Thursday, December 26
Shadow

Stories

Brand New Jokes episode 4

New Jokes and Articles, Stories
New Jokes 1 Nobody wears which Dress? Answer : Address   New Jokes Genie jokes Jhon found the lamp and started rubbing it with no delay. Eventually the genie comes out with a big yawn. Genie : What! Jhon : umm.. Ya.. I want a big complex near a sea beach with a view of blue ocean and... Before finishing his sentence, Jhon got a big slap from genie Thrashhhhhh! Jhon : Whats wrong with you.. you are the lamp of the genie.. Genie: If I could get you a big home like that, why the hell am I living in a lamp?!   Teacher jokes Teacher: Roni, tell me a big word Roni : Rubber! Teacher: how is that a big word? Roni : pull it sir, it will get bigger!   Bird Jokes Why the birds migrate from Siberia to other warmer countries? Why do th...
রোমান্টিক উপন্যাস (ফ্যান্টাসি থ্রিলার) ”কৃ” (পর্ব-৩)

রোমান্টিক উপন্যাস (ফ্যান্টাসি থ্রিলার) ”কৃ” (পর্ব-৩)

Cover Story, Stories
রোমান্টিক উপন্যাস (ফ্যান্টাসি থ্রিলার) ”কৃ” (পর্ব-৩) রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-২) রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-১) ধ্রুব নীল ৩ আমাকে ছেড়ে বিছানার এক প্রান্তে বসে পা দোলাতে শুরু করলো কৃ। একটা কথাও বলছে না। বোঝাতে চাইছে, তোমার সমস্যা তুমি সামলাও। আমি সমস্যা সামলাতে দরজার ছোট্ট ফুটোয় উঁকি দিলাম। স্থবির হয়ে গেল পুরো শরীর। ‘দেখেছো তো, এবার খোলো! আমি তো চোর-ডাকাত না। তোমার বউ রেশমা।’ কী-হোলে চোখ রাখলে ওপাশ থেকে বোঝা যায়। সুতরাং দেরি করলেই ঝামেলা। আমার মগজটা নিজের মতো করে ব্যাখ্যা ভাবতে শুরু করে দিয়েছে। কৃ নামের একটা মেয়ে বিপদে পড়ে আশ্রয় নিয়েছে। কয়েকজন লোক তার পিছু নিয়েছিল। পরে আমাদের বাসায় আশ্রয়...। ‘সব রাস্তা বন্ধ। একটা মাছি ঢোকারও জায়গা নাই। আধা ঘণ্টা গরমের মধ্যে বসা। পরে শুনি গাড়ি আর যাবে না।’ হড়বড় করে কথা বলতে বলতে ফ্রিজের দিকে এগিয়...

Brand New Jokes : Courtroom and mugger jokes

Cover Story, New Jokes and Articles, Stories
Brand New Jokes -1 Judge to Criminal : I am sorry, for our mistake you have to stay in jail for extra two years Criminal : No problem sir, next time, adjust my two years with the sentence.   Brand New Jokes -2 After a heavy fight with the homeowner the mugger took control and going to pick up a nice golden trophy. Homeowner asked him politely with pity : Please don't take that trophy. Its a special one. Mugger : Whats so special in this? Homeowner: I got this as a first prize at a karate tournament.   Brand New Jokes Doctor : Helo Mr Jhon, you have two news, One bad and you know.. other one is good Jhon : Oh, then the bad news first. Doctor: You got short term memory loss problem. Jhon : Oh, what is the bad news?
রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-২)

রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-২)

