class="post-template-default single single-post postid-15286 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

ত্বক পরিচর্যাতে সঙ্গী করো ড্রাই ফ্রুটস

ত্বকত্বকের পরিচর্যাতে বিভিন্ন ঘরোয়া উপকরণ তো রয়েছেই… তবে সুন্দর এবং কোমল ত্বক পেতে গেলে শুধুই ফেসপ্যাক মাখলে চলবে না। একই সঙ্গে ভিতর থেকে ত্বকের পুষ্টিও প্রয়োজন। মুখোরোচক খাবারের তালিকাতে এখন রাখতেই পার, ড্রাই ফ্রুটস… কাজুবাদাম, পেস্তা, আখরোট এগুলো শুধুমাত্র শরীরেরই পুষ্টি সাধন করে না, একই সঙ্গে ত্বকের নানারকম ক্ষয়পূরণেও সাহায্য করে। কাজেই একবার চোখ রাখা যেতেই পারে এগুলোর উপকারিতার প্রতি।

কাজুবাদাম— কাজুবাদাম খেতে ভীষণই ভাল, একই সঙ্গে এর উপকারিতা চোখে পড়ার মতো। এর মধ্যে রয়েছে নিয়াসিন, কপার এবং অন্যান্য অনেক উপাদান। এই উপাদানগুলোই ত্বককে পিগমেন্টেশন, ডার্মাটাইটিস থেকে রক্ষা করে।

আমন্ড— গোটা আমন্ড খাওয়ার পাশাপাশি আমন্ডের তেলও ত্বক পরিচর্যাতে বিশেষ কার্যকরী। ত্বককে কোমল করতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে আমন্ড অয়েলের ক্রমাগত ব্যবহারে আমাদের ত্বকে রক্ত-সঞ্চালন ভাল হয়। ফলে ত্বক ভিতর থেকে পুষ্টি পায় এবং ত্বকের গ্লোতেই তার প্রকাশ পায়। একই সঙ্গে ত্বককে নির্জীবতার হাত থেকে রক্ষা করে ত্বককে সজীব করে তোলে।

আখরোট— আখরোট বাইরে থেকে যতই কঠিন হোক না কেন, তোমার ত্বকের পরিচর্যাতে আখরোটের থেকে ভাল বন্ধু আর নেই বললেই চলে। ভিটামিন, মিনারেলস, প্রোটিন সমৃদ্ধ আখরোট আমাদের ত্বকের ক্ষয় রোধ করে, একই সঙ্গে এটি অ্যান্টিএজিং রূপেও কাজ করে।

পেস্তা— তোমাদের মধ্যে অনেককেই হয়তো ড্রাই স্কিনের সমস্যায় ভুগতে হয়। বডি অয়েল, নানারকম ময়শ্চারাইজ়ার ব্যবহার করেও কোনও ফল হচ্ছে না। তারা বেশ অনায়াসেই নিজেদের খাবারের তালিকায় রাখতে পার পেস্তা। পেস্তা আমাদের ত্বককে ভিতর থেকে আর্দ্রতা দেয়, তাছাড়া ত্বকের গ্লোতেও সাহায্য করে।

খেজুর— খেজুরে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি। ভিটামিন সি আমাদের দেহে রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা গড়ে তুলতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে ত্বকের টান-টান ভাব বজায় রাখতে সাহায্য করে। একই সঙ্গে ত্বককে কোমল করতেও সাহায্য করে।

কিশমিশ— কিশমিশ শুধুমাত্র পায়েস, পোলাও বানাতেই নয়, দিনে একটু করে খাবার চেষ্টাও করো। কিশমিশের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট। যা ত্বকের এজিং প্রতিরোধে সহায়ক। এছাড়া এর মধ্যেকার ভিটামিন-এ, বিভিন্ন খনিজ ত্বককে কোমল করে ত্বকের পুষ্টি প্রদান করে থাকে।

চিনাবাদাম— চিনাবাদাম তো চানাচুর কিংবা মশলা মুড়ির অন্যতম প্রধান উপাদান বলাই যায়। চিনাবাদামের মধ্যে থাকে ভিটামিন-ই যা আমাদের ত্বকে কালো ছোপ পড়ার হাত থেকে রক্ষা করে। প্রোটিন এবং অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট উপাদানসমূহ ত্বককে কোমলতা প্রদান করে। ত্বকের উজ্জ্বলতা বজায় রাখতে সাহায্য করে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!