class="archive paged category category-health-and-lifestyle category-3 wp-custom-logo paged-25 category-paged-25 group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

Health and Lifestyle

ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতিতে দেখা দেয় ডিমেনশিয়ার লক্ষণ

ভিটামিন বি ১২-এর ঘাটতিতে দেখা দেয় ডিমেনশিয়ার লক্ষণ

Health, Health and Lifestyle
ভিটামিন বি-১২ এর ঘাটতিতে হতে পারে ভুলে যাওয়ার রোগ ডিমেনশিয়া ।  ভিটামিন বি-১২ রক্তের গঠন ও স্নায়ুতন্ত্রের কার্যকারিতার জন্য প্রয়োজনীয়। আমাদের শরীর নিজে থেকে এটি তৈরি করতে পারে না।  আবার এটি  উদ্ভিদে পাওয়া যায় না বললেই চলে। এদিকে ডিমেনশিয়া একবার দানা বাঁধলে তা মানবদেহে নানা প্রভাব ফেলে। রক্তাল্পতা থেকে শুরু করে কেন্দ্রীয় স্নায়ুতন্ত্রও নষ্ট করে দেয়। তাই জেনে রাখুন ডিমেনশিয়ার লক্ষণ গুলো   ডিমেনশিয়ার লক্ষণ :  বিভ্রান্তি ভিটামিন বি-১২ সুস্থ রক্ত ​​কোষ তৈরির করে, যা শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন বহন করে। লোহিত রক্তকণিকার অভাব মস্তিষ্কে অক্সিজেন সরবরাহ কমিয়ে দেয় যা রোগীর মধ্যে বিভ্রান্তির সৃষ্টি করে। মাঝে মাঝে মাথাও ঘুরতে পারে।   ডিমেনশিয়ার লক্ষণ : হতাশা গবেষণায় দেখা গেছে, বি১২ এর ঘাটতিতে সৃষ্ট হোমোসিস্টিনের উচ্চমাত্রা কিছু মস্তিষ্কের টিস্যু তৈরিতে বাধা দিতে পারে। এত...
আখের রস কেন খাবেন?

আখের রস কেন খাবেন?

Health, Health and Lifestyle, ভেষজ
আখের রস মনজুড়ানো পানীয়। এর আছে অনেক গুণ। তবে রাস্তায় অপরিচ্ছন্ন রস খেলে আবার হীতে বিপরীত হতে পারে। আখের রসের গুণ গুলো জানলে এটি পান করতে চাইবেন সবাই।   যকৃতের উপকার জন্ডিসে আক্রান্তদের আখের রস খাওয়ানোর প্রচলন তো আগে থেকেই আছে। লিভারের কার্যক্ষমতা বাড়াতে আখের রসের কার্যকারিতাও নানা পরীক্ষায় প্রমাণিত।   রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় নিয়মিত আখের রস পানে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে। যা মৌসুমী ফ্লু ও অন্যান্য ভাইরাল ইনফেকশন থেকে বাঁচাবে।     ডায়াবেটিসেও উপকার আছে আখের রসে থাকে প্রাকৃতিক চিনি। তাই পরিমিত মাত্রায় ডায়াবেটিস রোগীরা এটি খেতেই পারেন। এর কিছু উপাদান আবার রক্তে শর্করাও বাড়তে দেয় না। তবে পরিমাণটা ডাক্তারের পরামর্শে মেপে নেওয়াই ভালো।   ওজন কমায় আখের রস আখের রসে ফাইবার বেশি। তাই এটি শরীরে বেশিক্ষণ শক্তি যোগায় ও অতিরিক্ত খাওয়ার প্রবণতা কমে। তাই...
শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

