class="archive paged category category-agriculture category-146 wp-custom-logo paged-8 category-paged-8 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Agriculture Tips

Agricultural tips, news and updated information

করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন?

করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন?

Agriculture Tips, Cover Story
যারা শখের পাখি পালেন তাদের জন্য একটু বিব্রতকর সময় যাচ্ছে বটে। কারণ ঘরে পশুপাখি থাকাটা এই সময় মোটেও নিরাপদ নয়। বিশেষ করে কবুতরের বিষ্ঠা তো এমনিতেই স্বাস্থ্যের জন্য হুমকিস্বরূপ। অন্যান্য পাখির শরীরেও সহজে ঘাঁটি গাড়তে পারে করোনাভাইরাস। পাখিকে না হয় ঘরের ভেতর এনে বাড়তি নিরাপত্তা ও স্যানিটাইজার দিয়ে পরিচ্ছন্ন রাখা যায়, কিন্তু করোনাভাইরাসের সময় কবুতর নিয়ে কী করবেন? যারা অপেক্ষাকৃত স্বচ্ছল তারা এই বিপর্যয়ের সময় কবুতরগুলো ছেড়ে দিলেই সবচেয়ে ভালো। কবুতর বুনো পরিবেশে নিজের মতো করে উড়বে খাবে। রোগ জীবাণু ছড়াবে না। খামারিদের এক্ষেত্রে ঝামেলা একটু বেশি। পানিতে স্যাভলন বা অন্য জীবাণুনাশক মিশিয়ে অন্তত দুই বেলা স্প্রে করতে হবে ভালোভাবে। স্প্রে করার সময় কবুতরের খাবার ও পানির বাটি সরিয়ে রাখতে হবে। জীবাণুনাশকের মধ্যে সামান্য স্যানিটাইজার বা নিয়মমাফিক বিøচিং পাউডার মিশিয়ে নিলে ভালো। লফটে কোনো অসুস্থ কব...
হাঁস-মুরগির খামার ও পরিবেশ : তাপমাত্রা নিয়ে করণীয়

হাঁস-মুরগির খামার ও পরিবেশ : তাপমাত্রা নিয়ে করণীয়

Agriculture Tips, Career, Cover Story
আগে হাঁস-মুরগির খামার করা হতো খোলা চত্বরে। আজ পালন করা হচ্ছে ঘেরার মধ্যে অল্প জায়গায় অথবা খাঁচায় গাদাখানিক হাঁস-মুরগি ঢুকিয়ে। ফলে হাঁস-মুরগির সহজাত স্বভাবের পরিবর্তন হতে বাধ্য। সুতরাং এই পরিবেশে বাইরে তাপমাত্রার অল্প পরিবর্তনে হাঁস-মুরগির অবশ্য কিছু অস্বাভাবিকতা লক্ষ্য করা স্বাভাবিক। আগে ঘরোয়া পদ্ধতিতে হাঁস-মুরগি পালনের ক্ষেত্রে বা বড় আকারে খামার করার ক্ষেত্রেও অত্যাধিক যত্নের ফলে বছরে খুব বেশি হলে একটি হাঁস মুরগি 250 টি ডিম দিত। গায়ে-গতরে বাড়তো খুব জোর দেড় কেজি। আজকাল উন্নত জাতের দোয়া আসালা মুরগি বছরে 300 থেকে 330 টি ডিম ডিম দিচ্ছে। সাত সপ্তাহে বাড়ছে প্রায় 2 কেজি। সুতরাং মুরগির দেহে বিশেষণ প্রক্রিয়ায় অবশ্যই কিছু পরিবর্তন ঘটেছে। না হলে এত সংখ্যায় ডিম এবং মাংস উৎপাদন করা সম্ভব নয়। এই কারণে খামারিদের অবশ্যই এমন কিছু করা দরকার যাতে মুরগি তাপমাত্রা চাপ সহ্য করে তার উৎপাদনের ...
How to grow Lettuce Microgreen in a tray

