেসভেরাট্রল’ নামক অ্যান্ট...
ভারোত্তোলন শুধু ছেলেদের জন্য নয়

ভারোত্তোলন শুধু ছেলেদের জন্য নয়

Health and Lifestyle, Teen
আমাদের দেশে ভারোত্তলন বা এ জাতীয় ব্যায়ামকে শুধুমাত্র পুরুষের জন্য প্রযোজ্য বলে মনে করেন অনেকেই। কিন্তু এই ধারণাটি ভুল। মেয়ে হলেও জিমে সঠিক গাইডের সাথে ডাম্বেল বা বারবেল উত্তোলন করতে পারেন চাইলেই। বরং ছেলেমেয়ে সবার জন্যই খুবই দরকারি এটি কেননা ওজনের ব্যায়ামগুলো করলে শরীর দিন দিন সুগঠিত হয়, একই সাথে নানা উপকারও পাওয়া যায়। হৃদরোগমুক্ত স্বাস্থ্যের জন্য ভারোত্তলন ওজন উত্তোলনে সময়ের সাথে হৃদরোগের সম্ভাবনা কমে যায়। মাংসপেশি সংকুচিত হলে রক্ত হৃদয়ে ফিরে আসে যা এই অক্সিজেনযুক্ত রক্তকে পেশিগুলির মধ্যে ফেরত পাঠায়। এটি শরীরের কার্ডিওভাসকুলার সিস্টেমকে ঠিক রাখে। জার্নাল অফ স্ট্রেনথ অ্যান্ড কন্ডিশনারের একটি গবেষণার মতে, যারা ওজন উত্তোলন করে তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি কম থাকে সাথে বড় কোমরের পরিধি, উচ্চ ট্রাইগ্লিসারাইড এবং রক্তচাপ ও গ্লুকোজ মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সমস্যা কমে যায়। ক্যালরি পোড়াতে সাহায্য করে ...
গর্ভাবস্থায় ভ্রমণে সতর্কতা

গর্ভাবস্থায় ভ্রমণে সতর্কতা

Cover Story, Health and Lifestyle
মন চাইছে দূরের কোনো দারুণ এক জায়গা থেকে ঘুরে আসতে কিন্তু আবার ভয়ও পাচ্ছেন আপনি গর্ভবতী বলে? আপনি কি মাতৃত্বে নিজেকে পুরোপুরি সঁপে দেওয়ার আগে সব ভাবনাচিন্তাকে দূরে ঠেলে দিয়ে একটা দারুণ ছুটি কাটাতে চাইছেন? সফরকালে ডাক্তারের পরামর্শ ঠিকভাবে অনুসরণ করলে আপনার ভাবনাচিন্তার কোনো কারণই নেই। কিছু সতর্কতা অবলম্বন করে আপনি চাইলেই আপনার মনোমতো কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসতে পারেন। কী সেই সতর্কতাগুলো? চলুন দেখে নেওয়া যাক। কখন সফরে বেরোবেন? ডাক্তাররা বলেন গর্ভাবস্থায় কোনো জায়গা থেকে ঘুরে আসার জন্য উপযুক্ত সময় হচ্ছে চার থেকে ছয় মাসের সময়। শুরুর এবং শেষের তিন মাসে ভ্রমণ করার ক্ষেত্রে নিরুৎসাহিত করে থাকেন তারা। এ সময় ভ্রমণ করলে সেক্ষেত্রে মিসক্যারেজের ঝুঁকি থেকে যায় বলেও জানান তারা। সফরকালীন সতর্কতা প্রতিটি গর্ভধারণেরই ভিন্ন ভিন্ন বৈশিষ্ট্য থাকে। কিন্তু লম্বা সময় নিয়ে ভ্রমণের সময় আপনার অনাগত সন্তানের স...
আপনি যখন সঙ্গীর চেয়ে সফল

