class="post-template-default single single-post postid-51442 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

রোজার পরও কেন খাবেন খেজুর : তাওয়াফ ফুড মার্ট দিচ্ছে সেরা মান

খেজুর – এ ফলটির সাথে রমজানের যেন অন্যরকম সম্পর্ক। অগণিত উপকারের কারণে, খেজুর ফলটি শুধুমাত্র রোজাদার মুসলমানদের ঘরে ঘরে।

লিখেছেন নিলুফার দিশা

হাইপোগ্লাইসেমিয়া এবং ব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে খেজুর। রমজান মাসে বিভিন্ন ধরনের খেজুর বিশেষভাবে উপকারী খাদ্য হিসেবে ইফতারিতে ব্যবহৃত হয়। কারণ এতে প্রচুর পরিমাণে চিনি এবং ভিটামিন যেমন পটাসিয়াম এবং ম্যাগনেসিয়ামের পাশাপাশি ফাইবার এবং কার্বোহাইড্রেটের একটি চমৎকার উৎস রয়েছে। যা রোজাদারের সারাদিনের ক্লান্তি মিটাতে সাহায্য করে।

কথা হয় তাওয়াফ ফুড মার্ট এর প্রতিষ্ঠাতা সাইফুর রহমান এর সঙ্গে। তিনি জানান, রমজান উপলক্ষে তার প্রতিষ্ঠানের প্রতিবছরের মতো এবছরও বিভিন্ন রকমের খেজুর মিলছে। যা প্রায়  ৬-৭ প্রকারের। বিভিন্ন প্রাইজ রেঞ্জকে মাথায় রেখে সব ধরনের ক্রেতার জন্য তারা বিশ্ব বিখ্যাত সব খেজুর আমদানি করে থাকেন।

তিনি আরও জানান, প্রিমিয়াম সব খেজুরের মধ্যে মেডজুল (১২০০-১৪০০ টাকা), আজোয়া (১১০০-১২০০ টাকা), মাবরুম ( ৯৫০- ১০৫০ টাকা)।

এছাড়াও মিলবে ৮০০-৯০০ টাকার প্রিমিয়াম খেজুরও। কলমি মরিয়ম এবং সৌদি মরিয়ম খেজুর ও পাওয়া যাবে তাওয়াফ ফুড মার্ট এ। সকল মানুষের কথা মাথায় রেখে আরো এক ধরনের খেজুর তারা এনেছেন যার প্রাইস রেঞ্জ হবে ৩৫০-৪৫০ টাকা যা সত্যিই প্রশংসনীয়। কারণ রমজান মহান ও ত্যাগের মাস।

বিভিন্ন রেওয়ায়েতে নবীজি কিছু ফল ও সবজির সাথে খেজুর খেতেন। আবদুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খেজুরের সাথে শসা খেতেন। (আল-তিরমিযী) আল-তিরমিযী দ্বারা লিপিবদ্ধ অন্য দুটি রেওয়ায়েত অনুসারে, নবী তরমুজ বা কস্তুরুর সাথে খেজুর খেতেন।

তাওয়াফ ফুড মার্ট এর প্রতিষ্ঠাতা সাইফুর রহমান আরো জানান মানুষকে ভালো কিছু দেওয়ার ইচ্ছা থেকেই তিনি এ প্রতিষ্ঠান শুরু করেন। যা আজ তিনি এ পর্যন্ত এনেছেন। মূলত অর্গানিক ফুড নিয়েই তিনি কাজ করছেন। এছাড়াও এখন আরো যুক্ত করেছেন মাস্টার্ড অয়েল ও ঘি। প্রিমিয়াম এবং অর্গানিক ফুড আইটেম কাস্টমারদের সরবরাহ করার মাধ্যমেই তিনি এই রমজান মাসেও তার প্রতিষ্ঠানের মান বজায় রাখতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও কিছু শুকনো ফল যেমন এপ্রিকট, ডুমুর, কিশমিশ ফাইবার এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। এ থেকে উৎপত্তি ড্রাই ফ্রুটস আইটেম এর।

