class="post-template-default single single-post postid-810 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

খেতে পারেন কালোমেঘ

খেতে পারেন কালোমেঘ

কা্লোমেঘের উপকারের কথা বলে শেষ করা কঠিন।

আমাদের বাড়িরে আশেপাশে কালো মেঘের গাছ পাওয়া যায়। কিন্তু আমরা হয়তো এটি প্রয়োজন ছাড়া কখনো নহজর দেই না। তবে এই উপকারগুলো জানার পর প্রতিদিনই খোঁজবেন।

১। ঘা পাঁচরায় পাতা ও সমগ্র উদ্ভিদ ৫ গ্রাম আধা চূর্ণ করে সকাল বিকাল খেতে হবে এবং পাতা সেদ্ধ পানি দিয়ে আক্রান্ত স্থানে ধৌত করতে হবে।

২।যকৃত ও পেটের অসুখে ৫-১০ গ্রাম সম্পূর্ণ উদ্ভিদ আধা চূর্ণ করে ১ কাপ পানিতে জ্বার করে আধা কাপ হলে ছেঁকে নিয়ে প্রত্যেকদিন দু‘বার করে খাবেন।

৩। অম্ল ও অজীর্ণে ৫-১০ মিলি পাতার রস সকাল সন্ধ্যা ২ বার পানিসহ খেলে উপকার পাওযা যায়।

৪। রক্ত আমাশায় ৫-১০ মিলি পাতার রস সকাল সন্ধ্যায় খালি পেটে খাবেন।

৫। জ্বর হলে ৫-১০ মিলি পাতার রস সকাল সন্ধ্যায় খাবেন।

৬। কৃমি ধ্বংসে ৫ মিলি পাতার রস সমপরিমাণ কাঁচা হলুদের রস চিনিসহ মিশিয়ে খাবেন।

৭। অজীর্ণ, রক্ত আমাশায় এবং দূষিত জ্বরে পাতার রস মিছরিসহ সকাল বিকাল সাতদিন খেতে হবে।

৮। শিশুদের কালাজ্বর, ম্যালেরিয়া, ইয়োলো ফিবারে কালোমেগের ক্বাথ খাবেন। ক্বাথ হলো সিদ্ধ করা ঘন পানি।

৯। শিশু ও বালকদের লিভারের দুর্বলাতায় কালোমেঘের পাতার রস ১-৩ চা চামচ দিনে তিন বার খাবেন।

১০। হাত পায়ের জ্বালা পোড়ায় কালোমেঘের ক্বাথ খাবেন।

১১। জণ্ডিসে কালোমেঘের ক্বাথ, দ্রাক্ষা হরতকীর রসসহ খাবেন।

১২। কালোমেঘের ক্বাথ টাইফয়েড রোগের এন্টিবায়োটিক হিসেবে কাজ করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!