class="post-template-default single single-post postid-22341 single-format-standard wp-custom-logo group-blog vl-boxed aa-prefix-matin-">
Shadow

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস : অবশ্যই মেনে চলবেন

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপসএগুলো গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস । এগুলো যথাসম্ভব মেনে চলার চেষ্টা করবেন। তাহলেই থাকবেন সুস্থ ও সবল।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস

টানা ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট হাঁটলে রক্তে চলমান চর্বি ফুরিয়ে আসে। তাই অফিস থেকে বাড়িতে ফেরার পথে খানিকটা পথ হেঁটেই ফিরুন। শারীরিক সক্ষমতা থাকলে অফিস কিংবা বাড়িতে লিফট ব্যবহার না করে সিঁড়িতেই চড়ুন। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সাইফউল্লাহ

************
প্রতিদিন ৩০ মিনিট করে সপ্তাহে পাঁচ দিন হাঁটুন। সপ্তাহে মোট ১৫০ মিনিট হাঁটলে শরীরে ওজন সাত শতাংশ কমবে। এতে টাইপ টু ডায়াবেটিস হওয়ার আশঙ্কা কমে ৫৮ ভাগ। দিনে এক ঘণ্টা করে সপ্তাহে পাঁচ দিন হাঁটলে স্ট্রোকের ঝুঁকি ৫০ শতাংশ।-অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সাইফউল্লাহ

*******

যারা দিনে আধা ঘণ্টা হাঁটেন, তাদের হৃদরোগের ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কমে। হাটলে ভালো কোলেস্টেরল বা হাই ডেনসিটি লাইপো প্রোটিন বাড়ে। এতে রক্তনালীতে সহজে ব্লক হয় না। নালীর দেয়াল শক্ত হয়ে যায় না। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সাইফউল্লাহ

*****
৩০ মিনিট করে সপ্তাহে তিন থেকে পাঁচ দিন হাঁটার ফলে বিষণ্ণতার উপসর্গ ৪৭ শতাংশ হ্রাস পায়। অন্য এক গবেষণায় দেখা গেছে, যে নারীরা সপ্তাহে অন্তত দেড় ঘণ্টা হাঁটেন, তাঁদের বোধশক্তি ৪০ মিনিটের কম হাঁটা নারীদের তুলনায় বেশি। অধ্যাপক ডা. মোহাম্মদ সাইফউল্লা

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস

কৌষ্ঠকাঠিন্য হলে জন্য আঁশযুক্ত খাবার বেশি খেতে হবে। পানি বেশি পান করতে হবে। চর্বি জাতীয় খাবার কম খেতে হবে।-অধ্যাপক ডা. মো. ফারুক আহমেদ, পরিপাকতন্ত্র বিভাগের প্রধান, ঢামেক।

*****
যেসব প্রসাধনীতে বেনজয়েল পারক্সাইড, স্যালিসাইলিক এসিড আছে তা ব্যবহার করা ভালো। তবে প্রসাধনী যত কম ব্যবহার করা যায় তত ভালো। দুগ্ধ ও দুগ্ধজাত সামগ্রী, চিনি ও চিনিজাত সামগ্রী যত কম খাবেন ব্রণের উপদ্রব তত কম হবে। মানসিক চাপের সঙ্গে ব্রণের কিছু সম্পর্ক আছে।- ডা. এজেডএম আহসান

***************
কার্বহাইড্রেটে যত বেশি আঁশ থাকবে তা মস্তিষ্কের জন্য তত ভালো। তাই চেষ্টা করুন লাল আটার রুটি আর লাল চালের ভাত খেতে। মাছের তেল অসম্পৃক্ত চর্বি। এতে থাকে মস্তিষ্কের প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিড। হার্টও ভালো থাকে এতে।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস
জাম ও ব্লুবেরিতে থাকা রাসায়নিক স্মৃতিশক্তি ভালো রাখতে সহায়তা করে। গবেষণায় দেখা গেছে যারা নিয়মিত এ ধরনের ফল খায় তাদের শর্ট টাম মেমরি লস হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়।