Cover Story, Stories
রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ পর্ব-১ ‘আপদ বিদেয় হলো?’ ‘না বিদেয় হয়নি। আপদ শাড়ি বদলাচ্ছে। এরপর আরো বহু কিছু বাকি। ঘণ্টাখানেকের মামলা।’ আমি অবাক হওয়ার গুণ হারিয়ে ফেলিনি। অভিনয় করছি কেবল। বুঝতে পেরেছি মোবাইলের খুদে স্পিকারে ভেসে আসা জাদুর মতো কথাগুলো আমাকে কব্জা করে ফেলছে। আমিও তার কব্জায় নিজেকে ঢুকিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করছি। আমি চাই সে আমাকে আরো জোরে সোরে কব্জা করুক। ‘কেমন আছো?’ ‘এই তো। তুমি?’ ‘দেখছো না? দেখে কী মনে হচ্ছে?’ ‘হুম।’ ‘হুম আবার কী? বিয়ে করেছো, সংসার করছো। ভালোই তো থাকার কথা।’ ‘তা হলে মনে হয় ভালোই আছি।’ ‘লুনার কথা মনে আছে?’ ‘কী আশ্চর্য, কেন থাকবে না!’ ‘উঁহু। অনেক অনেক দিন আগের কথা তো। সে তো মরে গেছে, তাই না?’ আমার ভেতরটা খালি খালি লাগল আবার। মেয়েটার মুখে এ কথা আশা করিনি। তার চোখজোড়া পরিষ্কার দেখতে পাচ্ছি। চোখের কালো মণি দুটো টলটল করছে। তবে আমি নিশ্চিত ওটা কান...
রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-১)

রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-১)

Cover Story, Stories
লেখক : ধ্রুব নীল ১ পাশের বাড়ির ছাদে এক রূপবতী হেঁটে বেড়াচ্ছে এবং আমি তার দিকে নিষ্পলক তাকিয়ে আছি। মেয়েটাকে দেখে একবারও মনে হলো না যে আমার স্ত্রী রেশমা এ অবস্থায় আমাকে দেখলে দুচার কথা শুনিয়ে দেবে। মনে হলো মেয়েটার দিকে এভাবেই তাকিয়ে থাকতে পারবো। অনন্তকাল না হোক, আপাতত অফিস কামাই করা যায়। কারণ ছাদের মেয়েটা অবিকল লুনার মতো। অবিকল কথাটা বাড়িয়ে বলিনি। চোখ, কান বা নাকে নয় শুধু। যমজদের মতো হুবহু মিল! তবে একটা বড় কিন্তু আছে। যে কিন্তুটার জন্য আমার তাকিয়ে থাকার ধরনটা ছিল হ্যাংলা। মেয়েটা দেখতে অবিকল পনের বছর আগের লুনার মতো। এখনকার লুনার মতো নয়। মানে মেয়েটা যে লুনাই হতে পারে সেটাও সম্ভব নয়। কারণ লুনা মারা গেছে তের বছর আগে। সে ছিল আমার প্রথম প্রেমিকা। রোমান্টিক ফ্যান্টাসি থ্রিলার উপন্যাস- কৃ (পর্ব-১) মহাবিশ্ব মানেই রহস্যের ছড়াছড়ি। ইলেকট্রনের দুই রকম আচরণ, কোয়ান্টাম এনটেঙ্গলমেন্ট, স্পেস-টাইম; এস...
সত্যিকারের ভূত : ঝাড়তলার বিভীষিকা

সত্যিকারের ভূত : ঝাড়তলার বিভীষিকা

Cover Story, Stories
ত্রিশাল উপজেলার বীররামপুর গ্রাম। ঝাড়তলা নামে একটি জায়গা আছে এ গ্রামে। সেখানে চলছে ভূতুড়ে সব কাণ্ড। এলাকাবাসীর সঙ্গে কথা বলে ঝাড়তলার সত্যিকারের ভূত এর ঘটনা জানাচ্ছেন মো. মাঈন উদ্দিন নামাপাড়া বীররামপুর গ্রামের মোটামুটি বিচ্ছিন্ন একটি পাড়া। এই পাড়ায় তিন-চার হাজার মানুষের বাস। প্রায় আধা কিলোমিটার কাঁচা রাস্তা পার হয়ে পাকা সড়কে আসতে হয় তাদের। কাঁচা রাস্তার এক জায়গায় আছে একটি বাড়ি। বাড়িটির নাম নয়াবাড়ি। নামে নয়া হলেও অনেক পুরনো। নয়াবাড়ির সারিবদ্ধ ঘরগুলো সব পূর্ব অংশে। পশ্চিম অংশে বিরাট জঙ্গল। জঙ্গলের পশ্চিম পাশে—অর্থাৎ পেছন দিক দিয়ে একটা রাস্তা আছে। রাস্তার সঙ্গেই বাঁশঝাড়। বাঁশঝাড় থেকেই ওই জায়গার নাম হয়েছে ঝাড়তলা। দিনের বেলায় আবছা অন্ধকার। সন্ধ্যার পর আঁধার আরো ঘন হয়ে ওঠে এখানে। ওই সময় পারতপক্ষে কেউ এদিক দিয়ে একা আসা-যাওয়া করে না। নামাপাড়ার পক্ষাঘাতগ্রস্ত বাসিন্দা জাফর। তিনি জানান, ‘একদ...
জোকস : জেলখানায় সদ্য আসা কয়েদীকে