How to grow Lettuce Microgreen in a tray

Agriculture Tips, Cover Story, Health and Lifestyle
Growing lettuce microgreen is fun. It is also easy as it is not sound! Microgreens also are a very good source of enormous nutrition. Some says, that microgreen contains almost 25 times more nutrition than regular vegetables on an average. And, for microgreen growers, lettuce is definitely a lovable choice as it is easier and faster to grow than others. Let’s see how to grow lettuce microgreen on a tray   Prepare the tray : It can any size, 10 inch by 10 inch is a good choice to start. You can use the plastic tray as it will not degrade by watering or frost. The tray should be at least 1 inch in depth. Pour 1/4th of the tray with clean water. Then put potting mix in it. You can use only vermi compost or only coco dust, as microgreens do not require much fertilizer. Sprinkle ...
বাগানের জন্য ভালো মাটি কোথায় পাবেন?

বাগানের জন্য ভালো মাটি কোথায় পাবেন?

Agriculture Tips, Cover Story
শখের বাগানের জন্য চাই উপযুক্ত মাটি । শহরে যারা ভালোমাটি খুঁজে পান না, তাদের জন্য  চমৎকার বিকল্প হতে পারে কোকোপিট ও ভার্মি কম্পোস্টের মিশ্রণে তৈরি রেডিমিক্স গার্ডেন সয়েল তথা পটিং মিক্স । এটা গার্ডেন মিক্স নামেও পরিচিত।  বাংলাদেশের যেকোনো জেলা সদরে সুন্দরবন কুরিয়ারের মাধ্যমে এটি পেতে চাইলে কল করুন ০১৪০৭৩৬৫০৭২ নম্বরে। কোকোডাস্ট ও ভারমি কম্পোস্টের এই পটিং মিক্স এর সুবিধা হলো এতে মাটির পিএইচ মান থাকে অটুট। এ ছাড়া এটি পানি ধরে রাখে না। ওজনেও হালকা। এ মাটি পরিমাণে বেশি লাগে  না। ১২ইঞ্চি আকারের একটি টবে রেডিমিক্স লাগবে মাত্র ৫ কেজি। এতে সহজে লেটুস, বাধাকপি ও বিদেশি ফুলের গাছ লাগাতে পারবেন। নিয়ম করে শুধু রোদ আর পানি পেলেই হবে। এর জন্য বাড়তি করে কোনো সার মেশাতে হবে না। বাগানের মাটি,  রেডিমিক্স কোকোপিট, কোকোডাস্ট, জৈব সার, শখের বাগান,বাগানের টিপস, বাগান করা বাগান,বাগানের জন্য ভালো মাটি, টবে...
ফুল ব্যবসা , কাজ করছে ২৫ লাখ মানুষ

ফুল ব্যবসা , কাজ করছে ২৫ লাখ মানুষ

Agriculture Tips, Career, Cover Story
নিকট অতীতে এতো ব্যাপক আকারে বানিজ্যিকভাবে ফুল ব্যবসা হতো না। চাহিদা মিটতো আমদানী করা ফুলে। কয়েক বছরের ব্যবধানে ফুল ব্যবসা বিরাট সফলতার সঙ্গে দেখা দিয়েছে বিপুল সম্ভাবনা। সৃষ্টি হয়েছে সৌন্দর্যের প্রতীক ফুল উৎপাদনের রঙীন ইতিহাস। বাংলাদেশ ফ্লাওয়ার সোসাইটির সভাপতি আব্দুর রহিম জানান, যশোর, ঝিনাইদহ, মহেশপুর, কালীগঞ্জ, সাভার, মানিকগঞ্জ ও চুয়াডাঙ্গাসহ দেশের বিভিন্নস্থানে ব্যাপক আকারে ফুল ব্যবসা শুরু হয়েছে। বিদেশে বাংলাদেশের ফুলের ব্যাপক চাহিদার কারণে আগের চেয়ে উৎপাদন অনেক বেশি হচ্ছে। তাছাড়া ফুল ব্যবসা অত্যন্ত লাভজনক হয়েছে। ইতোমধ্যে ঢাকা গাবতলী ভেড়িবাঁধের পাশে স্থায়ীভাবে ফুলের একটি পাইকারি মার্কেট স্থাপন হচ্ছে। বিদেশে রফতানি বৃদ্ধির ব্যাপারেও বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে চেষ্টা করা হচ্ছে। ঢাকা সেন্ট্রাল মার্কেটের লিংকে যশোর, চুয়াডাঙ্গা ও সাভারে আরো ৪টি ফুল মার্কেট হবে। ফুলের রাজ্য যশোরের গদখালিতে...
টবে ক্যাপসিকাম চাষ, বাড়তি আয়ের উৎস!