******
টমেটোতে থাকা রাসায়নিক উপাদান কোষের ফ্রি রেডিক্যাল ধ্বংস করে। ফলে স্মৃতিভ্রস্ট, স্মৃতিবিভ্রাট, অ্যালঝেইমার্সের ঝুঁকি কমে। সুতরাং বেশি করে টমেটো খান। মিষ্টি কুমড়ার বীজ খাওয়া যায় ভেজে। এতে প্রচুর জিংক আছে। আর জিংক স্মরণশক্তি ও চিন্তাশক্তি বাড়ায়।

******

ব্রকলিতে থাকে প্রচুর ভিটামিন কে। যা মগজের ক্ষমতা বাড়ায়। গুছিয়ে চিন্তা করতে চাইলে বেশি করে ব্রকলি খান। আচরণগত মানসিক রোগ প্রতিরোধে ভিটামিন ই-এর ভ‚মিকা আছে। বাদাম ও বাদামজাতীয় খাবারে ভিটামিন ই প্রচুর থাকে।

*******

ছানির আরেক নাম ক্যাটারেক্ট। এর একমাত্র চিকিৎসা অপারেশন। বিভিন্ন রকমের অপারেশন আছে। ফ্যাকো সার্জারি করলে সাত থেকে ১০ দিনের মধ্যে সুস্থ হওয়া সম্ভব।- ডা.মো. আব্দুল কাদের, জাতীয় চক্ষুবিজ্ঞান ইন্সস্টিটিউট

****************
যাদের আগে একটি সন্তান সিজারে হয়েছে, তাঁরা পরে ঝুঁকি ছাড়াই স্বাভাবিক প্রসব করতে সক্ষম থাকেন। সিজার যে কারণে হয়েছিল তা যদি পরে না না হয়, অর্থাৎ গর্ভে বাচ্চার অস্বাভাবিক অবস্থান না থাকে, তবে স্বাভাবিক প্রসব হতে পারে। -ডা. নুসরাত জাহান, সহকারী অধ্যাপক (গাইনি-অবস), ডেলটা মেডিক্যাল কলেজ, মিরপুর, ঢাকা।

*******************
ব্যথানাশক জেল বা মলম দিয়ে জোড়ায় ম্যাসেজ করলে শীতকালীন জয়েন্ট পেইন নিরাময় হবে। কুসুম গরম পানির সেঁক আর্থ্রাইটিসের ব্যথার জন্য কার্যকর। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ওষুধও সেবন করতে হবে।-ডা. জি এম জাহাঙ্গীর হোসেন

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস

ব্রেনের জন্য চিনি দরকারি কিন্তু প্রয়োজনের অতিরিক্ত চিনি যদি রক্তে উপস্থিত থাকে তবে মস্তিষ্কের কিছু কার্যকলাপে ব্যঘাত ঘটে। যেমন, মনে রাখার ক্ষমতা কমে যায়, নতুন কিছু শেখা কঠিন হয়, স্মৃতি বিভ্রাট ঘটে।

************
২০১২ তে অস্ট্রেলিয়ায় পরিচালিত এক গবেষণায় দেখা গেছে যারা দিনে অন্তত এক গ্লাস পরিমাণ কোমল পানীয়তে যতটুকু চিনি থাকে ততটুকু চিনি (প্রায় তিন চা চামচ) গ্রহণ করেন তাদের অ্যাজমার ঝুঁকি বাড়ে।

বিশেষজ্ঞ ডাক্তারদের টিপস

যারা সারাদিনে যে ধরনের খাবার খান, তার মধ্যে যদি ২৫ ভাগ খাবার মিষ্টি বা মিষ্টিযুক্ত হয়Ñ তাদের হার্টের অসুখ হওয়ার ঝুঁকি সাধারণ মানুষের তুলনায় দ্বিগুন।

**************
পিত্তপাথরের লক্ষণ-বুকের ডান পাজরের নিচে ব্যথা। অনেক সময় এমনিতে ব্যথা থাকে না কিন্তু ওই স্থানে চাপ দিলে ব্যথা লাগে। পিঠের মধ্যভাগে ব্যথা হয়। পায়খানার রং সাদা সাদা হয়। পায়খানার সঙ্গে চর্বি যেতে পারে। বদহজম হয়, বিশেষ করে চর্বি ও তেল জাতীয় খাবারে।
**************

Are you suffering from malnutrition?

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Please disable your adblocker or whitelist this site!