Monday, December 23
Shadow

ব্যবসার আইডিয়া : কিভাবে ব্যবসা শুরু করবেন?

বর্তমান বাজারে একজন বেকার কিংবা স্বল্প আয়ের মানুষের জন্য টিকে থাকা খুবই মুশকিল। আর আমাদের দেশে চাকরি ও তো সোনার হরিণ। তবে যদি কিছু ব্যবসার আইডিয়া আপনার জানা থাকে, তবে আয় করা শুরু করতে পারেন যখন তখন। দরকার হবে শুধু একনিষ্ঠ পরিশ্রম।

লিখেছেন সায়মা তাসনিম

তাই, এক্ষেত্রে নিজের মেধা এবং যোগ্যতাকে কাজে লাগিয়ে আয়ের পরিপূরক হিসেবে একটি ছোট ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে যা আপনাকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি দিবে আবার কর্ম স্বাধীনতা ও নিশ্চিত করবে।

একজন সফল উদ্যোক্তা হওয়ার প্রথম ধাপ হল এমন একটি বিজনেস আইডিয়া খুজে বের করা, গ্রাহকদের কাছে যার চাহিদা আছে এবং যে কাজটি আপনি ভালোভাবে করতে পারবেন।

সফল উদ্যোক্তা হওয়ার ক্ষেত্রে অবশ্যই লক্ষ রাখতে হবে ঠিক কোন কোন কাজে আপনার ভালো দক্ষতা রয়েছে এবং সে অনুযায়ী সঠিক ব্যবসা পরিকল্পনা ও থাকতে হবে।

একটি ছোট ব্যবসা শুরু করতে চাইলে প্রথমে অবশ্যই আপনাকে একটি বিজনেস আইডিয়া বেছে নিতে হবে । এবার এই ব্যবসার আইডিয়া বাছাইয়ে কি কি বিষয় লক্ষ রাখা প্রয়োজন অর্থাৎ কি কি বিষয় থাকলে একটি ছোট ব্যবসার ধারণা কে উপর্যুক্ত বলা যেতে পারে চলুন সে ব্যাপারে জেনে নেয়া যাক।

ব্যবসার আইডিয়া : নতুন ব্যবসা শুরুর সময় যেসব খেয়াল রাখতে হবে :

এমন কাজ করা যেখানে খুব সামান্য প্রশিক্ষণ অথবা প্রশিক্ষণ না থাকলেও চলবে –

একটি ছোট ব্যবসা এমন হতে হবে যেখানে আপনি নিজের মধ্যে বিদ্যমান দক্ষতা কে কাজে লাগাতে পারবেন এবং এর বাইরে খুব বেশি প্রশিক্ষণের দরকার পড়বে না। কারণ দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষণ নিতে গেলে আপনার বেশ অনেকটা সময় ও লাগবে আবার খরচ ও বেশি হবে যা ছোট ব্যবসার ক্ষেত্রে মানানসই নয়।

তাই এমন একটি বিজনেস আইডিয়া বেছে নিন যেখানে আপনার প্রশিক্ষণে বেশি সময় দিতে হবেনা আর কোনো প্রশিক্ষণ না নিলেও চলবে এবং আপনি নিজের দক্ষতা কে কাজে লাগিয়ে আআত্মবিশ্বাসের সাথে কাজ করতে পারবেন।

স্বল্প বিনিয়োগ – একটি ছোট ব্যবসা শুরু করতে গেলে সাধারণত অল্প বিনিয়োগ দিয়েই শুরু করতে হয়। যে ব্যবসা আপনি করতে চান সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় কিছু মেশিন বা অন্যান্য জিনিসপত্র কিনে এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় উদ্যোগ নিয়ে প্রাথমিক ভাবে শুরু করে দিতে পারেন নিজের ব্যবসা।