আপনি যখন সঙ্গীর চেয়ে সফল

Health and Lifestyle
কর্মক্ষেত্রে উপরে উঠার সুযোগ এলে তা তো আর হেলায় হারানো চলে না! কিন্তু তা যদি আপনার সঙ্গীর অর্জনকেও ম্লান করে দেয়? কিছু কিছু পুরুষ কর্মক্ষেত্রে তাদের সঙ্গীর বড় অর্জনকে সহজভাবেই মেনে নেওয়ার মানসিকতা রাখেন; কিন্তু সবাই তা পারেন না, মানসিক অনিরাপত্তা তাদের কুরে কুরে খায়। যদি আপনার সঙ্গীও তেমনই হন তবে আপনার করণীয় কী? যোগাযোগের দুয়ার খোলা রাখুন যোগাযোগ হলো আমাদের মনের সদর দরজার মতো। কারো মনের অলিগলি ঘুরে দেখতে হলে আগে যোগাযোগটা প্রয়োজন, যেখানে আবেগ-অনুভূতি, কর্মক্ষেত্রের কথা, ব্যক্তিগত দোটানা প্রভৃতি নিয়ে আলোচনা করি আমরা। যোগাযোগে ঘাটতি পড়ে গেলে যে-কোনো সম্পর্কেই চিড় ধরতে শুরু করে। আর আপনার সঙ্গী যদি হয় আপনার চেয়ে অপেক্ষাকৃত কম সফল, তবে তো কোনো কথাই নেই। মানসিক অনিরপত্তা তিলে তিলে মেরে ফেলবে আপনার সঙ্গীর ভেতরটা, তাও আপনার মনের অজান্তেই। তাই এমন সমস্যা এড়াতে চাইলে যোগাযোগ বাড়ান। সেটা হতে পারে...
এসি-তে ত্বকের ক্ষতি!

এসি-তে ত্বকের ক্ষতি!

Health and Lifestyle
দীর্ঘসময় এয়ার কন্ডিশনার চলা ঘরে কাটানোর কারণে ত্বক নানানভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় তা অনেকেরই অজানা। বিশেষত ঠান্ডা ঘর থেকে বাইরে বের হওয়ার কারণে হঠাৎ তাপমাত্রার পরিবর্তনও ত্বকের জন্য ক্ষতিকর। তার সঙ্গে দূষণ, আবহাওয়ার পরিবর্তন এসব তো আছেই। এয়ার কন্ডিশনার মূলত ঘরের বাতাসের জ্বলীয় বাষ্প টেনে বের করে নেয়। এ কারণেই শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘর অত্যন্ত শুষ্ক হয়। আর এই প্রক্রিয়ায় ঘরে থাকা মানুষগুলোর ত্বকের আর্দ্রতাও হ্রাস পেতে থাকে। এ থেকে ত্বকের নানান সমস্যা হতে পারে, দেখা দিতে পারে চর্ম রোগও। অন্যদিকে এয়ারকন্ডিশনারের সঠিক যত্ন নেওয়া না হলে এর থেকে ব্যাক্টেরিয়ার সংক্রমণ হওয়ারও ঝুঁকি বৃদ্ধি পায়। তাই যারা দীর্ঘ সময় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে থাকেন তাদের ত্বকের প্রতি বিশেষ যত্নশীল হতে হয়। এখানে বেশ কিছু উপায় তুলে ধরা হলো।   * সারাদিন প্রচুর পানি পান করুন। ত্বকের আর্দ্রতা ধরে রাখার জন্যে এটি অত্যন্ত কা...
শিশুর যে লক্ষ্মণগুলো দেখলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন

শিশুর যে লক্ষ্মণগুলো দেখলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নেবেন

Cover Story, Health and Lifestyle
১. শিশুর একটি বা দুটি চোখ ক্রমাগত খোলা বন্ধ হতে থাকলে ২. পাঁচ মাস বয়সেও ওপাশ না করতে পারলে ৩. ছয় মাস বয়সেও না হাসলে ৪. ছয় সাত মাসেও কোনো লক্ষ্যবস্তুর দিকে এগোতে না পারলে ৫. ছয় সাত মাসেও শিশু পায়ে ভর না দিতে শিখলে ৬. আট-নয় মাসেও মুখ দিয়ে নানা শব্দ বের না হলে ৭. এক বছেরেও হামাগুড়ি দিতে না শিখলে ৮. দেড় বছর পেরোলেও অর্থপূর্ণ শব্দ বলতে না পারলে ৯. ছয় মাস পেরিয়ে গেলেও ঘাড় শক্ত না হলে, মুখ দিয়ে ক্রমাগত লালা গড়ালে ১০. তীব্র, বিকট আওয়াজেও বাচ্চা সাড়া না দিলে বা কেঁদে না উঠলে ১১. বাচ্চা জড়বুদ্ধির- প্রথম থেকেই এরকম সন্দেহ দেখা দিলে।...
পায়ের যত্ন ও সুস্থতায় ৫ পরামর্শ