শিশুর শ্বাসকষ্ট হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর শ্বাসকষ্ট সম্বন্ধে জানতে হলে প্রথমেই জানতে হবে শ্বাসযন্ত্র কী। শ্বাসযন্ত্র শুরু হয় আমাদের নাক থেকে । নাকের ছিদ্র দুটিকে বলা হয় বহিঃনাসারন্ধ্র। এই পথ মুখগহ্বরের কাছে অন্তঃনাসারন্ধ্রে শেষ হয়। এখানেই আছে ফ্যারিংস। নিশ্বাসের সাথে আসা বাতাসের যত ধুলোবালি এখানে আটকে গিয়ে শরীরের ভিতর শুদ্ধ বাতাস প্রবেশ করে। ফ্যারিংস-এর উপরে আছে আলজিব। কোনো কিছু খাবার সময় এই আল্‌জিব শ্বাসনালিকে খাদ্যনালি থেকে আড়াল করে, নাহলে খাবার খাওয়ার সময় খাদ্যনালির পরিবর্তে শ্বাসনালি পথে খাবার চলে যেত। ফ্যারিংসের শেষ থেকেই শ্বাসনালির শুরু। এর প্রথম কার্টিলেজ ঘেরা অংশকে বলা হয় ল্যারিংস। ল্যারিংস থেকে আমাদের কণ্ঠস্বর বেরোয়। আমাদের শ্বাসনালি বা ট্র্যাকিয়া বক্ষ গহ্বরে গিয়ে ফুসফুসের কাছে দুটি ব্রঙ্কাইতে বিভক্ত হয়ে ফুসফুসে ঢোকে। আমাদের শরীরে ফুসফুস দুটি বক্ষগহ্বর বা থোরাসিক ক্যাভিটির মাঝখানে থাকে। ডান ফুসফুস...
শিশুর শরীরে র‍্যাশ

শিশুর শরীরে র‍্যাশ

Kids Health
সদ্য ভূমিষ্ঠ শিশু থেকে শুরু করে একটু বড় বয়সের প্রায় সব শিশুই কোনো না কোনো ধরনের র‍্যাশ-এ প্রায় সময়ই আক্রান্ত হয়ে থাকে। কোনো শিশুর শরীরে র‍্যাশ খুব সাধারণভাবে আত্মপ্রকাশ করে কোনো সমস্যা সৃষ্টি না করেই চলে যায়, আবার কারও কারও শরীরে খুব জটিলতার সৃষ্টি করে। সাধারণত গরমের সময়ই এই র‍্যাশ বেশি হতে দেখা যায়। সব রকম র‍্যাশই যে ছোঁয়াচে তা কিন্তু নয়। যে সকল র‍্যাশ এলার্জি ধরনের সেগুলো থেকে কোনো ছোঁয়া লাগার ভয় থাকে না। আর যে সকল র‍্যাশ ভাইরাসজনিত কারণে হয় তা অবশ্যই ছোঁয়াচে শিশুর শরীরের এই র‍্যাশ বিভিন্ন রকমের হতে দেখা যায়। যেমন- নবজাতকের র‍্যাশ, ভাইরাস র‍্যাশ, ওষুধের প্রভাবে র‍্যাশ, অ্যাটপিক ডার্মাটাইটিস, আর্টিকেরিয়া ইত্যাদি। এ ছাড়াও আরও প্রচুর র‍্যাশ আছে যেগুলো সাধারণত দেখা যায় না। জন্মের পর পরই শিশুর শরীরে সাধারণত এক ধরনের লাল লাল ছোপ দেখা দেয়- সমস্ত গায়েই থাকে। কিছু সময় বা ২/১...
শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