অনলাইনে ব্যবসা শুরু করতে চাইলে সেক্ষেত্রে কম্পিউটার,, ওয়েবসাইটের ডোমেন এসব ক্রয় করা লাগতে পারে।

অনলাইন বিজনেস – বিজনেস প্লাটফর্ম হিসেবে এখন অনেক উদ্যোক্তারাই সোস্যাল মিডিয়া কেই বেছে নিচ্ছে। কারণ ছোট ব্যবসা শুরুই হয় অল্প বিনিয়োগের মাধ্যমে সোস্যাল মিডিয়া খুবই উপযোগী একটি প্লাটফর্ম যেখানে খুব অল্প খরচে প্রাথমিকভাবে একটি ব্যবসা শুরু করা যেতে পারে এছাড়াও দিন দিন মানুষের কাছে অনলাইন বিজনেসের গ্রহনযোগ্যতা ও বেড়ে যাচ্ছে।

অল্প লোকবল প্রয়োজন – একটি ছোট ব্যবসা এমন হতে হবে যেখানে আপনার অনেক বেশি কর্মচারী প্রয়োজন হবে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে উদ্যোক্তারা একাই নিজের ব্যবসা চালিয়ে যায় কারণ ছোট ব্যবসা থেকে আয়ের মাত্রাটাও এত বেশি হয় না যা দিতে একটি বড় সংখ্যক কর্মচারীর বেতন দেয়া যাবে।

যারা নিজের ব্যবসা শুরু করতে চান তাদের জন্য কিছু ব্যবসার আইডিয়া

নিজের একটি ব্যবসা শুরু করার জন্য সবার আগে যে কাজটি করতে হবে তা হচ্ছে একটি সমস্যাকে টার্গেট করে এর সমাধান খুজে বের করা। এক্ষেত্রে নিজের আগ্রহ এবং পছন্দকেও গুরুত্ব দিতে হবে। যে কাজ আপনি নিজের আগ্রহ নিয়ে করবেন এবং যে কাজটি করতে আপনি পছন্দ করেন সে কাজে আপনি অবশ্যই সফল হবেন।

আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে মার্কেট রিসার্চ। একটি কাজ শুরু করার আগে অবশ্যই দেখতে হবে এর চাহিদা কেমন রয়েছে, আরও কত মানুষ এধরনের কাজ করছে এবং আপনার টার্গেট কাস্টমার কারা আছে।

এসমস্ত বিষয় যাচাই বাছাই করার পরে আপনার কোন ধরনের প্রোডাক্ট বা সার্ভিস নিয়ে ব্যবসা শুরু করা উচিৎ সে ব্যাপারে সঠিক ধারণা পাবেন।

এখানে কিছু ব্যবসার আইডিয়া রইল । আপনার পছন্দমতো যেকোনো একটি ব্যবসার আইডিয়া দিয়ে কাজ শুরু করতে পারেন

বুটিকের ব্যবসা

যদি আপনার ফ্যাশন ডিজাইনিংয়ে আগ্রহ থাকে তাহলে নিজের একটি বুটিক খুলে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। এই কাজের ক্ষেত্রে সৃজনশীলতা এবং পোশাক ডিজাইন সম্পর্কে জ্ঞান থাকা বাধ্যতামূলক।

বুটিকের ব্যবসা দুই ভাবে হতে পারে ; প্রথমত আপনি নিজের পছন্দ মতো কিছু পোশাকে ডিজাইন করে তা বিক্রি করতে পারেন, দ্বিতীয়ত কাস্টমারের পছন্দ অনুযায়ী তার পোশাকে ডিজাইন করে দেয়া।

এই ব্যবসা আপনি চাইলে অনলাইনেও শুরু করতে পারেন। ব্যবসা শুরুর আগে অবশ্যই আপনার কাজ শিখতে হবে যদি আগে থেকে না শিখে থাকেন, সেলাই মেশিন কিনতে হবে, ডিজাইনিং এবং পোশাক তৈরির কাচামাল কোথা থেকে আনতে পারবেন সে বিষয়ে খোজ খবর নিতে হবে।

