ভেটিরিনারি চিকিৎসক হওয়া যদি আপনার স্বপ্ন হয়
রোগী নিজের রোগের কথা মুখ ফুটে বলতে অপারগ। ভাবে-ভঙ্গিতে, ইশারায় যে সে নিজের অসুবিধের কথা ব্যক্ত করবে, সে ক্ষমতাও তার নেই। এমতাবস্থায় স্রেফ তাকে পরীক্ষা করে বুঝতে হবে কী তার সমস্যা। রোগ সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারলে তারপর সেইমতো চিকিৎসার বিধান। চিকিৎসার পর রোগ সারল কিনা, তাও কিন্তু রোগী নিজের মুখে জানাতে পারে না। তার সুস্থতা বা অসুস্থতা পরখ করে নিতে হবে ডাক্তারকেই। না-মানুষদের চিকিৎসা তাই মানুষের চিকিৎসার চেয়ে নিঃসন্দেহে শতগুণে কঠিন কাজ। এই কাজে সর্বাগ্রে তাই প্রয়োজন জীব-জন্তুর প্রতি নিখাদ ভালবাসা। অবলা জীবদের রোগ বুঝে চিকিৎসার জন্য অবশ্যই আরও যে জিনিসগুলো চাই, তা হল, ধৈর্য, বুদ্ধি এবং সঠিক প্রশিক্ষণ।
কেরিয়ার হিসেবে কেমন?
নিজের সঙ্গে এক বা একাধিক পোষ্য জন্তু রাখার মানুষের স্বভাব হালের কোনও ‘আদিখ্যেতা’ নয়। বরং সেই গুহামানবদের আমল থেকেই এই জিনিসে মানুষ অভ্যস্ত। আজও প্রতি দশটি বাড়ির অন্...