Friday, December 20
Shadow

Kathmandu to Bandipur | Doha to Bir Zekreet | Rajshahi to Puthia

By Nusrat Jahan Nisha

Kathmandu to Bandipur

A 148 km drive from Kathmandu will take one to a beautiful mountainous region, Bandipur that lies between Kathmandu and Pokhara. Bandipur has age-old cultural heritage like temples, shrines, sacred caves, and Newari architecture. It is developed into a prosperous trading center and a community with town-like features. There is no motor-vehicle activity in the town and one can see a lot of tables set out in the winding lanes of bazaars by the restaurants and cafes. This gives a feeling of being in Europe. One can also view that these lanes are lined with traditional Newari houses.

 

Doha to Bir Zekreet

It’s a popular beach destination for weekend campers who are water sports enthusiasts. The amazing landscape of Bir Zekreet has the presence of large escarpments with mushroom and pillar-like limestone formations. This region is a 90 km drive from Doha and is also a Unesco Biosphere Reserve. Since there is no public transportation to reach here, so the best way is to come in one’s own vehicle with a lot of water and foodstuff to eat. There is also a 9th-century fort in the area, called the Zekreet Fort. It is a protected site here.

Rajshahi to Puthia

For a history buff, Puthia is a beautiful town. It was named after the Puthia Raj family in the 16th century. A 25 km drive from Rajshahi division will land you in a complex of ancient temples and palaces, which was built by the same family. Being a small place, it is better to walk around to enjoy the scenic historical aspect of the village. If one can’t walk, one can take a rickshaw to visit the sites. Puthia is a preserved site with quite a lot of Hindu temples. One will find amazing history in the Puthia Palace.

 

কাঠমান্ডু থেকে বান্দিপুর

কাঠমান্ডু থেকে ১৪৮ কিলোমিটারের গাড়ি যাত্রায় আপনি পৌঁছে যাবেন এক নয়নাভিরাম পাহাড়ি অঞ্চল- কাঠমান্ডু এবং পোখারার মাঝে অবস্থিত এই বান্দিপুর। বান্দিপুরে আছে প্রাচীনতম মন্দির, তীর্থস্থান, পবিত্র গুহা এবং নেওয়ারি ঐতিহ্যের নিদর্শনবাহী স্থাপত্য। এটি একটি সমৃদ্ধ বাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে তৈরি হয়েছে এবং এতে আছে শহরের বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন একটি সম্প্রদায়। শহরে কোনো মোটরগাড়ির চলাচল নেই এবং এখানে এলে চোখে পড়বে বাজারের সংকীর্ণ গলিঘেঁষা রেস্তরাঁ ও ক্যাফেগুলোতে সাজিয়ে রাখা অগণিত টেবিল। এটি ইউরোপে থাকার একটি অনুভূতি পাইয়ে দেবে। এ ছাড়াও দেখতে পাবেন ওই গলিগুলোর পাশ ঘেঁষে দাঁড়িয়ে আছে ঐতিহ্যবাহী নেওয়ারি ভবন।

 

দোহা থেকে বির জেকরিত

ছুটি কাটাতে ক্যাম্পারদের কাছে এটি জনপ্রিয় একটি সমুদ্র সৈকত, যারা কিনা পানিতে নানান খেলা খেলতে পছন্দ করে। বির জেকরিতের তাক লাগানো প্রাকৃতিক ভূদৃশ্যের মধ্যে আছে মাশরুমের মতো ছড়ানো বড় চুনা পাথরের স্তম্ভওয়ালা উঁচু পাহাড়ের সাড়ি। এই অঞ্চলটি দোহা থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত এবং এ ছাড়াও এটি ইউনেস্কো বায়োস্ফিয়ার রিজার্ভ-এর মধ্যে পড়ে। যেহেতু এখানে পৌঁছানোর কোনো পাবলিক ট্রান্সপোর্ট নেই, তাই সবচেয়ে ভালো উপায় হলো সঙ্গে করে প্রচুর খাবার ও পানি নিয়ে নিজের গাড়ি চেপেই আসা। এই অঞ্চলে ৯ম শতাব্দীর একটি দুর্গ আছে, ওটার নাম জেকরিত দুর্গ। ওটা এখানকার একটি সুরক্ষিত স্থাপনা।

 

রাজশাহী থেকে পুথিয়া

ইতিহাসপ্রেমীর কাছে পুথিয়া একটি সুন্দর শহর। ষোড়শ শতকের পুথিয়া রাজ পরিবারের নামে এর নামকরণ করা হয়। রাজশাহী বিভাগ থেকে ২৫ কিলোমিটারের যাত্রা আপনাকে এই প্রাচীন মন্দির ও প্রাসাদের মিশ্রিত একটি সমভূমিতে নিয়ে যাবে, যেগুলো ওই রাজ পরিবারেরই তৈরি। ছোট জায়গা হিসেবে এ গ্রামের দর্শনীয় ইতিহাসগুলো উপভোগ করার জন্য চারপাশে হেঁটে বেড়ালেই ভাল। যদি কেউ হাঁটতে অপারগ হয়ে থাকেন, তাহলে একটি রিকশা নিয়ে ঘুরে দেখতে পারেন জায়গাটি। বেশকটি হিন্দু মন্দিরে শোভিত এ পুথিয়া একটি সংরক্ষিত এলাকা। পুথিয়া প্রাসাদে গেলে জানতে পারবেন অনেক আশ্চর্যজনক ইতিহাস।

 

 

 

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!