ব্যবসায়িক বুদ্ধি, রুচিবোধ, গ্রাহকের চাহিদা বুঝতে পারা এবং নতুনত্ব বজায় রাখা এগুলোই হচ্ছে বুটিকের ব্যবসায় সফল হওয়ার চাবিকাঠি।

ফুড ট্রাক ব্যবসা

ফুড ট্রাক ব্যবসা হচ্ছে একটি বড় গাড়ির ভেতরে খাবার তৈরি করা এবং বিক্রি করা। এ ব্যবসা এখন বেশ জনপ্রিয়। এ ব্যবসার সুবিধা হচ্ছে খুব বেশি মূলধনের প্রয়োজন হয়না এবং সহজে জায়গা পরিবর্তন করা যায়।

এক্ষেত্রে আপনি নতুন ট্রাক না কিনতে চাইলে পুরোনো কোনো বড় গাড়ি বা ট্রাক ও রং এবং ডেকোরেশন করে ব্যবসা শুরু করতে পারেন। ফুড ট্রাক ব্যবসা শুরু করার আগে ঠিক করে নিতে হবে আপনি কোন ধরনের খাবার বিক্রি করতে চাচ্ছেন সে অনুযায়ী প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি কিনতে হবে।

এ ছাড়াও ফ্রিজ, চুলা, সিঙ্ক এবং ওয়াশিং সরঞ্জাম, কাজ করার টেবিল, সার্ভিস উইন্ডো এসবের ব্যবস্থা করতে হবে। এই ব্যাপার শুরু করার আগে লক্ষ রাখতে হবে আপনি কোন স্থানটি বেছে নিচ্ছেন সেখানে গ্রাহকের সংখ্যা কেমন, আশেপাশে অন্য কোনো রেস্টুরেন্ট আছে কিনা, আশেপাশের রেস্টুরেন্টে কি ধরনের খাবার বিক্রি করা হয় এবং আপনি যেখানে নিজের ফুড ট্রাক রাখবেন সেখানে আপনার লিগ্যাল পার্মিশন আছে কিনা।

বর্তমানে একটি ফুড ট্রাক ব্যবসা বেশ লাভজনক এবং মানুষ অনেক পছন্দ ও করছে তাই এমন একটি ব্যবসা শুরু করতেই পারেন।

ফিল্যান্স গ্রাফিক ডিজাইনার

যারা সৃজনশীল চিন্তাবিদ এবং শিল্প, প্রযুক্তি এবং যোগাযোগ সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখেন তাদের জন্য গ্রাফিক ডিজাইন একটি দুর্দান্ত ক্যারিয়ার। বিভিন্ন কাজে ডিজাইনের প্রয়োজনীয়তা আছে তাই গ্রাফিক ডিজাইনারদের অনেক সুযোগ রয়েছে।

বর্তমান প্রযুক্তির যুগে গ্রাফিক ডিজাইনিং অনেক সম্ভাবনাময় একটি ক্যারিয়ার অপশন। যতই দিন যাচ্ছে এর চাহিদা বাড়ছে। গ্রাফিক ডিজাইন একটি গুরুত্বপূর্ণ মার্কেটিং টুল তাই দেশ বিদেশের অনেক ব্যবসা প্রতিষ্ঠান প্রতিনিয়ত নিজেদের ব্যাবসার প্রচারণার জন্য গ্রাফিক ডিজাইনার খুঁজে থাকেন।

ফিল্যান্সিং এর মাধ্যমে আপনি দেশ বিদেশের যেকোনো কোম্পানির জন্য কাজ করার সুযোগ পেতে পারেন আপনার কাজে যত বেশি সৃজনশীলতা এবং নতুনত্ব থাকবে ততই আপনার ডিমান্ড বাড়তে থাকবে এবং আয় ও বাড়বে। বর্তমানের পেক্ষাপটে এটি বেশ লাভজনক।