শিশুর জ্বর হলে কী করবেন, যা করা যাবে না

Kids Health
শিশুর জ্বর হলে যা করতে হবে ১। শরীরের জামা-কাপড় খুলে ফেলা এবং ঘরে পর্যাপ্ত বাতাস চলাচলের ব্যবস্থা রাখা। ২। স্বাভাবিক তাপমাত্রার পানি নিয়ে প্রতিদিন স্নান বা গোসল করা। মনে রাখা উচিত যে,  শিশুর জ্বর হলে প্রথম ও মূল ওষুধ হচ্ছে 'পানি'। তাই জ্বর হলে একটি পরিষ্কার তোয়ালে গামছা বা অন্য কোন সূতী কাপড় পানিতে ভিজিয়ে পানি নিংড়ে ফেলে দিয়ে ওই ভেজা কাপড় দিয়ে পর্যায়ক্রমে কপাল, বুক, পেট, পিঠ, হাত ও পা বারবার মুছাতে হয়। যদি শরীরের তাপমাত্রা ১০২ ফারেনহাইটের বেশি হয় তাহলে শরীর স্পঞ্জ করার পাশাপাশি বেশ কিছুক্ষণ মাথায় পানি ঢালতে হয় এবং তাপমাত্রা স্বাভাবিক মাত্রায় না কমা পর্যন্ত তা চালিয়ে যেতে হয়। শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা হচ্ছে ১৮.৪ ডিগ্রি ফারেনহাইট যা থার্মোমিটার দিয়ে মাপতে হয়। মাথায় পানি ঢালার সময় খেয়াল রাখতে হয় যাতে কানে পানি না যায় এবং জ্বর কমে যাওয়ার পর শুকনো কাপড় দিয়ে ম...
শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

শিশুর জন্ডিস হলে কী করবেন?

Kids Health
শিশুর জন্ডিস হলে যা করতে হবে শিশুর জন্ডিস হলে সম্পূর্ণ বিশ্রামে থাকা। ভাল না হওয়া পর্যন্ত হাঁটা-চলা না করা। এমন কি মলত্যাগের জন্য শিশুকে বাথরুমে কোলে করে নেয়া। আর প্রস্রাব বিছানাতেই কোন পাত্রে করিয়ে তা বাথরুমে ফেলে দেওয়া। প্রচুর পরিমাণে ফুটানো ঠাণ্ডা পানি খাওয়ার পাশাপাশি ডাব, আখের রস ও অন্যান্য তরল খাবার যেমন সুপ বেশি করে খাওয়া। প্রতিদিন যাতে পায়খানা ভাল করে হয় সেদিকে খেয়াল রাখা। এজন্য পাকা বেল, ইসুবগুলের ভূসি, পর্যাপ্ত পরিমাণে শাক-সব্জি ও ফল খেতে হয়। জণ্ডিস হলে খাবারে অরুচী থাকে বিধায় সকাল ও রাতের খাবারের আধা ঘণ্টা আগে ১টা করে ‘এভোমিন' জাতীয় ওষুধ ৫-৭ দিন খেতে থাকা। এ সময় ভিটামিন বি কমপ্লেক্স সিরাপ সকাল ও রাতের খাবার পর দেড় থেকে দু'চামচ করে খাওয়া যায়। এছাড়া জ্বর থাকলে ‘এমক্সিসিলিন' জাতীয় ওষুধ পরিমাণমত তিন বেলা ৫–৭ দিন খাওয়া।   শিশুর জন্ডিস হলে যা করা যাবে ন...
নবজাতকের পরিচর্যা | নবজাতকের গোসল | নবজাতকের যত্ন

