সিলেট থেকে জাফলং
সিলেট থেকে মাত্র ৬০ কিলোমিটার দূরে থাকা জাফলং পর্যটকদের কাছে সুপরিচিত তার বনজঙ্গলে ঘেরা নয়নাভিরাম প্রাকৃতিক দৃশ্যের জন্য। এখানকার প্রধান আকর্ষণগুলো হলো, পাহাড় থেকে গড়িয়ে পড়া পাথর এবং স্ফটিক স্বচ্ছ পানি, সুপারি ও পানপাতার বরজ, সবুজ চা বাগানের সারি এবং ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠীর বর্ণিল জীবন। পাহাড়ি নদী মারি থেকে আসা সাদা পাথরের জন্যও এই স্থান বিখ্যাত। জাফলংয়ের পুরোটা ঘুরে দেখার জন্য সকাল সকাল বেরিয়ে পড়াই উত্তম।
কাঠমান্ডু থেকে ধুলিখেল
শহরটি কাঠমান্ডু থেকে ৩১ কিলোমিটার দূরে ঘন সবুজে ঘেরা একটি পাহাড়ের ওপর অবস্থিত। শহরের ব্যস্ততম জীবন ছেড়ে এক চিলতে অবকাশ কাটাতে এই শান্ত ও শান্তিপূর্ণ জায়গায় ছুটি কাটাতে পারবেন, যেখান থেকে চোখে পড়বে বরফে ছাওয়া পাহাড়ের বিস্তৃত এক ভূমি। এখানে রয়েছে শত বছর পুরনো মন্দির, মঠ, বৌদ্ধমূর্তি এবং স্থানীয় ক্যাফে। এখানে আছে সমৃদ্ধ ইতিহাস, আছে প্রকৃতি। পুরনো এই শহরটিতে আছে বেশ কিছু পুরনো নেওয়ারি বাড়িঘর, যেগুলোর দরজা ও জানালায় আছে নান্দনিক বাঁকানো নকশা। যা এখানকার ঐতিহ্যবাহী নেওয়ারি শিল্পকর্মের প্রতীক।
ব্যাংকক থেকে চিয়াং মাই
থাইল্যান্ডের উত্তরাঞ্চলের পর্বতময় স্থানটিকে বলা যায় ব্যাংককের শহুরে বিশৃঙ্খলা থেকে বের হয়ে এক চিলতে শান্তির জন্য একটি নির্মল ও দৃষ্টিনন্দন দরজা। আকাশপথে ব্যাংকক থেকে মাত্র এক ঘণ্টার দূরত্বে থাকা শহরটি বিনোদন এবং চমৎকার সব খাবারের জন্য বিখ্যাত। যে কেউ এখানকার অলিগলিতে ঘুরতে পারে এবং উপভোগ করতে পারে এই শহরের প্রাচীন মন্দির, রাজপ্রাসাদ, গুহা, রাতের সাফারি চিড়িয়াখানা, প্যারাগ্লাইডিং ও গলফসহ আরো অনেক কিছুই। এখানে দেখার এবং জন্য আরো হাজার হাজার উপাদান ছড়িয়ে আছে। কেনাকাটাপ্রেমীদের জন্য এ যেমন স্বর্গ, তেমনি রোমাঞ্চপ্রেমীদের জন্য পুলকের শেষ নেই এখানে।