Saturday, June 14

Tag: হুমায়ূন আহমেদ

হুমায়ূন আহমেদের ১৩১টি নাটকের নামের তালিকা

হুমায়ূন আহমেদের ১৩১টি নাটকের নামের তালিকা

Entertainment
হুমায়ুন আহমেদ নাটক এর লিষ্ট দেওয়া হলো নিচে। এই নাটকগুলো বারবার দেখার মতো। সুতরাং দেখার মতো হাতের কাছে কিছু না পাওয়া গেলে হুমায়ূনের এই নাটকগুলো আবার দেখতে পারেন। Humayun Ahmed Drama list. Here are 131 drama of Humayun Ahmed. ১.২৪ ক্যারেটম্যান ২.আজ জরির বিয়ে ৩.আবারও তিন জন ৫.অচিন বৃক্ষ ৬.আলাউদ্দিনের ফাঁসি ৭.আমি আজ ভেজাবো চোখ সমুদ্রজলে ৮.আমরা তিন জন(টি মাস্টার) ৯.অংটি ১০.বাদল দিনের প্রথম কদম ফুল ১১.চৌধুরি কামরুজ্জান এর মিত্যু চিন্তা ১২.নিশিকাব্য ১৩.পুষ্পকথা ১৪.চেরাগের দৈত্য ১৫.পিশাচ মকবুল ১৬.জহির কারিগর ১৭.জলে ভাসা পদ্ম ১৮.জুতার বাক্স ১৯.মিস্ডকল ২০.সংসার ২১.অন্তরার বাবা ২২.বিলাতি জামাই ২৩.বন বাতাসি ২৪.বনুর গল্প ২৫.বৃহন্নলা ২৬.নীমফুল ২৭.বুয়া বিলাস ২৮.চিপাভুত ২৯.চোর ৩০.চরনরেখা ৩১.এই বরষায় ৩...
মেহের আফরোজ শাওনের স্ট্যাটাস :  ভালো-মন্দ মিলিয়ে তুমি শক্ত ভাবে টিকে থাকো নিজ পরিচয়ে

মেহের আফরোজ শাওনের স্ট্যাটাস : ভালো-মন্দ মিলিয়ে তুমি শক্ত ভাবে টিকে থাকো নিজ পরিচয়ে

Entertainment, Op-ed
২০০৭ সালের ৭ ফেব্রুয়ারি আমার বড় ব্যাটা নিষাদ হুমায়ূনএর জন্ম। এ বছর বয়স ১৮ হবে, তাই নিয়ে উনার সে কি আনন্দ! ২ মাস ধরে থেকে থেকে নানা প্রশ্ন!! “মা, ১৮ হলে আমি এডাল্ট হয়ে যাবো তাই না? তাহলে তো একা একা হাঁটতে যেতে পারবো, দোকানে যেতে পারবো। কিছু কিনতে হলে তোমার পারমিশন লাগবে না!” কখনও আবার দুশ্চিন্তা মিশ্রিত আত্মকথন— “১৮ হলে বাসার অনেকগুলা রেসপন্সিবিলিটি তো আমার নেয়া দরকার ()… মাআআআ, আমি কি কোনো একটা পার্ট টাইম জব করতে পারি?” ১৮ তম জন্মদিনে কি উপায়ে চমকে দেয়া যায় ভেবে রেখেছিলাম। তার প্রিয় মানুষগুলোকে সাথে নিয়ে কাটাতে চেয়েছিলাম ৭ ফেব্রুয়ারির পুরো দিনটি। ৬ ফেব্রুয়ারি সন্ধ্যায় সেই আয়োজন নিয়েই বন্ধুদের সঙ্গে কথা হচ্ছিল টেলিফোনে। নিষাদ এসে বলল “মা লিভিংরুমে কয়েকজন পুলিশ এসেছে, তোমার সাথে কথা বলতে চায়।” আমি বসার ঘরে গেলাম। সিভিল ড্রেসের একজন ভদ্রলোক, সাথে ২ জন...
হুমায়ূনকে কেন স্বার্থপর বললেন শাওন