নবজাতকের পরিচর্যা | নবজাতকের গোসল | নবজাতকের যত্ন

Health and Lifestyle, Kids Health
মায়ের পেটে দীর্ঘ ৮/৯ মাস কাটানোর পর এক কষ্টকর সময় পার হয়ে যে শিশু পৃথিবীর বুকে জন্ম নেয় তাকেই আমরা 'নবজাতক' বলি। জন্মানোর সাথে সাথেই শুরু করতে হয় নবজাতকের পরিচর্যা । নতুন জীবন শুরু হয়। জন্মের পর শিশুর প্রথম ভাষা হল ‘কান্না’। কান্নার মধ্য দিয়ে সে তার আশেপাশের সবাইকে জানিয়ে দেয় যে সে পৃথিবীতে এসেছে। আর এই চিৎকারের সাথে সাথে তার মাতৃগর্ভে  তৈরি হয়ে থাকা নিষ্ক্রিয় ফুসফুসটি বাতাসের সংস্পর্শে এসে সক্রিয় হয়ে উঠে। কারণ, মায়ের পেটে থাকাকালীন সময়ে সেখানে বাতাস ঢুকবার মতো কোনো উপায় ছিল না। নবজাতকের শরীরের রক্ত বাতাসের অক্সিজেনের সাথে যুক্ত হয় আর রক্ত থেকে কার্বন ডাইঅক্সাইড বাতাসে চলে আসে। যদি জন্মের পর শিশু না কাঁদে তবে ফুসফুসে বাতাস প্রবেশ করে না এবং শরীরে অক্সিজেনের অভাব ও কার্বন ডাইঅক্সাইডের প্রাচুর্য থেকে নবজাতকের গায়ের রং নীল বর্ণ ধারণ করে। তখন যথাযথ ব্যবস্থা না নিতে পারলে ...
চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

চোখের নিচে কালো দাগ দূর করবেন কী করে?

Health, Health and Lifestyle
চোখের নিচে কালো দাগ বা উপরের পাতাসহ চোখের নিচের পাতায় কালো দাগ এই অংশের রঙের চেয়ে গাঢ় হঠাৎ করে দেখলে মনে হয় শেড বা ছায়া পড়েছে। একে আইব্যাগও (eyebags) বলে। অনেক কারণে চোখের নিচে কালো দাগ পড়তে পারে। নারী এবং পুরুষ উভয়েরই এই দাগ হতে পারে। সাধারণত পূর্ণ বয়স্কদের এরকম দাগ হতে পারে।  অনেক ক্ষেত্রে কিশোর বয়সেও হয়ে থাকে। ঘুম কম হওয়া, প্রখর রোদে সানগ্লাস পরে বাইরে ঘোরাঘুরি করা, অতিরিক্ত ধূমপান ও মদ্যপান ইত্যাদি কারণে চোখে কালি পড়ে বা কালো দাগ হয়। দেহের অন্যান্য অংশের ত্বকের চেয়ে চোখের নিচের অংশের ত্বক অনেক পাতলা হয়। অনেক সময় এই অংশের ত্বকের নিচের রক্তনালিগুলো ত্বকের উপরে স্পষ্ট ভাবে দেখা যায়। রক্তনালি বেশি মাত্রায় প্রসারিত হলে এরকম হয় এবং চোখের নিচে কালো দাগ পড়ার এটিও একটি কারণ। চোখের চারপাশে ফ্যাট প্যাড (Fat pad) থাকে এবং চোখের উপর ও নিচের পাতার মাসল এই ফ্যাট প্যাডকে সঠিক জায...
মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

মেছতা কী | মেছতা কেন হয় | মেছতা দূর করার উপায়

Health, Health and Lifestyle
সূর্যের ক্ষতিকারক রশ্মির প্রভাবে হাইপার মেলানোসিস হয় অর্থাৎ মেলানিন উৎপন্ন হয়। এর ফলে ত্বকের কিছু কিছু জায়গায় গাঢ় কালো ছোপ ছোপ দাগ দেখা যায় যা মেছতা বা মেলাজমা নামে পরিচিত। মেলাজমা শব্দটি এসেছে গ্রীক শব্দ মেলাজ (melas) থেকে যার অর্থ কালো। যে কেউ এ রোগে আক্রান্ত হতে পারে। তবে নারীরা বেশি আক্রান্ত হয় বিশেষ করে গর্ভবতী নারী যারা জন্ম নিয়ন্ত্রণ ঔষ গ্রহণ বা হরমোন থেরাপি নেন। ত্বকের যে সমস্ত জায়গায় সূর্যরশ্মি বেশি পড়ে সে সমস্ত জায়গা যেমন- উপরের গাল, নাক, ঠোঁট এবং কপালে মেছতা দেখা যায়। এটি সাধারণত ৩০-৪০ বয়সের মধ্যে বেশি হয়। তবে মাঝেমধ্যে ঘাড়ের পাশে, কাঁধ ও উপরের বাহুতে দেখা যায়। গ্রীষ্ম প্রধান ও সাবট্রপিক্যাল দেশগুলোতে যেখানে সূর্য রশ্মি প্রখর সেখানে মেছতার আধিক্য দেখা যায়। মেছতা কে সাধারণত ৩ ভাগে ভাগ করা যায়। যথা- ১। এপিডার্মালঃ ত্বকের বহিঃ স্তরের উপরিভাগে এই প্রকার মেছতা দেখ...
কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

