কোনো কাজ শুরুর আগে মানসিকভাবে প্রস্তুতি নিন। মানসিকভাবে একদম নিশ্চিত হয়ে নিন যে আপনি অবশ্যই ফিট থাকতে চান। এটি আপনার জন্য ভীষণ জরুরি। তাই অস্বাস্থ্যকর অভ্যাস বাদ দিচ্ছেন। তবেই এ যাত্রা ৭০ ভাগ সহজ হয়ে যাবে।
অতিরিক্ত ওজন বা স্বাস্থ্য নিয়ে দুশ্চিন্তা ছেড়ে দিন। অতিরিক্ত চিন্তা, অবসাদ আপনার সুস্বাস্থ্যের পথে বাধা হয়ে দাঁড়াবে। স্বাস্থ্যকর জীবনযাপনের রুটিন তৈরি করে ফেলুন। সে অনুযায়ী শুরু করুন।
খাদ্য তালিকায় হঠাৎ করেই বেশি পরিবর্তন আনবেন না। এতে ক্ষতিও হতে পারে আবার হতাশও হয়ে পড়তে পারেন।
তবে নিজেকে ফাঁকি দিতে যাবেন না। স্বাস্থ্যকর, সুস্বাদু এবং পুষ্টিকর খাদ্যতালিকা তৈরি করে নিন। প্রয়োজনে সাহায্য নিন পুষ্টিবিদ বা ডায়েটিশিয়ানের।
অফিস, এসাইনমেন্ট, পড়াশোনার চাপে দীর্ঘ সময় কম্পিউটার, ল্যাপটপের সামনে বসে থাকার প্রবণতা তৈরি হয়। তাই একটু হালকা ব্যায়াম, হাঁটাহাঁটির মাঝে থাকবার চেষ্টা করুন। প্রয়োজনে হেঁটে কর্মস্থলে যাওয়ার অভ্যাস করুন।