তাওয়াফ ফুড মার্ট তাদের ড্রাই ফুড আইটেম এর  সরবারাহ করে থাকে। যা অতি মাত্রায় ভিটামিন ভরপুর। বিভিন্ন প্রকার বাদাম ও পুষ্টিকর ফল সমূহ একসাথে মিলে এই ফুড আইটেম। শিশু হতে বয়স্ক সকল বয়সের মানুষের জন্য সমান ভাবে এই ড্রাই ফ্রুটস কার্যকরী। এছাড়াও মায়েদের জন্য এটি একটি অন্যতম ভিটামিন সোর্স। দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে ফল এবং খেজুরের মাধ্যমে ইফতার ভাঙ্গা একটি ঐতিহ্যগত উপায়, ফল শক্তি, তরল এবং কিছু ভিটামিন এবং খনিজগুলির জন্য প্রাকৃতিক শর্করা সরবরাহ করে থাকে যা রোজাদারকে শক্তি এনে দেয় এবং আল্লাহর ইবাদতে আরো সক্ষম করে তোলে।

তিনি আরও জানান, প্রিমিয়াম সব খেজুরের মধ্যে মেদজুল (১২০০-১৪০০ টাকা), আজোয়া (১১০০-১২০০ টাকা), মাবরুম ( ৯৫০- ১০৫০ টাকা)।
এছাড়াও মিলবে ৮০০-৯০০ টাকার প্রিমিয়াম খেজুরও। কলমি মরিয়ম এবং সৌদি মরিয়ম খেজুর ও পাওয়া যাবে তাওয়াফ ফুড মার্ট এ। সকল মানুষের কথা মাথায় রেখে আরো এক ধরনের খেজুর তারা এনেছেন যার প্রাইস রেঞ্জ হবে ৩৫০-৪৫০ টাকা যা সত্যিই প্রশংসনীয়। কারণ রমজান মহান ও ত্যাগের মাস।

বিভিন্ন রেওয়ায়েতে নবীজি কিছু ফল ও সবজির সাথে খেজুর খেতেন। আবদুল্লাহ ইবনে জাফর রাদিয়াল্লাহু আনহু বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম খেজুরের সাথে শসা খেতেন। (আল-তিরমিযী) আল-তিরমিযী দ্বারা লিপিবদ্ধ অন্য দুটি রেওয়ায়েত অনুসারে, নবী তরমুজ বা কস্তুরুর সাথে খেজুর খেতেন।

তাওয়াফ ফুড মার্ট এর প্রতিষ্ঠাতা সাইফুর রহমান আরো জানান মানুষকে ভালো কিছু দেওয়ার ইচ্ছা থেকেই তিনি এ প্রতিষ্ঠান শুরু করেন। যা আজ তিনি এ পর্যন্ত এনেছেন। মূলত অর্গানিক ফুড নিয়েই তিনি কাজ করছেন। এছাড়াও এখন আরো যুক্ত করেছেন মাস্টার্ড অয়েল ও ঘি। প্রিমিয়াম এবং অর্গানিক ফুড আইটেম কাস্টমারদের সরবরাহ করার মাধ্যমেই তিনি এই রমজান মাসেও তার প্রতিষ্ঠানের মান বজায় রাখতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছেন।

এছাড়াও কিছু শুকনো ফল যেমন এপ্রিকট, ডুমুর, কিশমিশ ফাইবার এবং পুষ্টি সরবরাহ করে। এ থেকে উৎপত্তি ড্রাই ফ্রুটস আইটেম এর।
তাওয়াফ ফুড মার্ট তাদের ড্রাই ফুড আইটেম এর সরবারাহ করে থাকে। যা অতি মাত্রায় ভিটামিন ভরপুর। বিভিন্ন প্রকার বাদাম ও পুষ্টিকর ফল সমূহ একসাথে মিলে এই ফুড আইটেম। শিশু হতে বয়স্ক সকল বয়সের মানুষের জন্য সমান ভাবে এই ড্রাই ফ্রুটস কার্যকরী। এছাড়াও মায়েদের জন্য এটি একটি অন্যতম ভিটামিন সোর্স। দক্ষিণ এশিয়ার সংস্কৃতিতে ফল এবং খেজুরের মাধ্যমে ইফতার ভাঙ্গা একটি ঐতিহ্যগত উপায়, ফল শক্তি, তরল এবং কিছু ভিটামিন এবং খনিজগুলির জন্য প্রাকৃতিক শর্করা সরবরাহ করে থাকে যা রোজাদারকে শক্তি এনে দেয় এবং আল্লাহর ইবাদতে আরো সক্ষম করে তোলে।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!