শিশুর কৃমির চিকিৎসা | শিশুর কৃমির লক্ষণ | শিশুর কৃমি হলে কী করবেন
শিশুদের কৃমি হলে তারা তা প্রকাশ করতে পারে না। খাদ্যে অরুচি, পাতলা পায়খানা, বমি ভাব ও পায়খানার রাস্তায় চুলকানি হলে বুঝতে হবে তার কৃমি হয়েছে। তাই সময়মতো শিশুর কৃমির চিকিৎসা করাতে হবে।
গোলকৃমি, ফিতা কৃমি ও গুঁড়া কৃমির প্রাদুর্ভাব বেশি দেখা যায় শিশুর মধ্যে। কখনও সেটা শিশুর নাক-মুখ দিয়েও বেরিয়ে আসে। এমনকি শিশুর শ্বাসনালীতেও ঢুকে পড়তে পারে। আবার কৃমি শিশুর অন্ত্র বা পিত্তনালীতে বাধা তৈরি করতে পারে। ফিতা কৃমি শিশুর অন্ত্রে লেগে থেকে রক্তপাতও ঘটায়। এতে শিশু ধীরে ধীরে রক্তশূন্য হয়ে পড়ে। দীর্ঘমেয়াদি কৃমির সংক্রমণে শিশুর খাদ্যে অরুচি হয়। সে ধীরে ধীরে দুর্বল হয়ে পড়ে। তাই সময়মতো শিশুর কৃমির চিকিৎসা খুবই জরুরি।
শিশুর কৃমির চিকিৎসা : শিশুর কৃমি কেন হয়
অস্বাস্থ্যকর টয়লেট ব্যবস্থা, অপরিষ্কার ঘরবাড়ি, দূষিত পানি, টয়লেট শেষে সাবান দিয়ে হাত না ধোয়া, খাওয়ার আগে হাত না ধোয়া, নখ বড় রাখা, নোংরা হাত ...