আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয় কিশমিশ। ভিটামিন এবং মিনারেল সমৃদ্ধ কিশমিশ খেতে পারেন পানিতে ভিজিয়ে । এজন্য ২ কাপ পানি ফুটিয়ে নামিয়ে নিন চুলা থেকে। গরম পানিতে ৫০ গ্রাম কিশমিশ ভিজিয়ে রাখুন রাতভর। পরদিন সকালে ছেঁকে নিন। এরপর সামান্য গরম করে লেবু মিশিয়ে নিতে পারেন।
- এটি থেকে দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে ও লিভার ভালো রাখে।
- পাকস্থলীতে অ্যাসিড জমতে দেয় না কিশমিশ পানি । তাই গ্যাস্ট্রিক কমাতেও কিশমিশ পানি খাওয়া যায়।
- কিশমিশের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
- কোলেস্টেরল দূর করে হার্ট ভালো রাখে কিশমিশ পানি ।
- কিশমিশ পানির অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট ক্যানসারের ঝুঁকিও কমায়।
- খাবার দ্রুত হজমে সহায়তা করে কিশমিশ ভেজানো পানি।
- কিশমিশে থাকা পটাসিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখে।
- প্রচুর আয়রন আছে কিশমিশে । নিয়মিত কিশমিশ ভেজানো পানি খেলে রক্ত স্বল্পতা দূর হয়।
- ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের স্বাস্থ্য ভালো রাখে কিশমিশ ভেজানো পানি।