কাদের জন্য পেয়ারা খাওয়া একেবারেই উচিৎ নয়!

Health, Health and Lifestyle
য়ারাবেশ পুষ্টিকর পেয়ারা। এতে ক্যালরি কম, ফাইবার প্রচুর।  পেয়ারার উপকার অনেক। এমনকি এর পাতারও আছে ওষুধি গুণ। পেয়ারা কেন খাবেন? একটি মাঝারি সাইজের পেয়ারায় ১০০ ক্যালোরি ও ২০ গ্রামের মতো শর্করা থাকে। পেয়ারায় আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন সি ও পটাসিয়াম। এতে চর্বি খুবই কম-মাত্র ১.৬ গ্রাম। পেয়ারা প্রোটিনসমৃদ্ধ। একটি পেয়ারায় প্রায় ৪-৫ গ্রাম আমিষ থাকে।   যারা কম খাবেন পেট ফাঁপার সমস্যা থাকলে পেয়ারা কম করে খাবেন। এতে ভিটামিন সি ও ফ্রুকটোজের পরিমাণ বেশি। অতিমাত্রায় খেলে তাই পেট ফাঁপবেই। আবার অনেকেই ফ্রুকটোজ ম্যাল-অ্যাবসরবশন সমস্যায় আক্রান্ত। তারাও পেয়ারায় থাকা প্রাকৃতিক চিনি সহজে হজম করতে পারেন না। যাদের  ইরিটেটেড বাওয়েল সিনড্রোম সমস্যা রয়েছে তারাও ঘন ঘন পেয়ারা খেতে যাবেন না। এমনিতে পরিমিত মাত্রায় পেয়ারা খেলে এর ফাইবার হজমে সাহায্য করে ঠিকই, তবে আইব...
অটিস্টিক শিশু : মা-বাবার জন্য কিছু পরামর্শ

অটিস্টিক শিশু : মা-বাবার জন্য কিছু পরামর্শ

Health, Health and Lifestyle, Kids Health
অটিস্টিক শিশু সংসারে আসার পরে বাবা-মা সহ সবাই দিশেহারা হয়ে যান। আত্মীয়-স্বজন পাড়া-প্রতিবেশী অনুমান করে করে উল্টাপাল্টা কথা বলে বিভিন্নভাবে দোষারোপ করেন তাতে মা-বাবারা আরো ভড়কে যান। শিক্ষকদেরও ভালো ধারণা না থাকাইয় সঠিক পরামর্শ দিতে পারেন না। অনেক ডাক্তাররাও তাই। এ অবস্থায় মা-বাবারা চিন্তায় পড়ে যান কি করবেন কোন দিকে যাবেন।   যথাসম্ভব উচ্চাশা পরিহার করুন  আপাতত অটিস্টিক শিশু কে জীবন চলার মতো ন্যূনতম স্কিল শেখানোর টার্গেট করুন। অন্য স্বাভাবিক শিশুর সঙ্গে তুলনা করতে যাবেন না। তাই সংগীত, ছবি আঁকা এসব দিকে গুরুত্ব দিলে বরং কিছুটা আগাতে পারবে। যেটুকু কাজ তাকে দিয়ে হতে পারে তাই তাকে দিয়ে করান।  সংসারের কাজগুলো শেখানোর চেষ্টা করুন। মন থেকে অপরাধবোধ বা নেগেটিভ চিন্তা পরিত্যাগ করুন। বাস্তব পরিস্থিতি মেনে নিয়ে কিভাবে বর্তমান অবস্থায় শান্তিতে থাকা যায় তাই চিন্তা করুন। ...
জেনে নিন মাস্ক পরার নিয়ম | সাদা নাকি নীলটা বাইরে থাকবে?