হুমায়ূনকে কেন স্বার্থপর বললেন শাওন

Entertainment
মেহের আফরোজ শাওন। অভিনেত্রী; নন্দিত লেখক-নির্মাতা হ‍ুমায়ূন আহমেদের স্ত্রী। আজ হ‍ুমায়ূন আহমেদের জন্মদিন। তার চলে যাওয়ার এক দশকের নানা ঘটনা ও বতর্মান নিয়ে গতকাল কথা বলেছেন শাওন। জন্মদিন উপলক্ষে কী আয়োজন থাকছে? শাওন : রাত ১২টা ১ মিনিটে (১৩ নভেম্বর প্রথম প্রহর) বাসায় কেক কাটব। উনার (হ‍ুমায়ূন আহমেদ) কিছু কাছের মানুষ আছেন, প্রকাশক, ভক্ত—তারা প্রতিবারই আসেন। তারা আসবেন। এরপর রাতেই নুহাশ পল্লীতে চলে যাব। ১৩ নভেম্বর ভোরবেলা কবরে ফুল দেব। ওখানকার যারা কর্মচারী আছেন, তারা সবাই মিলে কেক কাটেন, দুপুরের খাবারের আয়োজন করা হয়। এমনিতেও নুহাশ পল্লীতে প্রচুর মানুষ আসেন কবরে ফুল দিতে। এভাবেই দিনটি কাটবে। এর বাইরে আর তেমন কিছু নেই। এটা আমাদের প্রতিবছর যা হয়, সেটাই।   ১৩ নভেম্বর ঢাকায় ‌‘হ‍ুমায়ূন মেলা’সহ কিছু আয়োজন হবে। সেগুলোতে আপনি থাকবেন? শাওন : না, এগুলোতে আমি যুক্ত নই।   ...
হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার : হুমায়ূন আহমেদ ও ইমদাদুল হক মিলন

হুমায়ূন আহমেদের সাক্ষাৎকার : হুমায়ূন আহমেদ ও ইমদাদুল হক মিলন

Cover Story, Stories
ইমদাদুল হক মিলন : আপনার ওই সময়কার স্মৃতির কথা, আপনার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মুক্তিযুদ্ধের উপন্যাস বলে যেটা মনে হয়, ‘জোছনা ও জননীর গল্প’, সেখানে কোনো কোনো অংশ আছে, যেখানে লেখক নিজেই যুক্ত হয়েছেন। তাঁর নিজের কথা, পরিবারের কথা আছে_তাঁর বাবার কথা আছে, ভাইবোনের কথা আছে, এমনকি শর্ষিনার পীরের ঘটনাও সেখানে আছে। তারপর কি আপনি ঢাকায় ফিরে এলেন? হল থেকে আর্মি আপনাকে ধরে নিয়ে গেল, সেই সময়টা কখন? হুমায়ূন আহমেদ : আমি ঢাকায় ফিরে আসিনি। আমার নানা আমাদের ময়মনসিংহের মোহনগঞ্জে নিয়ে গেলেন। সেখানে যখন মিলিটারির আনাগোনা শুরু হলো, তখন আতঙ্কে আতঙ্কে দিন পার করা। পাকিস্তানি মিলিটারির কাছে যুবক ছেলে, বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র মানে ভয়ংকর জিনিস। ধরে নিয়ে মেরে ফেলবে এই অবস্থা। নানাবাড়িতে যুবক ছেলে বিশ্ববিদ্যালয়ছাত্র তখন তিনজন- আমি, আমার ছোট ভাই জাফর ইকবাল এবং আমার মামা রুহুল আমিন। মিলিটারির হাত থেকে বাঁচার ...
হুমায়ূন আহমেদের সেরা বই | রইল ১০টি বইয়ের রিভিউ

হুমায়ূন আহমেদের সেরা বই | রইল ১০টি বইয়ের রিভিউ

Stories
হুমায়ূন আহমেদ- বিংশ শতাব্দীর জনপ্রিয় লেখক। ১৯৪৮ সালে নেত্রকোনা জেলার কুতুবপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার প্রকাশিত বই তিন শতাধিক। ৬৩ বছর বয়সে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে মারা যান তিনি। আজ রইল হুমায়ূন আহমেদের সেরা বই নিয়ে বিশেষ আয়োজন।   হুমায়ূন আহমেদের সেরা বই | রইল সেরা ১০   সে ও নর্তকী হুমায়ূন আহমেদের সেরা বই গুলোর মধ্যে ‘সে ও নর্তকী’র নাম আসবেই। উপন্যাসটি স্বাতীকে নিয়ে শুরু হলেও আরও দুই চরিত্র রুবি, লিলিও কম গুরুত্বপূর্ণ নয়। তিনজনের জীবন জড়ানো হাসনাত নামের এক চিত্রকরের সঙ্গে। স্বাতী একজন চমৎকার পরিবারের মেয়ে। ওর মা বাবা ওকে অনেক ভালবাসে। কিন্তু ও এটাকে তাদের নাটক ভাবে। ছোট থেকে তাদের ঝগড়া দেখে আসছে। বাবা মায়ের ঝগড়া কেমন প্রভাব ফেলে সন্তানের উপর তা লেখক সুন্দর ভাবে লিখেছেন। মাকে শাস্তি দিতে গিয়ে একজন ডিভোরসি চিত্রকরের সঙ্গে জড়িয়েছে। লিলি স্বাতীর একজন কাছের ...

Please disable your adblocker or whitelist this site!