একটি কম্পিউটার কিনে এবং কিছু কাজ শিখে এই ফিল্ডে নিজের ক্যারিয়ার গড়ার চেষ্টা করতে পারেন। অন্যান্য ব্যবসার চেয়ে এই কাজে আয় করা একটু সময়সাপেক্ষ তবে মেধা ও পরিশ্রম দ্বারা এই ফিল্ডেও অনেক ভালো উপার্জন করা সম্ভব।

ফটোগ্রাফি ব্যবসার আইডিয়া

ফটোগ্রাফি ছোট্ট ব্যবসায়িক সূচনার মধ্যে অন্যতম এবং বেশ জনপ্রিয়ও বটে। এই ব্যবসায় যেমন কম মূলধন লাগে তেমনি এই ব্যবসা চালানো ও সহজ। ক্যামেরা, লেন্স এবং এর সাথে আরও কিছু প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র কিনেই আপনি প্রাথমিক ভাবে আপনার ব্যবসা শুরু করতে পারেন।

ফটোগ্রাফি ব্যবসার আইডিয়া

এই কাজের ক্ষেত্রে অবশ্যই আপনার ছবি তুলতে জানতে হবে, লেন্সের ব্যবহার জানতে হবে, ছবিতে আলোর ব্যাবস্থাপনা, এডিটিং এসব কিছু সম্পর্কে ধারণা থাকতে হবে। ভালো হয় যদি আপনি এ বিষয়ে কোনো কোর্স করেন কিংবা প্রাথমিক পর্যায়ে কোনো ভালো ফটোগ্রাফারের সাথে কিছু বছর কাজ করেন।

ভালো মতো সব বিষয় গুলো আয়ত্ত করতে পারলেই এই ব্যবসা আপনার জন্য লাভজনক হবে। আপনি নিজের পছন্দ মতো যেকোনো বিষয়বস্তু বেছে নিতে পারেন ফটোগ্রাফির জন্য তবে বর্তমানে ওয়েডিং ফটোগ্রাফির চাহিদা ব্যাপক।

ফটোগ্রাফি করে আয় করার দুইটি পদ্ধতি রয়েছে ; অ্যাসাইনমেন্ট ফটোগ্রাফি ও স্টক ফটোগ্রাফি। অ্যাসাইনমেন্ট ফটোগ্রাফির ক্ষেত্রে আপনাকে গ্রাহক বা কাস্টমারের প্রয়োজন মতো ছবি তুলে দিতে হবে। বিজ্ঞাপনের ছবি বা বিবাহ অনুষ্ঠানের ছবি এইগুলি এই বিভাগেরই অন্তর্গত।

এই কাজের চাহিদা ভালো এবং নিয়মিত আয়ের জন্য বেষ্ট। অন্যদিকে স্টক ফটোগ্রাফিতে বিভিন্ন জিনিস বা ঘটনার ছবি তুলে তা ক্রেতার কাছে বিক্রি করতে হয় ।খবরের কাগজের প্রতিবেদন, পত্রপত্রিকা, ক্যালেন্ডার, ওয়েবসাইট ইত্যাদি বিভিন্ন ক্ষেত্রে স্টক ছবির প্রয়োজন হয়।

লোকাল খাবারের দোকান

এটি খুব সাধারণ হলেও কার্যকর একটি ব্যবসার আইডিয়া । প্রত্যেক অঞ্চলভেদেই খাবারের ভিন্নতা দেখা যায়। কিছু ভিন্ন ভিন্ন খাবার থাকে যা সাধারণত অন্য অঞ্চলের মানুষদের কাছে খুব বেশি পরিচিত নয়।