জোকস : জেলখানায় সদ্য আসা কয়েদীকে

Cover Story, Stories
জেলখানায় সদ্য আসা কয়েদীকে প্রশ্ন করা হচ্ছে, ‘কি অপরাধে তোমাকে এক বছরের জন্য এখানে পাঠানো হল?’ কয়েদী : জ্বী, এক টুকরো মানে হাত চারেকের মত দড়ি চুরি করার অপরাধে। জেলার : এক টুকরো দড়ি চুরির জন্য এক বছর জেল! অসম্ভব! কয়েদী : দড়িটার ও মাথায় একটা গরু বাঁধা ছিল যে! বাবা : জানিস মাত্র দশ টাকা পকেটে নিয়ে এই ঢাকার শহরে এসেছিলাম। আর সেই দশ টাকা থেকে আমি এখন লাখপতি। ছেলে : বল কি বাবা! মাত্র দশ টাকা থেকে লাখপতি কিভাবে হলে? বাবা : কিভাবে মানে! দশ টাকা দিয়ে আমি আমার বাবার কাছে ফোন করে বললাম, ‘আব্বা আমি ঢাকার শহরে ব্যবসা করব। জলদি পঞ্চাশ লাখ টাকা পাঠাও।’ প্রথম বান্ধবী : জানিস, তুই যখন ধবধবে সাদা শাড়ি পরে কপালে একটা বড় লাল টিপ পড়িস, তখন তোমাকে কার মতো লাগে? দ্বিতীয় বান্ধবী : না তো, কার মতো লাগে রে? প্রথম বান্ধবী : না ইয়ে মানে এ্যাম্বুলেন্স এর মতো লাগে। এক লোক বাজারে যাওয়ার সময় দেখল, অন্য আরেক...
গল্প : ঘুরপথে – তনুশ্রী দাস

গল্প : ঘুরপথে – তনুশ্রী দাস

Health and Lifestyle, Stories
‘এই পরাগ, শুনে যা একবার। পালাচ্ছিস কোথায়?’’ পরাগ গলাটা শুনে ফিরে তাকাল না। কিন্তু দাঁড়িয়ে পড়ল। খেপিটা আবার পাকড়েছে। তোয়া ডাকলে পালানো মুশকিল। স্বচ্ছতোয়া লাফাতে-লাফাতে এসে হাজির, ‘‘কী রে, দু’দিন ধরে হুটপাট কেটে পড়ছিস? আমার ভাইরাল ফিভার হল, একবার খোঁজও নিলি না। কেমন বন্ধু তুই?’’   পরাগের খুব অপরাধবোধ হল। তোয়া মেয়েটা খুব ভাল। মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে এসে পরাগের প্রথম যে বন্ধু হয়েছে, সে হল তোয়া। তোয়া খুব মেধাবী। ও সবসময় পরাগকে হেল্প করেছে। শুরুতেই পরাগের জন্ডিস হয়েছিল। তখন ইলেকট্রোম্যাগনেটিক থিওরির ক্লাসনোট্স ওকে হোয়াটসঅ্যাপ করে পাঠিয়েছিল তোয়া। পরাগ খুব অবাক  হয়েছিল, ওর ফোন নম্বর ও তো তোয়াকে দেয়নি। পরে জেনেছিল, লাইব্রেরিয়ান সুধাম্যাডামের কাছ থেকে নম্বরটা ম্যানেজ করেছে তোয়া। লাইব্রেরির ফর্ম ফিল আপের সময় পরাগ ফোন নম্বর দিয়েছিল। আসলে পরাগ ছোটবেলা থেকেই একটু লাজুক আর মুখচো...
হরর-রোমাঞ্চ গল্প : লাশের গায়ে জোৎস্না পড়ে না