টবে ক্যাপসিকাম চাষ, বাড়তি আয়ের উৎস!

Agriculture Tips, Cover Story
ক্যাপসিকাম বা মিষ্টি মরিচ সারা বিশ্বেই একটি জনপ্রিয় সবজি। বাংলাদেশে খুব একটা পরিচিত না হলেও সম্প্রতি এর জনপ্রিয়তা বেড়েছে। প্রসারিত হচ্ছে মিষ্টি মরিচের চাষ। জমি ছাড়া মিষ্টি মরিচ চাষ করা যাবে না এমন নয়। বাড়ির ছাদে বা বারান্দার টবে মিষ্টি মরিচের চাষ করে নিজের প্রয়োজন মেটানো সম্ভব। জাত: আমাদের দেশে ইয়োলো ওয়ান্ডার্স, ক্যালিফোর্নিয়া ওয়ান্ডার্স ইত্যাদি জাতের মরিচ চাষ করতে দেখা যায়। মাটি ও জলবায়ু বেলে দোআঁশ বা দোআঁশ মাটি মিষ্টি মরিচ চাষের জন্য ভালো। মিষ্টি মরিচ গাছের সহ্যশক্তি কম থাকায় মাটি ঝুরঝুর করে ব্যবহার করা উচিত। মিষ্টি মরিচের গাছ গ্রীষ্ম, বর্ষা, শীত সব মৌসুমে চাষ করা যায়। চারা রোপণ ও সার প্রয়োগ টবে গাছ লাগানো ক্ষেত্রে উপযুক্ত মাটি ও ৩০-৪০দিন বয়সের চারা প্রয়োজন। যে কোনো সাইজের টবে এই গাছ রোপণ করা যায়। তবে একটি টবে একটি গাছ রোপণ করাই উত্তম। মাটি বাছাই করা হলে তার সঙ্গে ১/৩ অংশ গোবর, ...
সারাবছর পটল চাষ করলে লাভবান হবেন

সারাবছর পটল চাষ করলে লাভবান হবেন

Agriculture Tips, Cover Story
পটল একটি জনপ্রিয় উচ্চমূল্য সবজি। পটল খরিফ মরসুমের সবজি হলেও বর্তমানে সারা বছর ধরেই পাওয়া যায়।  গ্রীষ্ম এবং বর্ষাকালে বাজারে যখন অন্যান্য সবজি কম পাওয়া যায় তখন পটল গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের রাজ্যের জলবায়ু ও আবহাওয়া পটল চাষ উপযোগী হওয়ায় রাজ্যের সকল এলাকাতেই পটল চাষ করা সম্ভব। উচ্চ পুষ্টিমান ও বহুবিধ ব্যবহারের জন্য পটল সবার পছন্দের একটি সবজি। খাবার উপযোগী প্রতি ১০০ গ্রাম পটলে রয়েছে ২.৪ গ্রাম প্রোটিন, ৪.১ গ্রাম শ্বেতসার, ০.৬ গ্রাম চর্বি, ৭৯০ মি.গ্রা. ক্যারোটিন, ০.৩০ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-১, ০.০৩ মি.গ্রা. ভিটামিন বি-২, ২৯ মি.গ্রা. ভিটামিন সি, ২০ মি.গ্রা. ক্যালসিয়াম, ১.৭ মি.গ্রা. আয়রন, এবং ৩১ কিলো ক্যালরি খাদ্যশক্তি। পটল চাষ : মাটি ও জলবায়ু - পটল গাছের দৈহিক বৃদ্ধি এবং ফলনের জন্য উষ্ণ এবং আর্দ্র আবহাওয়া ও অধিক সূর্যালোক প্রয়োজন। বৃষ্টিপাতের আধিক্য ফুলের পরাগায়নে বিঘ্ন ঘটায় এবং ফলন...
ফেসবুক থেকে : মারাত্মক হুমকি আকাশমণি চারা