জেনে নিন মাস্ক পরার নিয়ম | সাদা নাকি নীলটা বাইরে থাকবে?

Health, Health and Lifestyle
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত রোগীর হাঁচি-কাশির সংস্পর্শে এলে সংক্রমিত হতে পারে যে কেউ। এটাকে বলা হয় ড্রপলেট ইনফেকসন। এ ধরনের ভাইরাস থেকে বাঁচতে মাস্কই একমাত্র ঢাল। ভ্যাকসিন দেওয়া থাকলেও এটি পরতে হবে। আর তাই জেনে নিন মাস্ক পরার নিয়ম । অনেকেই ফেস-মাস্ক ব্যবহার করছেন। কিন্তু ভুল পদ্ধতিতে! মাস্ক পরার নিয়ম সাধারণত বেশি যেটা দেখা যায়, সেটা হলো সার্জিক্যাল মাস্ক। সুস্থ ও অসুস্থতার ক্ষেত্রে এ মাস্কের ব্যবহারবিধি ভিন্ন। সার্জিক্যাল মাস্ক-এর একপাশে নীল ও অন্যপাশে সাদা থাকে। সুস্থ থাকলে মাস্কটির সাদা রংয়ের অংশটি সামনে রেখে পরতে হবে। অসুস্থ হলে মানে জ্বর, ঠাণ্ডা, কাশি থাকলে নীল রংয়ের অংশটি সামনে রেখে পরতে হবে। চাইলে কাপড়ের মাস্কও ব্যবহার করা যায়। সেক্ষেত্রে সুতি কাপড় তিন বা দুই স্তরের হলে ভাল হয়। অথবা যে কোনও কাপড়ের মাস্ক ব্যবহার করতে চাইলে তার নিচে বাড়তি সার্জিক্যাল মাস্ক পরে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হ...
যেসব খাবার খাওয়ার পর পানি খেতে নেই

যেসব খাবার খাওয়ার পর পানি খেতে নেই

Health, Health and Lifestyle, আজকের সেরা
শরীর সতেজ এবং সুস্থ রাখার জন্য পানির কোনো বিকল্প নেই। দিনে অন্তত ৩ থেকে ৪ লিটার পানি খাওয়া জরুরি। কিন্তু এর মানে এই নয় যে যখন ইচ্ছা হবে তখনই পানি খাবেন। বিশেষ করে এমন কিছু খাবার আছে, যা খাওয়ার পর পানি খাওয়া উচিত না। ১) ছোলা খাওয়ার পরেই কখনো পানি খাওয়া ঠিক নয়। কারণ ছোলা হজম করার জন্য অনেকটা গ্যাস্ট্রাইটিস প্রয়োজন। ছোলা খাওয়ার পর পানি খেয়ে নিলে তা কমে যায়। এতে করে পরে পেটের সমস্যা হতে পারে। ২) ফল খেয়েও সঙ্গে সঙ্গে পানি খেতে নেই। ফলে এমনিতেই ৮০-৯০ শতাংশ পানি থাকে। সঙ্গে থাকে নানা ধরনের উপাদান, চিনি থেকে সাইট্রিক এসিড- সবই। তার ওপরে সঙ্গে সঙ্গে পানি খেলে কাশি হতে পারে। ফল খাওয়ার পর অন্তত ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট পানির বোতল দূরে রাখতে হবে। ৩) আইসক্রিম খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেও পানি খেলে ক্ষতি হয়। সঙ্গে সঙ্গে পানি খেলে অনেকের দাঁত শিরশির করে। সঙ্গে গলা ব্যথাও হতে পারে। অন্তত ১৫ মিনিট পর পানি খান। ...
আয়নার ডিজাইন | কোথায় কেমন আয়না চাই | আয়নার নকশা