পায়ের যত্ন ও সুস্থতায় ৫ পরামর্শ

Health and Lifestyle
পায়ের যত্ন মানে শুধুই সৌন্দর্যচর্চা বা পেডিকিউর নয়, পায়ের সুস্থতার জন্য আরও নানা বিষয় খেয়াল রাখা প্রয়োজন। নিয়মিত পা পরিষ্কার করা, প্রয়োজনে পায়ে ময়েশ্চারাইজার লাগাতে হবে। পায়ের পাতার কোনো অংশ শক্ত ও খসখসে হয়ে গেলে তা ঘষে নরম রাখা পায়ের সুস্থতার জন্য বাঞ্ছনীয়। আবার জুতা বাছাইয়ের ক্ষেত্রেও পায়ের সুস্থতার কথা মাথায় রাখতে হবে। পায়ের পরিচ্ছন্নতা পা ধোয়ার সময় পায়ের আঙুলের ফাঁকে ভালোভাবে সাবান ও পানি পৌঁছাতে হবে। পা ধোয়ার পর পুরো পা, পায়ের তলা ও আঙুলের ফাঁকগুলো ভালোভাবে মুছে ফেলুন। পা ভেজা ও আর্দ্র থাকলে ছত্রাক সংক্রমণের ঝুঁকি বাড়ে। ভেজা পায়ে কখনো মোজা পরবেন না। প্রতিদিন একই জুতা ব্যবহার না করে নিয়মিত ব্যবহারের জন্য দুটি জুতা রাখতে পারেন। এক দিন একটি পরলেন, তো পরদিন কাজে বেরোলেন অন্যটি পরে।  জুতো বাছাই একেবারে সমান ও নিচু (ফ্ল্যাট) স্যান্ডেল পরা উচিত নয়। আবার দুই ইঞ্চির চেয়ে বেশি উচ্চতার জুতা ...
শীতে ত্বক সজীব রাখতে যা খাবেন

শীতে ত্বক সজীব রাখতে যা খাবেন

Cover Story, Health and Lifestyle
হালকা হালকা শীত টের পাচ্ছেন নিশ্চয়ই? শীতকালে শুষ্ক শীতল হাওয়া ও বাতাসে বেড়ে যাওয়া ধুলাবালুর কারণে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও মলিন। এর ফলে দেখা দেয় নানা সমস্যা—যেমন ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি। তাই শীতকালে ত্বকের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় দরকার বাড়তি যত্ন ও সতর্কতা। শীতকালেই কিছু সবজি ও খাবার পাওয়া যায়, যা খেলে আপনার ত্বক সজীব থাকে। শীতের শুরু থেকেই এ ধরনের খাবার ও সবজি খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন। পুষ্টিবিদেরা বলেন, শীতকালীন কয়েকটি সবজি খেলে উপকার পাওয়া যায়। এর মধ্যে রয়েছে গাজর, বাঁধাকপি, ফুলকপি, টমেটো। এর বাইরেও ত্বকের যত্নে এ সময় জাম্বুরা ও পালংশাক ত্বকের জন্য উপকারী। গাজর গাজরে আছে প্রচুর ভিটামিন এ। এটি ত্বক ও শ্বাসনালির শ্লৈষ্মিক ঝিল্লি ঠিক রাখতে কাজ করে। শরীরে ‘ফাইটার সেলস’ বা জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়াইয়ের কোষ হিসেবে পরিচিত ‘টি সেল’ তৈরিতে ভূমিকা রাখে। এতে শরীরে কোনো সংক্রমণ হয় না। বা...

Please disable your adblocker or whitelist this site!