ফেসবুক থেকে : মারাত্মক হুমকি আকাশমণি চারা

Agriculture Tips, Cover Story
কী দেখছেন? সমাজবিজ্ঞান অনুষদের ক্যান্টিনের পাশে এতগুলো গাছ এর চারা! খুশি লাগছে না? খুব বৃক্ষরোপণ হচ্ছে! খুব বনায়ন হচ্ছে! খুব উপকার হচ্ছে বলে মনে হচ্ছে পরিবেশের! আনন্দে বিমোহিত চিত্তে একটু বাগড়া দিই।আজকে দুপুর ১২ টা নাগাদ এসে পৌঁছানো এ বিপুলসংখ্যক চারাগুলো হচ্ছে একাশিয়া গাছের চারা।#একাশিয়া, #আকাশমণি,#Acacia_Mangium অথবা #Black_Wattle। বাড়ি তার অস্ট্রেলিয়া, ইন্দোনেশিয়া, পাপুয়া নিউগিনি অঞ্চলে।এই ব্ল্যাক ওয়াটেলেরই আরেক প্রজাতি একাশিয়া মরিনসি পৃথিবীর ভয়ানক আগ্রাসী ১০০ প্রজাতির তালিকাভুক্ত যা আঞ্চলিক জীববৈচিত্র্য ও উদ্ভিদ বৈচিত্র্যের জন্য মারাত্মক হুমকি হিসেবে বিবেচ্য। ক্যাম্পাসের বিভিন্ন পাহাড়ে,জমিতে খুব জাঁকিয়ে বেড়ে ওঠা এই আকাশমণির দাপট দেখে আপনাদের অন্ধ চিত্ত যতই আনন্দিত হোক পরিবেশ, পাখি,পোকামাকড় এমনকি আমাদের মাটি কিন্তু তাতে মোটেও উপকৃত হয় না। উপকার করা, বিশেষত যে প্রকৃতি আপনাকে আল...
সঠিক কবুতর পালন পদ্ধতি

সঠিক কবুতর পালন পদ্ধতি

Agriculture Tips
নিচের ধাপগুলো অনুসরণ করে সঠিক পদ্ধতিতে কবুতর পালন করতে পারবেন ও লাভবান হতে পারবেন। ১/কবুতর কে সুস্থ সবল রাখার জন্য প্রাথমিক পদেক্ষেপ হলো উপযুক্ত বাসস্থান। আবহাওয়া সুজা কথা লফটের উত্তর আর দক্ষিণ সাইড় যথাযথ আবহাওয়া আসা যাওয়ার ব্যবস্থা রাখা। কারন মুক্ত আবহাওয়া আপনার কবুতর কে সুস্থ রাখার সহায়ক। ২/লফট পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখা /খাচার নিছে ময়লার ট্রে থেকে কবুতরের খাচার কিছুটা দুরত্ব রাখা। খাচার সাথে লাগানো হলে সরাসরি ময়লার গ্যাস টা কবুতরের গায়ে লাগে তখন অসুস্থ হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। অন্তত খাচা আর ট্রে এর মধ্যখানে তিন থেকে চার ইঞ্চি গ্যাপ থাকা খুবই ভালো। ৩/ কবুতরের খাচা টা আদর্শ সাইজ হলে খুব ভালো। অন্তত ২৪-২৪ /২৬-২৬ খাচা সব চেয়ে বেটার। ৪/ সাপ্তাহিক অন্তত দুইবার খাচার ময়লা পরিষ্কার করে দেয়া। যদি এর আগেও বেশি ময়লা হয় যেমন পাতলা পায়খানা হওয়াতে ভিজে যাই সেই কেত্রে যথাসময়ে পরিষ্কার করে নেয়...
কবুতরের খাবার : কবুতরকে কি খাওয়াতে হবে