হরর-রোমাঞ্চ গল্প : লাশের গায়ে জোৎস্না পড়ে না

Cover Story, Stories
[একটি সবিনয় নিবেদন: আমাদের আয় নেই বলে লেখকদের আমরা খুব একটা সম্মানি দিতে পারি না। তবে লেখকরা লেখা থামান না। তারা লিখছেন। তাই পাঠকদের কাছে অনুরোধ, গল্প বা লেখা ভালো লেগে থাকলে লেখকের জন্য একটা নামমাত্র সম্মানি দিতে পারেন। সম্মানি আমাদের “নগদ” একাউন্টে পাঠাতে পারেন: নম্বর 01407-885500]   সাইদুর রহমান ইদানীং বেশ ভুলে যাচ্ছেন। চায়ে যে চিনি নেই, সেটা টের পেলেন কাপ অর্ধেক খালি হওয়ার পর। কলেজের কাজে ছোটাছুটি করতে হয় বেশি। তবু মনে হয় সারাক্ষণ মাথাটা ঝিম মেরে আছে। কোনো কাজই করছেন না। ‘...এই ধরেন স্যার চল্লিশ পাঁচচল্লিশ বছর হইবো।’ ‘হ্যাঁ? কী..?’ ‘আপনে স্যার কথাই শোনেন নাই।’ ‘না না.. তুমি একটা লোকের কথা বলছিলে। গ্রামের। কী যেন নাম.. আবদুল মতিন। হ্যাঁ.. লোকটা মারা গিয়েছিল।’ ‘স্যার আপনি শোনেন নাই। লোকটার নাম নুরুল বেপারি।’ ‘ইদানীং কিছু মনে টনে থাকে না। এক কাজ করো। গোড়া থেকে ধরিয়ে দাও।’...

একটি প্রেমের গল্প – অভিজিৎ দাস

Cover Story, Stories
তিনদিন হল শোভন বাড়ি থেকে বেরয়নি। নতুন যে কাজটা পেয়েছে, সেখান থেকে ছুটি নিয়েছে। বাড়ির লোক ভাবছে, হয়তো শরীরটা খারাপ। খোঁজখবর নেবে ভেবে অনিমেষ একদিন শোভনের বাড়িতে হাজির হল। সে শোভনের একেবারে বাচ্চাবেলার বন্ধু। একই সঙ্গে ওঠাবসা। ঘরে ঢুকে অনিমেষ শোভনকে জিজ্ঞেস করে, ‘‘কেমন আছিস? শুনলাম ঘর থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছিস?’’ শোভন উত্তর দেয়, ‘‘কী করব বল, অক্ষম পুরুষ। ভিতরে-ভিতরে জ্বলে-পুড়ে মরছি। এদিকে বন্ধুবান্ধব যার সঙ্গেই দেখা হয় সেই বলছে যে কুহেলির ব্যাপারটা আমি যেন সহানুভূতির সঙ্গে বিচার করি। ওর নাকি আর কিছু করার ছিল না। অর্থাৎ, ‘তুমি যে চাকরি পেয়েছ তাতে বউকে সমস্ত সুখ-সুবিধে দিতে পারবে না। কুহেলি তোমায় বিয়ে করবে কেন?’ কথাটা অস্বীকারও তো করতে পারি না।’’ অনিমেষ বলল, ‘‘তোর মাইনের টাকায় সংসার চালানো একেবারে অসম্ভব নয়, তবে কষ্ট আছে। তা, কুহেলির শেষ কথাটা কী?’’ শোভন বলল, ‘‘কুহেলি বলেছে এই চাকরিতে...
মঞ্চনাটক নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী : ড. ইনামুল হক