এসব খাবার সেই নির্দিষ্ট অঞ্চলটির ঐতিহ্য বহন করে। এই ঐতিহ্যবাহী খাবারগুলোকে তুলে ধরতেই এবং একইসাথে অর্থ উপার্জনের লক্ষে একটি খাবারের দোকান দিতে পারেন সেখানে প্রধান ফোকাসই থাকবে আঞ্চলিক খাবারগুলো। এ ব্যবসা অনলাইন ভিত্তিক ও হতে পারে।

এক্ষেত্রে আপনাকে অবশ্যই আঞ্চলিক খাবারগুলো সম্পর্কে খুব ভালোভাবে জানতে হবে। যেকোনো ট্যুরিস্ট স্পটে খাবারের দোকান দিতে পারেন এতে করে ট্যুরিস্টদের দৃষ্টি আকর্ষন হবে কারণ একটা নতুন জায়গায় ঘুরতে আসা মানুষজন কমবেশি চেষ্টা করে জায়গাটি সম্পর্কে জানা এবং নতুন কিছু খাবারের স্বাদ নেয়া।

How to Earn $100 per day by freelancing

দর্জির ব্যবসা

দর্জির ব্যবসা বেশ লাভজনক একটি ব্যবসার আইডিয়া । তবে এক্ষেত্রে সব ধরনের সেলাই জানা এবং দক্ষতা থাকা আবশ্যক। দোকান দিয়ে কিংবা নিজের ঘরে বসেও এ ব্যবসা করতে পারেন।

এ ব্যবসা খুবই অল্প মূলধন দিয়েই শুরু করতে পারেন চাইলে। প্রাথমিক ভাবে একটি সেলাই মেশিন এবং আরও কিছু প্রয়োজনীয় জিনিস কিনে ব্যবসা শুরু করে দিতে পারেন। বর্তমানে ইউটিউবে সেলাই, এম্ব্রডারি আরও বিভিন্ন কাজের টিউটোরিয়াল আছে। চাইলে এভাবেও কাজ শিখে নিতে পারেন। পাশাপাশি অনলাইন সার্ভিস ও রাখতে পারেন।

ক্রাফটিংয়ের ব্যবসা

আপনি যদি হস্তশিল্পে পারদর্শী হয়ে থাকেন তবে এই দক্ষতাকে কাজে লাগিয়েই নিজের ব্যবসা শুরু করতে পারেন। যেকোনো ঘর সাজানোর জিনিস রাখতে পারেন। এছাড়া বর্তমানে হ্যান্ডমেড গয়না খুবই জনপ্রিয়। এসব ও রাখতে পারেন নিজের ব্যবসার পন্য হিসেবে। কাজ শিখে নিয়ে খুব কম খরচে এ ধরনের ব্যবসা শুরু করা সম্ভব।

What are the 50 Most Profitable Business Ideas Trending Now

ট্যুর গাইড

বেড়াতে যেতে কে না ভালবাসে। তবে ট্যুর প্লান করা বেশ ঝামেলার কাজ। তাই অনেকেই নির্ভর করে ট্যুর গাইডের ওপর। ফ্লাইট, ট্রেনের টিকিট বুকিং, হোটেল বুকিং থেকে শুরু করে সম্পূর্ণ ট্যুরটি প্ল্যান করা পুরোটার দায়িত্ব ট্যুর গাইডের। এ ব্যবসাও লাভজনক। অফিস, স্কুল বা কলেজের ট্যুর করাতে পারলে নিয়মিত কাজ পাওয়া সম্ভব।

এটি কম খরচে অনেক লাভের একটি ব্যবসার আইডিয়া । প্রথমেই একটি ওয়েবসাইট তৈরি করতে হবে। আর বিভিন্ন জায়গার হোটেলের সঙ্গে যোগাযোগ করে জেনে নিতে হবে কমিশনের রেট। বর্তমানে সব থেকে লাভজনক ব্যবসার একটি ট্যুর অপারেটিংয়ের ব্যবসা।

দক্ষ ম্যানেজমেন্ট ট্রেইনি হতে

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!