কবুতরের খাবার : কবুতরকে কি খাওয়াতে হবে

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের খাবার তার স্বাস্থ্যগত বাপারে বিরাট ভূমিকা রাখে, বিশেষ করে ব্রিডিং কবুতরের জন্য সুষম খাদ্য এর তুলনা নাই। আপনি যদি আপনার কবুতর কে সুষম খাদ্য সরবরাহ করতে বার্থ হন তাহলে আপনি যতোই ভিটামিন বা অন্য কোণ খাদ্য সহায়ক দেন না কেন কোণ কাজে আসবে । আর আপনার কবুতর নিয়মিত রোগ বালাই তে আক্রান্ত হতে থাকবে । তাই নিয়মিত সুষম খাদ্য নিশ্চিত করতে হবে যেকোনো সফল খামারিকেই । কবুতরের যতো রোগ হয় তার অধিকাংশই সূত্রপাত হয় কবুতরের খাবার ও পানির মাধ্যমে, তাই খাবার দিবার আগে সেগুলো যতদূর সম্ভব পরিষ্কার করে দিতে হবে, যেমন পটাশ পানি বা লবণ পানিতে ধুয়ে রোদে শুকীয়ে দেওয়া যেতে পারে। তবে মনে রাখতে হবে যে সব খাবার আবাড় ধুয়া সম্ভব না, জেমোণঃ তিসি, চীণা,কাওণ, সবুজ মটর ইত্যাদি, তবে কিছু ধুয়া তা খুবই জরুরী, যেমন কালী মটর, লাল বাজরা, সাদা দেশী মটর, লাল মটর মূঘ ডাল,সরিষা ইত্যাদি । অনেকে কবুতরকে ধান দিতে দেখা যায়, ধান...
বাজেরিগার পাখির রোগ ও রোগের চিকিৎসা

বাজেরিগার পাখির রোগ ও রোগের চিকিৎসা

Agriculture Tips, Cover Story
বাজেরিগার পাখির কোষ্ঠকাঠিন্যঃ  কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা যায় প্রায় সব পাখিদের মধ্যে। বাজেরিগার পাখির হজম প্রক্রিয়ায় যখন সমস্যা সৃষ্টি হয় তখনই কোষ্ঠকাঠিন্য হয়ে থাকে। লক্ষনঃ পাখির মল ছোট আকৃতির ও শক্ত হবে, অনেক সময় পাখির মলত্যাগ করতে কষ্ট হয়, চোখে ঘুম আসে, মল শক্ত হয় বলে অনেক সময় পায়ু পথে লেগে থাকে বলে পায়ু পথ বন্ধ হয়ে যায় এর ফলে পাখি দুর্বল হয়ে পড়ে। চিকিৎসাঃ পাখিকে এই সময় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স পানির সাথে মিশিয়ে খেতে দিতে হবে এবং প্রচুর শাক সবজি খেতে দিতে হবে, যতদিন ভালো না হয় ততদিন। পাখির মল যদি পায়ু পথে লেগে থাকে তাহলে হাল্কা গরম কুসুম জল দিয়ে এক টুকরা তুলা দিয়ে পায়ু পথ পরিস্কার করে দিয়ে ভ্যাসলিন বা ওলিভ ওয়েল লাগিয়ে দিতে হবে।     কৃমিনাশক প্রদান: পাখিকে ৩ মাস বয়সে প্রথম কৃমিনাশক ঔষধ প্রদান করতে হবে। এবং প্রতি ৩ মাস পরপর কৃমিনাশক ঔষধ প্রদান করতে হবে। রোগবালাই প্রতিরো...
অর্থকরী ফসলের মধ্যে আখ চাষ বেশি লাভজনক