মঞ্চনাটক নিয়ে আমি ভীষণ আশাবাদী : ড. ইনামুল হক

Cover Story, Entertainment, Stories
একুশে পদকপ্রাপ্ত গুণী অভিনেতা, নাট্যকার, নির্দেশক ও শিক্ষক। স্বাধীন বাংলাদেশের টিভিতে প্রচারিত প্রথম নাটকটি তাঁর লেখা। ২১শে ফেব্রুয়ারির প্রথম নাটকও তাঁর। প্রতিষ্ঠা করেছেন নাগরিক নাট্য সম্প্রদায়, নাগরিক নাট্যাঙ্গনের মতো নামকরা সব প্রতিষ্ঠান। আজকের কথায় কথায় বৈচিত্র্যে ভরা জীবনের নানা অধ্যায় তুলে ধরেছেন ড. ইনামুল হক । তাঁর সঙ্গে কথা বলেছেন গাজী খায়রুল আলম শৈশবের গল্প দিয়ে শুরু করা যাক ড. ইনামুল হক : ৭ মার্চ ১৯৪৩ সালে ফেনী জেলার মোটবী গ্রামে আমার জন্ম। শুনেছি আমার তখন দেড় বছর বয়স। মা তাঁর পিত্রালয়ে বেড়াতে গিয়ে পৃথিবী ছেড়ে চলে যান। মায়ের মারা যাওয়ার খবরটা আমাকে কেউ বলেনি। আমি যাঁদের কাছে বড় হয়েছি, আমার ফুফা-ফুফু তাঁদেরই বাবা-মা বলে জানতাম। মায়ের কোনো স্মৃতি আমার নেই। তাঁর কোনো ছবিও দেখিনি। আমার ফুফা ছিলেন ইন্ডিয়ান সিভিল সার্ভিস (আইসিএস) কর্মকর্তা। মায়ের মৃত্যুর পরই ফুফা তাঁর কর্মস্থলে (এখন...
একটি প্রেমের গল্প – অভিজিৎ দাস

একটি প্রেমের গল্প – অভিজিৎ দাস

Cover Story, Stories
তিনদিন হল শোভন বাড়ি থেকে বেরয়নি। নতুন যে কাজটা পেয়েছে, সেখান থেকে ছুটি নিয়েছে। বাড়ির লোক ভাবছে, হয়তো শরীরটা খারাপ। খোঁজখবর নেবে ভেবে অনিমেষ একদিন শোভনের বাড়িতে হাজির হল। সে শোভনের একেবারে বাচ্চাবেলার বন্ধু। একই সঙ্গে ওঠাবসা। ঘরে ঢুকে অনিমেষ শোভনকে জিজ্ঞেস করে, ‘‘কেমন আছিস? শুনলাম ঘর থেকে বেরনো বন্ধ করে দিয়েছিস?’’ শোভন উত্তর দেয়, ‘‘কী করব বল, অক্ষম পুরুষ। ভিতরে-ভিতরে জ্বলে-পুড়ে মরছি। এদিকে বন্ধুবান্ধব যার সঙ্গেই দেখা হয় সেই বলছে যে কুহেলির ব্যাপারটা আমি যেন সহানুভূতির সঙ্গে বিচার করি। ওর নাকি আর কিছু করার ছিল না। অর্থাৎ, ‘তুমি যে চাকরি পেয়েছ তাতে বউকে সমস্ত সুখ-সুবিধে দিতে পারবে না। কুহেলি তোমায় বিয়ে করবে কেন?’ কথাটা অস্বীকারও তো করতে পারি না।’’ অনিমেষ বলল, ‘‘তোর মাইনের টাকায় সংসার চালানো একেবারে অসম্ভব নয়, তবে কষ্ট আছে। তা, কুহেলির শেষ কথাটা কী?’’ শোভন বলল, ‘‘কুহেলি বলেছে এই চাকরিতে...
সহবাস : আন্দালিব রাশদী

সহবাস : আন্দালিব রাশদী

Cover Story, Stories
সহবাস : আন্দালিব রাশদী সহবাস শুনেই রতিক্রিয়ার দৃশ্য কল্পনা করে আস্তাগফিরুল্লাহ বলে জিবে কামড় বসাবেন না। সহবাসের আরো মানে আছে : পতি-পত্নীরূপে বাস। একসঙ্গে বসবাস। আপনি বলবেন, মানলাম পতি-পত্নীরূপে বাস। কিন্তু পতি-পত্নী কি পরস্পরের বুড়ো আঙুল চোষে? সম্ভবত নবদম্পতির হ্যাংওভার থেকে এখনো বেরোতে পারেননি। কিছুটা সময় যেতে দিন। দেখবেন সহবাসকালে পরস্পরের বুড়ো আঙুল কেন, নিজের বুড়ো আঙুলও কেউ চোষে না। তাদের বিছানাটা ভালো করে দেখবেন ঠিক মাঝখান বরাবর চীনের প্রাচীর দাঁড়িয়ে গেছে। সহবাস : আন্দালিব রাশদী একই ছাদের নিচে একই কক্ষে স্ত্রী ও স্বামী চীনের প্রাচীরে এপারে ও ওপারে বসবাস করছেন, একে কি সহবাস বলবেন না? আপনি বলবেন, দূর, কিসের চীনের দেয়াল, মাঝবরাবর একটা সুতাও নেই। তাহলে শুনুন, এটাই হচ্ছে দাম্পত্যজাদু। এ জাদুর জন্য হুডিনি হতে হয় না, পিসি সরকার কী জুয়েল আইচ হতে হয় না। দেয়ালকে অদৃশ্য করে রাখ...
হাসান মাহামুদের গল্প : একই ছাদের তলে বিভক্তির মঞ্চায়ন

