হলুদে আছে সংক্রমণরোধী উপাদান। তাই বলে প্রতিদিন এই মসলা বেশি গ্রহণ করাও ঠিক না।
অনেকেই দুধ, জুস, স্মুদি, অন্যান্য খাবার এমনকি ট্যাবলেটের মতো তৈরি করে হলুদ খেয়ে থাকেন। তবে দৈনিক হলুদের গ্রহণের পরিমাণও হওয়া চাই পরিমিত।
খাদ্য ও পুষ্টিবিষয়ক একটি ওয়েবসাইটে এই বিষয়ের ওপর প্রকাশিত প্রতিবেদন অবলম্বনে হলুদের উপকারী দিক ও দৈনিক চাহিদার বিষয়ে এখানে ধারণা দেওয়া হল।
হলুদে আছে কারকিউমিন নামক উপাদান। প্রতিদিন একটা হলুদের ক্যাপ্সুল খেয়ে থাকলে এতে কী পরিমাণ কারকিউমিন থাকে সে সম্পর্কে ধারণা রাখা প্রয়োজন।
কারকিউমিন হলুদের একটা ছোট অংশ। সংক্রমণরোধী ফলাফলের জন্য দৈনিক ৫০০ থেকে ১০০০ মি.গ্রা. কারকিউমিন গ্রহণ করা প্রয়োজন।
এক চা-চামচ হলুদে ২০০ মি.লি. গ্রাম কারকিউমিন থাকে। হলুদের মানের উপর এর পরিমাণ খানিকটা নির্ভর করে।
হলুদের টুকরা করে কেটে তা থেকে কারকিউমিন পাওয়ার সহজ। তবে শুধু কাঁচা-হলুদ থেকেই যে এই উপাদান পেতে হবে তার কোনো মানে নেই। বিভিন্ন খাবার যেমন- খাবারে মসলা হিসেবে, কফি বা স্মুদিতে মিশিয়েও গ্রহণ করা যায়।
স্বাস্থ্য ঠিক রাখতে সঠিক পরিমাণে হলুদ খেলেও দৈহিক সব সমস্যার সমাধান হবে সেটাও ঠিক না।
হলুদ গ্রহণের সঠিক পরিমাণ
অন্ত্রের সুস্থতায় এবং সংক্রমণ দূরে রাখতে দৈনিক কারকিউমিন গ্রহণের আদর্শ পরিমাণ হচ্ছে ৫০০ মি.গ্রা.।