আয়নার ডিজাইন | কোথায় কেমন আয়না চাই | আয়নার নকশা

Cover Story, Health and Lifestyle, Product
সাজ অনুষঙ্গ থেকে আয়না এখন গৃহসজ্জার উপকরণ।  আয়না এখন নিজেই একটা ফার্নিচার। আয়না দিয়ে ঘরের সৌন্দর্য বাড়াতে থাকলো আয়নার ডিজাইন নিয়ে তথ্য বসার ঘরের আয়নার ডিজাইন বিভিন্নভাবে বসার ঘরে আয়না ব্যবহার করা যায়। একটা দেয়ালে ভিন্ন রং দিয়ে তাতে সুন্দর একটা আয়না লাগান। চাইলে বড় একটা আয়না লাগাতে পারেন। আবার ছোট বা মাঝারি একটি আর কয়েকটি বাঁধানো ছবি গুচ্ছ করে সাজাতে পারেন। বসার ঘরের ফার্নিচারের সঙ্গে সামঞ্জস্য রেখে আয়নার ডিজাইন ও ফ্রেম নির্বাচন করুন। দেশীয় সাজের সঙ্গে নকশিকাঁথা ও শীতল পাটি দিয়ে ফ্রেম বানিয়ে নিতে পারেন। আবার চাইলে মাটির টেরাকোটার ফ্রেম করা আয়না ব্যবহার করতে পারেন। মডার্ন সাজে ব্যবহার করুন কারুকাজ করা কাঠ, পোরসেলিন, মেটাল বা হ্যান্ডপেইন্টের আয়না। এ ঘরে আয়নায় কাঠের সঙ্গে পিতল বা তামার ব্যবহার হলে বেশি গর্জিয়াস লুক আসে। বসার ঘরটা বড় দেখাতে চাইলে জানালার বিপরীত দিকে আয়না লাগান। এতে আলোর প...
ঘরে প্রতিবন্ধী সন্তান, কী করব?

ঘরে প্রতিবন্ধী সন্তান, কী করব?

Cover Story, Health, Health and Lifestyle
তামিমা তানজিন চিকিৎসা মনোবিজ্ঞানী ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সিনিয়র কনসালট্যান্ট প্রত্যয় মেডিক্যাল ক্লিনিক প্রতিবন্ধী সন্তানের অভিভাবকরা প্রায়ই হতাশায় পড়েন, বিশেষ করে যখন তাঁরা সন্তানের ভবিষ্যৎ নিয়ে ভাবেন। ‘যখন আমরা থাকব না, তখন এই সন্তানটির কী হবে?’ হতাশা নিয়ন্ত্রণ করুন। আপনি হতাশ হয়ে পড়লে শিশুটিকে কে দেখবে? ভবিষ্যতের ব্যবস্থা কে করবে? শিশুটি হতাশা বোঝার ক্ষমতা নিয়ে পৃথিবীতে আসেনি, বুঝলে নিজের থেকে চেষ্টা করত প্রতিবন্ধকতাকে কাটিয়ে উঠতে। আপনার হতাশা আপনাকেই দুর্বল করে তুলবে, আপনার চিন্তার গতি কমিয়ে দেবে এবং কর্মক্ষমতাও কমে যাবে। একটা সময় হয়তো নিজেকে বিষন্নতায় ভোগা মানুষ হিসেবে খুঁজে পাবেন। আপনার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী সন্তানটির জন্য অন্য আর দশটা মায়ের তুলনায় আপনাকে হতে হবে অনেক বেশি সচেতন, কর্মক্ষম এবং বুদ্ধিমতী। আপনার বুদ্ধিপ্রতিবন্ধী শিশুটি যদি কন্যাসন্তান হয়, তবে ছোট অবস্থা থেকে তার প্রতি বি...

Please disable your adblocker or whitelist this site!