হাসান মাহামুদের গল্প : একই ছাদের তলে বিভক্তির মঞ্চায়ন

Stories
হাসান মাহমুদের গল্প :  একই ছাদের তলে বিভক্তির মঞ্চায়ন হাসান মাহামুদ বিদ্যুৎ নেই অনেক ক্ষণ হয়েছে। আসার যেন নামও নেই। আইপিএসের লাইনে টিউবলাইট জ্বলছে, তাই বিদ্যুতের অভাব খুব একটা বুঝছে না আদ্রিতা। মায়ের পাশে খাটে উপুড় হয়ে শুয়ে শুয়ে হোমওয়ার্ক করছে সে। কিন্তু সময় কাটছে না এলিনের। টেলিভিশন বা সিডি প্লেয়ার চলছে না। তার উপর বিকেল থেকে বিচ্ছিরি রকম এক বিরক্তি ছেয়ে আছে তাকে। সবকিছুতেই কেমন যেন এক সহ্যহীন অস্থিরতা। এই সময়টা প্রতিদিন একা একাই কাটে এলিন আর আদ্রিতার। কাউন্সিলর হওয়ার পর থেকে রাত ১২টার পর বাসায় ফেরা মাহতাবের নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে। দুপুরে খাওয়ার পর দুতিন ঘন্টা ঘুমায়। এরপর বিকেল থেকে রাত পর্যন্ত অফিসেই থাকে। ঠিকাদারির কাজ চালিয়ে নেয়ার সুবিধার্থে নেয়া হলেও এখন সব কাজের ঠিকানা পুলপারের অফিসটি। সন্ধ্যা নাগাদ ব্যবসায়িক কাজ শেষ হয় তার। পরের সময়টা নেহাত অপচয়। অবশ্য বাসায় ফেরার টানও নেই তার। এর ...
ঘুরে আসি চা-এর দেশে

ঘুরে আসি চা-এর দেশে

Stories, Travel Destinations
  চায়ের দেশে চা না খেলে তো চলে না। সেই চায়ের বাগান ঘুরে বেড়ানোর সুযোগ পেলে মন্দ হয় না। এই শীতে বেড়াতে যেতে পারেন দেশের চা বাগানগুলোতে। উঁচু-নিচু টিলার গায়ে সিলেট ওসমানী বিমানবন্দরের রাস্তার এক পাশজুড়ে উঁচু-নিচু টিলার গায়ে দেশের প্রথম চা বাগান মালনীছড়া চা বাগান। আড়াই হাজার একরের বাগানটি ১৮৫৪ সালে তৈরি। ১২০০ একরে বাগান, ৭০০ একরে রাবার, বাকিটুকুতে শ্রমিকদের বাসস্থান, গাছপালা ও জঙ্গল। বাগান এলাকায় আছে হজরত শাহজালাল (রা.)-এর স্মৃতিবিজড়িত হারুং হুড়–ং গুহা, শিবমন্দির, মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিসৌধ। মালনীছড়া থেকে পায়ে হাঁটা দূরত্বে সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়াম। বিমানবন্দর রোডের বাঁ পাশ ঘেঁষে আছে লাক্কাতুরা, আলী বাহার, কেয়াছড়া চা বাগান। আছে ইকো পার্ক, অ্যাডভেঞ্চার ওয়ার্ল্ডও। যেতে চাইলে ঢাকার সায়েদাবাদ, ফকিরাপুল, রাজারবাগ ও মহাখালী বাসস্ট্যান্ড থেকে গ্রিনলাইন, শ্যামলী, সৌদিয়া, ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!