অর্থকরী ফসলের মধ্যে আখ চাষ বেশি লাভজনক

Agriculture Tips, Cover Story
আখ চাষ : আখ বাংলাদেশের একটি অন্যতম প্রধান অর্থকরী ফসল৷ পাট ও তামাকের মতো আখও চাষীদেরকে নগদ অর্থে আজকাল পাট চাষের চেয়ে আখ চাষ অধিক লাভজনক বলে চাষীরা পাটের চেয়ে আখ চাষেই বেশি গুরুত্ব দিচ্ছেন৷ বাংলাদেশের প্রতিটি জেলাতেই কিছু না কিছু আখের চাষ হয়, তবে জলবায়ুর প্রভাব অনুযায়ী দেশের উত্তরাঞ্চলের জেলাগুলো আখ চাষের জন্য উপযোগী৷ উদ্ভিদতাত্ত্বিক বৈশিষ্ট্য :  • আখ পরিবারভুক্ত ঘাস জাতীয় l দণ্ডাকৃতির ডাল পালাহীন একবর্ষ বা বহুবর্ষজীবী উদ্ভিদ৷ • গাছের পাতা কিছুটা ভুট্টার পাতার ন্যায় তবে অধিকতর শক্ত ও খাড়া, সুচালো ও কিনারা ধারযুক্ত৷ • আখদন্ড উচ্চতায় ১.৮৫-৩.৭২ মিটার পর্যন্ত এমনকি ঌ.৩ মিটার পর্যন্ত হয়৷ দন্ডের কোনোটি নরম এবং কোনোটি শক্ত, তবে সব দন্ডই গিটযুক্ত ৷ • আখ দণ্ডের কোনোটির হালকা, বেগুনি, কোনোটি সবুজ ও কোনোটি হলদে সবুজ বংয়ের হয়ে থাকে৷ • সকল জাতের আখ গাছেই ফুল হয় না, যেসব জাতে হয় সেগুলোতে গা...
কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিস

কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিস

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের এয়স্পারজিলসিস ও আফ্লাটকসিকসিসঃ দুটো ছত্রাক জনিত রোগ হলেও রোগ দুটো পরিপূরক । একটি বিষাক্ত খাবার থেকে ও দ্বিতীয়টি খাবারে ছত্রাক আক্রমন থেকে।এই রোগে কবুতরের মৃত্যুর হার অনেক বেশি।তবে সেটা নির্ভর করে কী পরিমান টক্সিন শরীরে প্রবেশ করেছে তার উপর।শুধু তাই নয়, এই রোগ থেকে নানা প্রকার রোগের সৃষ্টি হয়। তাই এই রোগকে ছোট করে দেখার কোন সুযোগ নেই।এছাড়াও আবহাওয়ার ৮০% আর্দ্রতা থাকলে এই রোগ দেখা দিতে পারে।সাধারনত(ভুট্টা, বাদাম, বয়লার গ্রয়ার ইত্যাদি।)খাবার থেকে আই রোগের টক্সিন শরীরে প্রবেশ করে।   লক্ষণঃ ১) দুর্বল,ঝিমুনি,নিদ্রালুভাব, ক্ষুধাহ্রাস, খাদ্য খেতে অসুবিধা বা গিলতে কষ্ট,শরীর শুকিয়ে হালকা হয়ে যাবে।২) মাথা ঝুলে পড়ে ও স্বাভাবিক নড়াচড়া করতে পারে না।৩) পালক আলগা হয়ে যায় তাই একটু নড়াচড়া করলেই পালক খসে পড়ে।৪) বুকের পালক উঠে যাবে।৫) শ্বাস প্রশ্বাসে কষ্ট হবে,মুখ হা করে ঘন ঘন নিঃশ্বাস নি...
বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস

বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস

Agriculture Tips, Cover Story
তরুন বা বাচ্চা কবুতরের রোগ উপসর্গ এডিনো ভাইরাস:( Baby pigeons effected with Adino Virus) 20 বছরেরও বেশী আগে প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন I আমাদের অঞ্চলে পাওয়া যায় নি; তারপর থেকে এটি বিশ্বব্যাপী নানাভাবে বর্ণিত হয়েছে। সন্দেহাতীত ভাবে এটা একটি ভাইরাস দ্বারা ঘটিত রোগ এবং সাম্প্রতিক বছরগুলিতে এটি একটি আতংকে পরিণত হয়েছে, খামারিদের কাছে এটি এক দুঃস্বপ্নর মত। এই রোগ প্রায়ই ই Coli ব্যাকটেরিয়া দ্বারা সংঘটিত হয়। যেহেতু এডিনো ভাইরাস হিসাবে পরিচিত হয় তাই একে Adenocoli বা তরুণ পায়রার disease.Adenocoli নামে বর্ণনা করা হয়।প্রাথমিকভাবে, রোগ শুধুমাত্র তরুণ পায়রা এবং ঘুঘু (এডিনো ভাইরাস বা প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন I নামে পরিচিত) দেখা যাই, কিন্তু সাম্প্রতিক বছরগুলোতে অনেক বেশি গুরুতর হচ্ছে পায়রা (হেপাটাইটিস necrotizing এডিনো ভাইরাস বা প্রাচীন এডিনো ভাইরাস ধরন II নামের)। এডিনো ভাইরাসের ধরনের সঙ্গে মূল ...
কবুতরের সাধারণ কিছু রোগ-সমস্যা ও সেগুলোর চিকিৎসা

কবুতরের সাধারণ কিছু রোগ-সমস্যা ও সেগুলোর চিকিৎসা

Agriculture Tips, Cover Story
কবুতরের কিছু অতি সাধারন অথচ প্রাথমিক কিছু সমস্যার আমারা প্রতিনিয়ত সম্মুখীন হচ্ছি, আর এগুলো যদি তৎক্ষণাৎ ব্যবস্থা না নিলে ফলাফল মারাত্মক হতে পারে, সেই রকমই কিছু সমস্যা ও সমাধান নিয়ে আলোচনাঃ *ক্ষত/আঘাত জনিত রক্তপাত: সাধারনত বিভিন্ন কারনে কবুতরের রক্তপাত হতে পারে আর সেটা বিড়ালের কামড়, পালক তুলতে, খাঁচার কারনে কেটে যাওয়া, নখ কাটতে, ঠোঁট ভেঙ্গে গেলে, বাজ পাখির আঘাত ইত্যাদি। যে কারনেই হোক না কেন সব ক্ষেত্রেই ব্যাপারটা কে একটু গুরুত্ব সহকারে বিবেচনা ও একটু আলাদা খেয়াল রাখতে হবে, কারন কবুতরের রক্তপাত একবার শুরু হলে সহজে বন্ধ হয় না। কবুতরের বেশী পরিমানে রক্ত পাতের হলে কবুতরের মাথা ঢলে পড়া, চোখ বন্ধ করে মনে হবে মারা যাচ্ছে। এই সময়ই যদি পরীক্ষা করার জন্য কবুতর কে ধরার সময় খেয়াল রাখতে হবে যেন বুকে চাপ না পরে বা হালকা করে ধরতে হবে, কারন এই সময় তাদের প্রচণ্ড শ্বাসকষ্ট হয়। এর যদি ভাল করে ধরা না ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!